প্রশান্ত মহাসাগরের ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্র কুক আইল্যান্ড। সম্প্রতি এই দেশটি, চীনের সঙ্গে সমুদ্রতলের খনিজ সম্পদ নিয়ে গবেষণা ও সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেছে। মাত্র ১৭ হাজার জনসংখ্যার স্বায়ত্তশাসিত এই দেশটি একসময় নিউজিল্যান্ডের উপনিবেশ ছিল।
জাপান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০২২ সালে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে নিজেদের জলসীমায় সমুদ্রতলের খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানের লাইসেন্স দেয় কুক আইল্যান্ড। এসব প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধানে কুক আইল্যান্ডের সমুদ্র তলদেশে নিকেল ও কোবাল্ট সমৃদ্ধ নডিউল পাওয়া যায়। যা বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
তবে পাঁচ বছরের অনুসন্ধান লাইসেন্স দেওয়া হলেও, কুক আইল্যান্ড সরকার জানিয়েছে, তারা এখনই খনিজ আহরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না। পরিবেশগত এবং অন্যান্য প্রভাব বিশ্লেষণ করে তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সম্প্রতি, কুক আইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মার্ক ব্রাউন পাঁচ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি এবং তাঁর দেশের সিবেড মিনারেলস অথোরিটির কর্মকর্তারা চীনের গবেষণাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের আলোচনা করেন।
এরপর কুক আইল্যান্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চীনের সঙ্গে সমুদ্রতলের খনিজ সম্পদ আহরণের পাশাপাশি সামুদ্রিক ও গভীর সমুদ্র অনুসন্ধান প্রযুক্তিতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন বলেন, ‘এই আলোচনা আমাদের জন্য নতুন সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি করেছে।’
তবে চীনের সঙ্গে কুক আইল্যান্ডের সম্পর্ক গভীর হওয়ার বিষয়টি নিউজিল্যান্ডের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইনস্টন পিটার্সের মুখপাত্র বলেছেন, এ ধরনের রাষ্ট্রীয় সফরের আগে যথাযথ পরামর্শ না করায় নিউজিল্যান্ডের ‘গুরুতর উদ্বেগ’ রয়েছে।
কুক আইল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে ‘ফ্রি অ্যাসোসিয়েশন’ সম্পর্ক থাকায় কুক দ্বীপবাসীরা নিউজিল্যান্ডের নাগরিকত্ব পান এবং নিউজিল্যান্ড দেশটির বাজেট, পররাষ্ট্র এবং প্রতিরক্ষা বিষয়েও সহায়তা দেয়।
গভীর সমুদ্র খননের বিষয়ে নিউজিল্যান্ডও তাদের অবস্থান পুনর্বিবেচনা করছে। দেশটির রিসোর্সেস মন্ত্রী শেন জোনস জানিয়েছেন, সরকার আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা থেকে সরে আসার বিষয়ে ভাবছে।
তবে গভীর সমুদ্র খনন নিয়ে বিজ্ঞানী এবং সংরক্ষণবাদীদের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। তাদের মতে, এটি সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রকে ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা বৈশ্বিক জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
প্রশান্ত মহাসাগরের ছোট্ট দ্বীপরাষ্ট্র কুক আইল্যান্ড। সম্প্রতি এই দেশটি, চীনের সঙ্গে সমুদ্রতলের খনিজ সম্পদ নিয়ে গবেষণা ও সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেছে। মাত্র ১৭ হাজার জনসংখ্যার স্বায়ত্তশাসিত এই দেশটি একসময় নিউজিল্যান্ডের উপনিবেশ ছিল।
জাপান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ২০২২ সালে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে নিজেদের জলসীমায় সমুদ্রতলের খনিজ সম্পদ অনুসন্ধানের লাইসেন্স দেয় কুক আইল্যান্ড। এসব প্রতিষ্ঠানের অনুসন্ধানে কুক আইল্যান্ডের সমুদ্র তলদেশে নিকেল ও কোবাল্ট সমৃদ্ধ নডিউল পাওয়া যায়। যা বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
তবে পাঁচ বছরের অনুসন্ধান লাইসেন্স দেওয়া হলেও, কুক আইল্যান্ড সরকার জানিয়েছে, তারা এখনই খনিজ আহরণের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না। পরিবেশগত এবং অন্যান্য প্রভাব বিশ্লেষণ করে তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সম্প্রতি, কুক আইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মার্ক ব্রাউন পাঁচ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি এবং তাঁর দেশের সিবেড মিনারেলস অথোরিটির কর্মকর্তারা চীনের গবেষণাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে উচ্চপর্যায়ের আলোচনা করেন।
এরপর কুক আইল্যান্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চীনের সঙ্গে সমুদ্রতলের খনিজ সম্পদ আহরণের পাশাপাশি সামুদ্রিক ও গভীর সমুদ্র অনুসন্ধান প্রযুক্তিতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী ব্রাউন বলেন, ‘এই আলোচনা আমাদের জন্য নতুন সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি করেছে।’
তবে চীনের সঙ্গে কুক আইল্যান্ডের সম্পর্ক গভীর হওয়ার বিষয়টি নিউজিল্যান্ডের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইনস্টন পিটার্সের মুখপাত্র বলেছেন, এ ধরনের রাষ্ট্রীয় সফরের আগে যথাযথ পরামর্শ না করায় নিউজিল্যান্ডের ‘গুরুতর উদ্বেগ’ রয়েছে।
কুক আইল্যান্ড এবং নিউজিল্যান্ডের মধ্যে ‘ফ্রি অ্যাসোসিয়েশন’ সম্পর্ক থাকায় কুক দ্বীপবাসীরা নিউজিল্যান্ডের নাগরিকত্ব পান এবং নিউজিল্যান্ড দেশটির বাজেট, পররাষ্ট্র এবং প্রতিরক্ষা বিষয়েও সহায়তা দেয়।
গভীর সমুদ্র খননের বিষয়ে নিউজিল্যান্ডও তাদের অবস্থান পুনর্বিবেচনা করছে। দেশটির রিসোর্সেস মন্ত্রী শেন জোনস জানিয়েছেন, সরকার আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা থেকে সরে আসার বিষয়ে ভাবছে।
তবে গভীর সমুদ্র খনন নিয়ে বিজ্ঞানী এবং সংরক্ষণবাদীদের মধ্যে উদ্বেগ রয়েছে। তাদের মতে, এটি সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রকে ভয়াবহভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যা বৈশ্বিক জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৩ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৪ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে