চীনকে মোকাবিলা করতে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে একটি স্থায়ী যুদ্ধজাহাজ মোতায়েনের ব্যাপারে আলোচনা করছে যুক্তরাজ্য। দেশটির সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে রাশিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা স্পুতনিক নিউজ।
যুক্তরাজ্য সরকার ওই অঞ্চলে স্থায়ীভাবে নৌবাহিনীর একটি ‘টাইপ-৩১ ফ্রিগেট’ মোতায়েনের পরিকল্পনা করছে। পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে সেটি হবে সুয়েজ খালের পূর্বাঞ্চলে যুক্তরাজ্যের সামরিক শক্তির বহিঃপ্রকাশের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। কারণ পাঁচ দশকেরও বেশি সময় আগে সুয়েজ খাল থেকে সামরিক ঘাঁটি প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছিল যুক্তরাজ্য।
যুক্তরাজ্যের সরকারি সূত্রটি স্পুতনিক নিউজকে বলেছে, ‘তাইওয়ানে চীনের আক্রমণ ঠেকাতে প্রশান্ত মহাসাগরে আমাদের অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে। ভবিষ্যৎ এশিয়ার নিরাপত্তার জন্যই এটি প্রয়োজন।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোকে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে তাদের উপস্থিতি বাড়াতে দেখা গেছে। জাপান ন্যাটোর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে, যদিও জাপানের প্রধানমন্ত্রী গত বছর ন্যাটোর শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেননি। তবে গত ৫ এপ্রিল ন্যাটোর মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যোগ দিয়েছিলেন এবং ন্যাটোতে তাঁরা স্থায়ী কূটনৈতিক মিশন স্থাপন করেছেন।
উল্লেখ্য, প্রশান্ত মহাসাগর ও ভারত সাগর ঘিরে অন্তত ৪০টি দেশকে নিয়ে গঠিত অঞ্চলকে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল বলা হয়। দেশগুলো হচ্ছে—অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রুনেই, কম্বোডিয়া, কোরিয়া (ডিপিআরকে), ভারত, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, লাওস, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মঙ্গোলিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, নিউজিল্যান্ড, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশগুলো (১৪টি দেশ), পাকিস্তান, চীন, ফিলিপাইন, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র (আরওকে), সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, তিমুর ও ভিয়েতনাম।
চীনকে মোকাবিলা করতে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে একটি স্থায়ী যুদ্ধজাহাজ মোতায়েনের ব্যাপারে আলোচনা করছে যুক্তরাজ্য। দেশটির সরকারি সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে রাশিয়ার সরকারি বার্তা সংস্থা স্পুতনিক নিউজ।
যুক্তরাজ্য সরকার ওই অঞ্চলে স্থায়ীভাবে নৌবাহিনীর একটি ‘টাইপ-৩১ ফ্রিগেট’ মোতায়েনের পরিকল্পনা করছে। পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে সেটি হবে সুয়েজ খালের পূর্বাঞ্চলে যুক্তরাজ্যের সামরিক শক্তির বহিঃপ্রকাশের একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা। কারণ পাঁচ দশকেরও বেশি সময় আগে সুয়েজ খাল থেকে সামরিক ঘাঁটি প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়েছিল যুক্তরাজ্য।
যুক্তরাজ্যের সরকারি সূত্রটি স্পুতনিক নিউজকে বলেছে, ‘তাইওয়ানে চীনের আক্রমণ ঠেকাতে প্রশান্ত মহাসাগরে আমাদের অবশ্যই উপস্থিত থাকতে হবে। ভবিষ্যৎ এশিয়ার নিরাপত্তার জন্যই এটি প্রয়োজন।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোকে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে তাদের উপস্থিতি বাড়াতে দেখা গেছে। জাপান ন্যাটোর এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে, যদিও জাপানের প্রধানমন্ত্রী গত বছর ন্যাটোর শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেননি। তবে গত ৫ এপ্রিল ন্যাটোর মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী যোগ দিয়েছিলেন এবং ন্যাটোতে তাঁরা স্থায়ী কূটনৈতিক মিশন স্থাপন করেছেন।
উল্লেখ্য, প্রশান্ত মহাসাগর ও ভারত সাগর ঘিরে অন্তত ৪০টি দেশকে নিয়ে গঠিত অঞ্চলকে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল বলা হয়। দেশগুলো হচ্ছে—অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রুনেই, কম্বোডিয়া, কোরিয়া (ডিপিআরকে), ভারত, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, লাওস, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, মঙ্গোলিয়া, মিয়ানমার, নেপাল, নিউজিল্যান্ড, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপ দেশগুলো (১৪টি দেশ), পাকিস্তান, চীন, ফিলিপাইন, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র (আরওকে), সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, তিমুর ও ভিয়েতনাম।
চলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
১৪ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
২২ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৩৬ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে