আজারবাইজানের সেনাবাহিনীর সদস্যরা কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ শহর লাচিনের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। সেখানে তাঁরা রাশিয়ার শান্তিরক্ষী বাহিনীর পরিবর্তে দায়িত্ব পালন করবে। ২০২০ সালে আর্মেনিয়ার সঙ্গে স্বাক্ষরিত শান্তি চুক্তির আওতায় লাচিনের নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে আজারবাইজান।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ দেশটির সেনাবাহিনী কর্তৃক লাচিনের নিয়ন্ত্রণের নেওয়ার বিষয়টির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন।
স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার এক টুইটে ইলহাম আলিয়েভে লিখেছেন, ‘আমরা আজারবাইজানিরা আবরও লাচিনে ফিরে এসেছি। আজারবাইজানের সেনাবাহিনী এখন লাচিনে অবস্থান করছে। জাবুখ এবং সুসের মতো গ্রামগুলোর নিয়ন্ত্রণও গ্রহণ করা হয়েছে।’
আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজ থেকে দেখা গেছে, আজারবাইজানের সৈন্যরা সশস্ত্র অবস্থায় আজারবাইজানের পতাকা উড়িয়ে গাড়িতে করে অগ্রসর হচ্ছে। শহরটির প্রধান প্রধান দালানের ওপর আজারবাইজানের পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে।
কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ লাচিন একখণ্ড সরু পার্বত্য অঞ্চল। যা আর্মেনিয়া এবং আজারবাইজানের অভ্যন্তরে অবস্থিত নাগোরনো-কারাবাখের রাজধানী স্টেপানাকার্টের মধ্যে একমাত্র যোগাযোগ রুট। ১৯৯৪ সালে সেখানে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের পর থেকেই লাচিন আর্মেনিয়া সমর্থিত এথনিক আর্মেনিয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে ছিল।
সেই যুদ্ধে শুধু নাগোরনো-কারাবাখ নয় আশপাশের ভূখণ্ডের বিশাল অংশ আর্মেনিয়রা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। পরে ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া নতুন যুদ্ধে আজারবাইজানের সৈন্যরা আর্মেনিয়াকে পরাস্ত করে এবং নাগোরনো-কারাবাখের গভীরে প্রবেশ করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।
আজারবাইজানের অগ্রগতির কারণে আর্মেনিয়া ২০২০২ সালের ১০ নভেম্বর রাশিয়ার মধ্যস্থতায় একটি শান্তি চুক্তি মেনে নিতে বাধ্য হয়। যে চুক্তির মাধ্যমে ওই অঞ্চলের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের নিয়ন্ত্রণ আজারবাইজানের কাছে ফিরে এসেছিল। ওই চুক্তির ফলে, নাগোরনো-কারাবাখের বাইরে যেসব এলাকা আর্মেনিয়রা দখল করেছিল তার নিয়ন্ত্রণ আজারবাইজানের কাছে হস্তান্তর করতে বাধ্য হয়।
আজারবাইজানের সেনাবাহিনীর সদস্যরা কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ শহর লাচিনের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। সেখানে তাঁরা রাশিয়ার শান্তিরক্ষী বাহিনীর পরিবর্তে দায়িত্ব পালন করবে। ২০২০ সালে আর্মেনিয়ার সঙ্গে স্বাক্ষরিত শান্তি চুক্তির আওতায় লাচিনের নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে আজারবাইজান।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ দেশটির সেনাবাহিনী কর্তৃক লাচিনের নিয়ন্ত্রণের নেওয়ার বিষয়টির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন।
স্থানীয় সময় আজ শুক্রবার এক টুইটে ইলহাম আলিয়েভে লিখেছেন, ‘আমরা আজারবাইজানিরা আবরও লাচিনে ফিরে এসেছি। আজারবাইজানের সেনাবাহিনী এখন লাচিনে অবস্থান করছে। জাবুখ এবং সুসের মতো গ্রামগুলোর নিয়ন্ত্রণও গ্রহণ করা হয়েছে।’
আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজ থেকে দেখা গেছে, আজারবাইজানের সৈন্যরা সশস্ত্র অবস্থায় আজারবাইজানের পতাকা উড়িয়ে গাড়িতে করে অগ্রসর হচ্ছে। শহরটির প্রধান প্রধান দালানের ওপর আজারবাইজানের পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে।
কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ লাচিন একখণ্ড সরু পার্বত্য অঞ্চল। যা আর্মেনিয়া এবং আজারবাইজানের অভ্যন্তরে অবস্থিত নাগোরনো-কারাবাখের রাজধানী স্টেপানাকার্টের মধ্যে একমাত্র যোগাযোগ রুট। ১৯৯৪ সালে সেখানে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের পর থেকেই লাচিন আর্মেনিয়া সমর্থিত এথনিক আর্মেনিয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে ছিল।
সেই যুদ্ধে শুধু নাগোরনো-কারাবাখ নয় আশপাশের ভূখণ্ডের বিশাল অংশ আর্মেনিয়রা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়। পরে ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর শুরু হওয়া নতুন যুদ্ধে আজারবাইজানের সৈন্যরা আর্মেনিয়াকে পরাস্ত করে এবং নাগোরনো-কারাবাখের গভীরে প্রবেশ করে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে।
আজারবাইজানের অগ্রগতির কারণে আর্মেনিয়া ২০২০২ সালের ১০ নভেম্বর রাশিয়ার মধ্যস্থতায় একটি শান্তি চুক্তি মেনে নিতে বাধ্য হয়। যে চুক্তির মাধ্যমে ওই অঞ্চলের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের নিয়ন্ত্রণ আজারবাইজানের কাছে ফিরে এসেছিল। ওই চুক্তির ফলে, নাগোরনো-কারাবাখের বাইরে যেসব এলাকা আর্মেনিয়রা দখল করেছিল তার নিয়ন্ত্রণ আজারবাইজানের কাছে হস্তান্তর করতে বাধ্য হয়।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪০ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে