অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমার সংকটে কার্যকর ভূমিকা নিতে আবারও ব্যর্থ হয়েছে আসিয়ান। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত শীর্ষ সম্মেলনে আসিয়ান নেতাদের নিষ্প্রভ বক্তব্য এবং অর্থহীন বিবৃতিকে মিয়ানমারের জনগণ দেখছে আরেকটি বড় হতাশা হিসেবে। সামিট-পরবর্তী চেয়ারম্যানের বিবৃতিতে সংকট সমাধানে কোনো নতুন কৌশলের উল্লেখ না থাকায় মিয়ানমারের জনগণ মনে করছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় আঞ্চলিক জোটটি আবারও পুরোনো ও ব্যর্থ ‘ফাইভ-পয়েন্ট কনসেনসাস’ বা ৫ পিসি আঁকড়ে ধরেছে, যেটি বাস্তবে কোনো কাজেই আসেনি।
থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে চলমান সহিংসতা বন্ধের লক্ষ্যে আসিয়ান এই পরিকল্পনা নিলেও মিয়ানমারের সেনাশাসকেরা কখনোই তা মানেনি; বরং তারা বর্বর হামলা, গণহত্যা ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গত চার বছরে সেনা হামলায় নিহত হয়েছে অন্তত ৬ হাজার ২৩১ জন বেসামরিক নাগরিক, যাদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে। ২০২৪ সালের শুরুতে জাতিসংঘ জানায়, সামরিক জান্তা আগের চেয়ে আরও বেশি মাত্রায় সহিংসতা চালাচ্ছে।
এই প্রেক্ষাপটে মিয়ানমারের জনগণের প্রশ্ন, কেন এখনো ৫ পিসি পরিকল্পনাকে আশ্রয় করে চলছে আসিয়ান? কেন তারা জান্তার এমন স্পষ্ট উপেক্ষাকেও তাচ্ছিল্য করতে পারছে না?
কুয়ালালামপুরে সদ্য সমাপ্ত সম্মেলনে আসিয়ানের বর্তমান চেয়ার ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের বক্তব্যকেও বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন বলেই মনে করছেন অনেকে।
এপ্রিল মাসে আনোয়ার ব্যাংককে সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক সরকার ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট’ (এনইউজি)-এর সঙ্গেও। সম্মেলনে তিনি এই উদ্যোগকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ বলে মন্তব্য করেন এবং বলেন, ‘দুই পক্ষই আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছে।’ কিন্তু মিয়ানমারের জনগণের মতে, এই ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দের মানেই হলো, আলোচনার নামে প্রতারণা আর জান্তার বিমান হামলা বাড়ানো।
আনোয়ার দাবি করেছিলেন, মিন অং হ্লাইং তাঁর অনুরোধে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, সেই বৈঠকের পরেও জান্তা বিমানবাহিনী প্রতিদিন বেসামরিক এলাকায় বোমাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে জনগণ মনে করে, মিন অং হ্লাইং-এর প্রতিশ্রুতি ‘ফাঁকা বুলি’ ছাড়া কিছুই নয়।
সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে আনোয়ার বলেছিলেন, ‘চেষ্টা হয়তো ছোট, সেতু নাজুক হতে পারে, কিন্তু একটি নাজুক সেতু একটি প্রশস্ত ব্যবধানের চেয়ে ভালো।’ এ বক্তব্যকেও অনেকে কটাক্ষ করে বলছেন, বাস্তবে তো এমন কোনো সেতুই নেই—বিশ্বাস ও বিশ্বাসঘাতকতার মাঝখানে কেবল মরীচিকা।
মিয়ানমারের ইতিহাসে কখনো কোনো সামরিক সরকার সত্যিকারের শান্তি আলোচনা করেনি, বরং আলোচনা করেছে শুধু আন্তর্জাতিক চাপ এড়াতে। সেসব আলোচনার কোনো ফল আসেনি—তা হোক জাতিগোষ্ঠীভিত্তিক বিদ্রোহী সংগঠন কিংবা বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি।
সম্মেলনে আসিয়ান নেতারা মিয়ানমারে ‘জাতীয় পর্যায়ে যুদ্ধবিরতি সম্প্রসারণ’-এর আহ্বান জানান। কিন্তু বাস্তবে, যুদ্ধবিরতির অস্তিত্বই নেই। শুরু থেকেই সেনাশাসকেরা প্রতিশ্রুতি ভেঙেই যাচ্ছে।
মিয়ানমারের জনগণের প্রশ্ন—আসিয়ান যদি সত্যিই সংকট নিরসনে আন্তরিক হতো, তাহলে কেন জান্তার যুদ্ধবিমান চালাতে ব্যবহৃত জ্বালানির সরবরাহ বন্ধ করছে না? এই সরবরাহে তো কিছু সদস্যরাষ্ট্রের কোম্পানিও জড়িত! কেন তারা জান্তাবান্ধব ব্যবসায়িক লেনদেন নিষিদ্ধ করছে না?
এই ধরনের বাস্তব পদক্ষেপ জান্তার আয় রুট বন্ধ করে তাকে চাপে ফেলতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি সংকট সমাধানের দিকেও একটি গঠনমূলক অগ্রগতি হিসেবে কাজ করতে পারত।
তাই শুধু কথা নয়, কার্যকর পদক্ষেপই এখন জরুরি। ৫ পিসি নামক মৃতপ্রায় পরিকল্পনার জোড়াতালি দিয়ে কোনো সমাধান হবে না। সময় এসেছে, আসিয়ানকে সাহস দেখাতে হবে।
প্রসঙ্গত, মিয়ানমার সংকট সমাধানে আসিয়ান (দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর জোট) যে পাঁচ দফা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, সেটিই পরিচিত ফাইভ-পয়েন্ট কনসেনসাস বা ৫ পিসি নামে। ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটিতে চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে শান্তিপূর্ণ ও টেকসই সমাধান খুঁজে পেতে এই রূপরেখা তৈরি করা হয়।
এই ৫ পিসি হলো—সহিংসতা বন্ধ (মিয়ানমারে সব ধরনের সহিংসতা ও সংঘর্ষ তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করতে হবে), গঠনমূলক সংলাপ (সামরিক বাহিনী, সরকার, বিরোধী দলসহ সব পক্ষের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও উন্মুক্ত সংলাপের পরিবেশ তৈরি করতে হবে), আসিয়ান মধ্যস্থতা (সংঘাতরত পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য আসিয়ান একটি নিরপেক্ষ মধ্যস্থতার প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করবে), মানবিক সহায়তা (সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ও বাস্তুচ্যুত জনগণের জন্য জরুরি মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে), বিশেষ দূতের সফর (মিয়ানমারে সংলাপ ও সমঝোতার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে আসিয়ান একটি বিশেষ দূত পাঠাবে, যিনি বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে দেখা করে আলোচনার সেতুবন্ধন গড়ে তুলবেন)।
মিয়ানমার সংকটে কার্যকর ভূমিকা নিতে আবারও ব্যর্থ হয়েছে আসিয়ান। মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত সদ্য সমাপ্ত শীর্ষ সম্মেলনে আসিয়ান নেতাদের নিষ্প্রভ বক্তব্য এবং অর্থহীন বিবৃতিকে মিয়ানমারের জনগণ দেখছে আরেকটি বড় হতাশা হিসেবে। সামিট-পরবর্তী চেয়ারম্যানের বিবৃতিতে সংকট সমাধানে কোনো নতুন কৌশলের উল্লেখ না থাকায় মিয়ানমারের জনগণ মনে করছে, দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় আঞ্চলিক জোটটি আবারও পুরোনো ও ব্যর্থ ‘ফাইভ-পয়েন্ট কনসেনসাস’ বা ৫ পিসি আঁকড়ে ধরেছে, যেটি বাস্তবে কোনো কাজেই আসেনি।
থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম দ্য ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে চলমান সহিংসতা বন্ধের লক্ষ্যে আসিয়ান এই পরিকল্পনা নিলেও মিয়ানমারের সেনাশাসকেরা কখনোই তা মানেনি; বরং তারা বর্বর হামলা, গণহত্যা ও অগ্নিসংযোগের মাধ্যমে পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গত চার বছরে সেনা হামলায় নিহত হয়েছে অন্তত ৬ হাজার ২৩১ জন বেসামরিক নাগরিক, যাদের মধ্যে শিশুরাও রয়েছে। ২০২৪ সালের শুরুতে জাতিসংঘ জানায়, সামরিক জান্তা আগের চেয়ে আরও বেশি মাত্রায় সহিংসতা চালাচ্ছে।
এই প্রেক্ষাপটে মিয়ানমারের জনগণের প্রশ্ন, কেন এখনো ৫ পিসি পরিকল্পনাকে আশ্রয় করে চলছে আসিয়ান? কেন তারা জান্তার এমন স্পষ্ট উপেক্ষাকেও তাচ্ছিল্য করতে পারছে না?
কুয়ালালামপুরে সদ্য সমাপ্ত সম্মেলনে আসিয়ানের বর্তমান চেয়ার ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের বক্তব্যকেও বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন বলেই মনে করছেন অনেকে।
এপ্রিল মাসে আনোয়ার ব্যাংককে সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইং-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং ভার্চুয়াল বৈঠক করেন মিয়ানমারের গণতান্ত্রিক সরকার ‘ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট’ (এনইউজি)-এর সঙ্গেও। সম্মেলনে তিনি এই উদ্যোগকে ‘গুরুত্বপূর্ণ’ বলে মন্তব্য করেন এবং বলেন, ‘দুই পক্ষই আলোচনায় আগ্রহ দেখিয়েছে।’ কিন্তু মিয়ানমারের জনগণের মতে, এই ‘গুরুত্বপূর্ণ’ শব্দের মানেই হলো, আলোচনার নামে প্রতারণা আর জান্তার বিমান হামলা বাড়ানো।
আনোয়ার দাবি করেছিলেন, মিন অং হ্লাইং তাঁর অনুরোধে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছেন। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, সেই বৈঠকের পরেও জান্তা বিমানবাহিনী প্রতিদিন বেসামরিক এলাকায় বোমাবর্ষণ চালিয়ে যাচ্ছে। ফলে জনগণ মনে করে, মিন অং হ্লাইং-এর প্রতিশ্রুতি ‘ফাঁকা বুলি’ ছাড়া কিছুই নয়।
সম্মেলনের উদ্বোধনী বক্তব্যে আনোয়ার বলেছিলেন, ‘চেষ্টা হয়তো ছোট, সেতু নাজুক হতে পারে, কিন্তু একটি নাজুক সেতু একটি প্রশস্ত ব্যবধানের চেয়ে ভালো।’ এ বক্তব্যকেও অনেকে কটাক্ষ করে বলছেন, বাস্তবে তো এমন কোনো সেতুই নেই—বিশ্বাস ও বিশ্বাসঘাতকতার মাঝখানে কেবল মরীচিকা।
মিয়ানমারের ইতিহাসে কখনো কোনো সামরিক সরকার সত্যিকারের শান্তি আলোচনা করেনি, বরং আলোচনা করেছে শুধু আন্তর্জাতিক চাপ এড়াতে। সেসব আলোচনার কোনো ফল আসেনি—তা হোক জাতিগোষ্ঠীভিত্তিক বিদ্রোহী সংগঠন কিংবা বিরোধী রাজনৈতিক শক্তি।
সম্মেলনে আসিয়ান নেতারা মিয়ানমারে ‘জাতীয় পর্যায়ে যুদ্ধবিরতি সম্প্রসারণ’-এর আহ্বান জানান। কিন্তু বাস্তবে, যুদ্ধবিরতির অস্তিত্বই নেই। শুরু থেকেই সেনাশাসকেরা প্রতিশ্রুতি ভেঙেই যাচ্ছে।
মিয়ানমারের জনগণের প্রশ্ন—আসিয়ান যদি সত্যিই সংকট নিরসনে আন্তরিক হতো, তাহলে কেন জান্তার যুদ্ধবিমান চালাতে ব্যবহৃত জ্বালানির সরবরাহ বন্ধ করছে না? এই সরবরাহে তো কিছু সদস্যরাষ্ট্রের কোম্পানিও জড়িত! কেন তারা জান্তাবান্ধব ব্যবসায়িক লেনদেন নিষিদ্ধ করছে না?
এই ধরনের বাস্তব পদক্ষেপ জান্তার আয় রুট বন্ধ করে তাকে চাপে ফেলতে পারে। শুধু তা-ই নয়, এটি সংকট সমাধানের দিকেও একটি গঠনমূলক অগ্রগতি হিসেবে কাজ করতে পারত।
তাই শুধু কথা নয়, কার্যকর পদক্ষেপই এখন জরুরি। ৫ পিসি নামক মৃতপ্রায় পরিকল্পনার জোড়াতালি দিয়ে কোনো সমাধান হবে না। সময় এসেছে, আসিয়ানকে সাহস দেখাতে হবে।
প্রসঙ্গত, মিয়ানমার সংকট সমাধানে আসিয়ান (দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলোর জোট) যে পাঁচ দফা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে, সেটিই পরিচিত ফাইভ-পয়েন্ট কনসেনসাস বা ৫ পিসি নামে। ২০২১ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটিতে চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে শান্তিপূর্ণ ও টেকসই সমাধান খুঁজে পেতে এই রূপরেখা তৈরি করা হয়।
এই ৫ পিসি হলো—সহিংসতা বন্ধ (মিয়ানমারে সব ধরনের সহিংসতা ও সংঘর্ষ তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করতে হবে), গঠনমূলক সংলাপ (সামরিক বাহিনী, সরকার, বিরোধী দলসহ সব পক্ষের মধ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলক ও উন্মুক্ত সংলাপের পরিবেশ তৈরি করতে হবে), আসিয়ান মধ্যস্থতা (সংঘাতরত পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা ও শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য আসিয়ান একটি নিরপেক্ষ মধ্যস্থতার প্ল্যাটফর্ম সরবরাহ করবে), মানবিক সহায়তা (সংঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ও বাস্তুচ্যুত জনগণের জন্য জরুরি মানবিক সহায়তা পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা নিশ্চিত করা হবে), বিশেষ দূতের সফর (মিয়ানমারে সংলাপ ও সমঝোতার প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে আসিয়ান একটি বিশেষ দূত পাঠাবে, যিনি বিভিন্ন পক্ষের সঙ্গে দেখা করে আলোচনার সেতুবন্ধন গড়ে তুলবেন)।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৪ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৪ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে