ভারতীয় সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চের (সিপিআর) সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, ভারতীয়রা পাকিস্তানকে বিশ্বাস করে না। একইভাবে পাকিস্তানিরাও বিশ্বাস করে না ভারতকে। তবে দুটি দেশকেই প্রায় সমানভাবে বিশ্বাস করে বাংলাদেশিরা। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের নাগরিকদের মধ্যে অন্য দেশটির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে তা দেখার জন্যই জরিপটি করা হয়েছিল।
‘সিভোটার ফাউন্ডেশনের’ সঙ্গে যৌথভাবে করা এই জরিপটিতে আরও দেখা গেছে, তিন দেশেরই বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, ভারতীয় উপমহাদেশের বিভাজন সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল। এর মধ্যে ১৯৪৭ সালে প্রথমে ভারত ও পাকিস্তানের বিভাজন এবং পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের আলাদা হয়ে যাওয়ার বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
জরিপটিতে তিন দেশের ১২ হাজার ২৫৮ জন মানুষকে দেশ ভাগ এবং তাঁদের নিজ নিজ দেশের কিছু বিষয় নিয়ে তাঁদের চিন্তাভাবনা জানার চেষ্টা করা হয়।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রায় ৭৮ শতাংশ ভারতীয় বলেছেন, তারা পাকিস্তানকে বিশ্বাস করেন না। বিপরীতে গবেষণায় অংশ নেওয়া পাকিস্তানিদের মধ্যে ৬০ শতাংশই ভারতকে বিশ্বাস করেন না বলে জানিয়েছেন। তবে সবচেয়ে ইতিবাচক মনোভব দেখা গেছে বাংলাদেশি উত্তরদাতাদের মধ্যে। জরিপে ৬৬ শতাংশ বাংলাদেশি ভারতকে বিশ্বাস করেন বলে জানিয়েছেন, আর তাঁদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ বিশ্বাস করেন পাকিস্তানকে।
জরিপে অংশ নেওয়া প্রায় সবাই দেশ বিভাজন সঠিক ছিল বলে মত দিয়েছেন। তবে এই বিভাজনকে ভুল বলা অল্পসংখ্যক মানুষের বেশির ভাগই ভারতীয় ছিলেন।
নাগরিকেরা তাঁদের নিজ নিজ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে মাঝারিভাবে সন্তুষ্ট ছিলেন। ভবিষ্যৎ নিয়েও তাঁরা ব্যাপকভাবে আশাবাদী ছিলেন।
ভারতীয় সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চের (সিপিআর) সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, ভারতীয়রা পাকিস্তানকে বিশ্বাস করে না। একইভাবে পাকিস্তানিরাও বিশ্বাস করে না ভারতকে। তবে দুটি দেশকেই প্রায় সমানভাবে বিশ্বাস করে বাংলাদেশিরা। দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের নাগরিকদের মধ্যে অন্য দেশটির প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি কীভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে তা দেখার জন্যই জরিপটি করা হয়েছিল।
‘সিভোটার ফাউন্ডেশনের’ সঙ্গে যৌথভাবে করা এই জরিপটিতে আরও দেখা গেছে, তিন দেশেরই বেশির ভাগ মানুষ মনে করেন, ভারতীয় উপমহাদেশের বিভাজন সঠিক সিদ্ধান্ত ছিল। এর মধ্যে ১৯৪৭ সালে প্রথমে ভারত ও পাকিস্তানের বিভাজন এবং পরবর্তীতে ১৯৭১ সালে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের আলাদা হয়ে যাওয়ার বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
জরিপটিতে তিন দেশের ১২ হাজার ২৫৮ জন মানুষকে দেশ ভাগ এবং তাঁদের নিজ নিজ দেশের কিছু বিষয় নিয়ে তাঁদের চিন্তাভাবনা জানার চেষ্টা করা হয়।
সমীক্ষায় দেখা গেছে, প্রায় ৭৮ শতাংশ ভারতীয় বলেছেন, তারা পাকিস্তানকে বিশ্বাস করেন না। বিপরীতে গবেষণায় অংশ নেওয়া পাকিস্তানিদের মধ্যে ৬০ শতাংশই ভারতকে বিশ্বাস করেন না বলে জানিয়েছেন। তবে সবচেয়ে ইতিবাচক মনোভব দেখা গেছে বাংলাদেশি উত্তরদাতাদের মধ্যে। জরিপে ৬৬ শতাংশ বাংলাদেশি ভারতকে বিশ্বাস করেন বলে জানিয়েছেন, আর তাঁদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ বিশ্বাস করেন পাকিস্তানকে।
জরিপে অংশ নেওয়া প্রায় সবাই দেশ বিভাজন সঠিক ছিল বলে মত দিয়েছেন। তবে এই বিভাজনকে ভুল বলা অল্পসংখ্যক মানুষের বেশির ভাগই ভারতীয় ছিলেন।
নাগরিকেরা তাঁদের নিজ নিজ দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে মাঝারিভাবে সন্তুষ্ট ছিলেন। ভবিষ্যৎ নিয়েও তাঁরা ব্যাপকভাবে আশাবাদী ছিলেন।
গ্রিস থেকে গাজা উপকূলের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছে আন্তর্জাতিক একটি সহায়তা বহর। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) আয়োজকেরা জানিয়েছেন, ইসরায়েলের হুঁশিয়ারি উপেক্ষা করে বহরটি পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় জলসীমায় প্রবেশ করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, গাজা যুদ্ধের অবসান এবং জিম্মিদের মুক্তি নিশ্চিত করতে একটি সম্ভাব্য চুক্তি প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে। তবে এ বিষয়ে তিনি বিস্তারিত কোনো পরিকল্পনা প্রকাশ করেননি।
১০ ঘণ্টা আগেএই চুক্তি এমন এক সময়ে ঘোষণা করা হলো, যখন জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হওয়ার কথা রয়েছে। এই প্রস্তাবের মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর আরোপিত আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা কমপক্ষে ছয় মাসের জন্য স্থগিত করার চেষ্টা করছে চীন ও রাশিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে শুক্রবার দেওয়া বক্তব্যে ঘোষণা করেছেন—গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলকে ‘কাজ শেষ করতেই হবে’। তাঁর এই মন্তব্য এমন সময় এল, যখন একাধিক পশ্চিমা দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং আন্তর্জাতিক মহলে ইসরায়েল ক্রমবর্ধমানভাবে
১২ ঘণ্টা আগে