মালদ্বীপ এমন কিছু করবে না যাতে ভারতের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়। এমনটাই বলেছেন, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু। তিনি ভারতকে মালদ্বীপের ‘মূল্যবান অংশীদার ও বন্ধু’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। বলেছেন, প্রতিরক্ষাসহ বিভিন্ন খাতে ভারতের সহযোগীতাকে প্রাধান্য দেবে মালদ্বীপ। রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতের রাজধানী নয়া দিল্লিতে পৌঁছানোর পর গতকাল রোববার তিনি এসব বলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারতের একটি ইংরেজি দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মুইজ্জু এসব কথা বলেন। মুইজ্জুকে সাধারণত চীনপন্থী নেতা হিসেবে মনে করা হয়। সর্বশেষ যে নির্বাচনে তিনি প্রেসিডেন্ট হয়ে আসেন, সে সময় তিনি ভারত বিরোধী প্রচারণাও চালিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার এটি ভারতে এটি মুইজ্জুর প্রথম সফর।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ক ‘পারস্পরিক সম্মান ও স্বার্থের ওপর নির্মিত’। তিনি জানান, ভারত তাঁর দেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য ও উন্নয়ন অংশীদার ছিল এবং আছে। আজ সোমবার মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়াকে মুইজ্জু বলেন, ‘মালদ্বীপ ভারতের নিরাপত্তা ক্ষুণ্ন করে এমন কোনো কিছু কখনই করবে না। আমরা যখন বিভিন্ন ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের সাথে সহযোগিতা বাড়াচ্ছি, তখন আমরা আমাদের কর্মগুলো আমাদের অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার সঙ্গে আপস না করে তা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
এ সময় চীনের নাম উল্লেখ না করেই দেশটির প্রতি ইঙ্গিত কর মুইজ্জু বলেন, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর প্রশাসন দৃঢ় সংকল্প। এ সময় তিনি তাঁর ‘মালদ্বীপ ফার্স্ট’ নীতি তুলে ধরে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বৈচিত্র্য আনা এবং যেকোনো একটি দেশের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমানো মালদ্বীপের জন্য অপরিহার্য। তবে এ ধরনের বাস্তবতা ভারতের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করবে না।’
মোহাম্মদ মুইজ্জু এ সময় বলেন, ‘প্রতিবেশী ও বন্ধু দেশগুলোর প্রতি শ্রদ্ধা আমাদের ডিএনএতে নিহিত।’ এ সময় তিনি ভারতীয় পর্যটকদের মালদ্বীপে ফেরারা আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘ভারতীয়রা (মালদ্বীপের পর্যটনে) একটি ইতিবাচক অবদান রাখে...ভারতীয় পর্যটকদের স্বাগত জানাই।’ মূলত গত বছর কূটনৈতিক বাদানুবাদের পর মালদ্বীপ বয়কট করে ভারতীয় পর্যটকেরা।
মালদ্বীপ এমন কিছু করবে না যাতে ভারতের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়। এমনটাই বলেছেন, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু। তিনি ভারতকে মালদ্বীপের ‘মূল্যবান অংশীদার ও বন্ধু’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। বলেছেন, প্রতিরক্ষাসহ বিভিন্ন খাতে ভারতের সহযোগীতাকে প্রাধান্য দেবে মালদ্বীপ। রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতের রাজধানী নয়া দিল্লিতে পৌঁছানোর পর গতকাল রোববার তিনি এসব বলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভারতের একটি ইংরেজি দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মুইজ্জু এসব কথা বলেন। মুইজ্জুকে সাধারণত চীনপন্থী নেতা হিসেবে মনে করা হয়। সর্বশেষ যে নির্বাচনে তিনি প্রেসিডেন্ট হয়ে আসেন, সে সময় তিনি ভারত বিরোধী প্রচারণাও চালিয়েছিলেন। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার এটি ভারতে এটি মুইজ্জুর প্রথম সফর।
মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, ভারতের সঙ্গে মালদ্বীপের সম্পর্ক ‘পারস্পরিক সম্মান ও স্বার্থের ওপর নির্মিত’। তিনি জানান, ভারত তাঁর দেশের অন্যতম বৃহৎ বাণিজ্য ও উন্নয়ন অংশীদার ছিল এবং আছে। আজ সোমবার মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
টাইমস অব ইন্ডিয়াকে মুইজ্জু বলেন, ‘মালদ্বীপ ভারতের নিরাপত্তা ক্ষুণ্ন করে এমন কোনো কিছু কখনই করবে না। আমরা যখন বিভিন্ন ক্ষেত্রে অন্যান্য দেশের সাথে সহযোগিতা বাড়াচ্ছি, তখন আমরা আমাদের কর্মগুলো আমাদের অঞ্চলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার সঙ্গে আপস না করে তা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’
এ সময় চীনের নাম উল্লেখ না করেই দেশটির প্রতি ইঙ্গিত কর মুইজ্জু বলেন, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়নকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে তাঁর প্রশাসন দৃঢ় সংকল্প। এ সময় তিনি তাঁর ‘মালদ্বীপ ফার্স্ট’ নীতি তুলে ধরে বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বৈচিত্র্য আনা এবং যেকোনো একটি দেশের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা কমানো মালদ্বীপের জন্য অপরিহার্য। তবে এ ধরনের বাস্তবতা ভারতের স্বার্থকে ক্ষুণ্ন করবে না।’
মোহাম্মদ মুইজ্জু এ সময় বলেন, ‘প্রতিবেশী ও বন্ধু দেশগুলোর প্রতি শ্রদ্ধা আমাদের ডিএনএতে নিহিত।’ এ সময় তিনি ভারতীয় পর্যটকদের মালদ্বীপে ফেরারা আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘ভারতীয়রা (মালদ্বীপের পর্যটনে) একটি ইতিবাচক অবদান রাখে...ভারতীয় পর্যটকদের স্বাগত জানাই।’ মূলত গত বছর কূটনৈতিক বাদানুবাদের পর মালদ্বীপ বয়কট করে ভারতীয় পর্যটকেরা।
তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
৪৪ মিনিট আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগেগত জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বারের মতো মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে হোয়াইট হাউসে পা রাখেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে যুদ্ধ-সংঘাত বন্ধে নিজেকে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে তুলে ধরবেন তিনি। কিন্তু সময় বলছে ভিন্ন কথা। ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্রকে সরাসরি জড়িয়ে নিয়ে...
১ ঘণ্টা আগেভারতে নাগরিকদের জন্য সতর্কতার জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ১৮ জুন ভারত ভ্রমণবিষয় সতর্কবার্তা হালনাগাদ করে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে দেখা যায়, কিছু এলাকায় অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ বেড়ে যাওয়ায় সেসব অঞ্চলে ভ্রমণে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে