অনলাইন ডেস্ক
গত বুধবার মালয়েশিয়ার কুচিং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৫৫ বছর বয়সী মিস্টার ল’ হঠাৎ করে পড়ে যান। তিনি চীন ভ্রমণ শেষে সিবু শহর থেকে কুচিংয়ে ফিরছিলেন। বিমানের গেট পেরিয়ে বের হওয়ার সময় হঠাৎ করেই তিনি জ্ঞান হারান।
ঠিক তখনই তাঁর পেছনে হাঁটতে থাকা এক তরুণী দ্রুত এগিয়ে আসেন এবং খুব দক্ষ হাতে তাঁকে সিপিআর দেওয়া শুরু করেন। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে এভাবে তিনি সিপিআর চালিয়ে যান। এ সময় তাঁর পরামর্শে বিমানবন্দরের কর্মীরাও একটি স্বয়ংক্রিয় ডিফিব্রিলেটর যন্ত্র ব্যবহার করে ল’কে দুবার শক দেয়।
তাৎক্ষণিক এই ব্যবস্থাই শেষ পর্যন্ত ল’-এর জীবন বাঁচিয়ে দিয়েছে। কিন্তু যার জন্য তাঁর জীবন বেঁচেছে, রহস্যময় সেই তরুণীকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
বিষয়টি নিয়ে একটি ফেসবুক পোস্টে মালয়েশিয়ার হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ট্যাং সি হিং জানিয়েছেন, রোগীর পরিবার ওই সাহসী তরুণীর সঙ্গে দেখা করতে চায়। তিনি আরও জানান—মিস্টার ল’ গত তিন দিন ধরে বুক ও পেট ব্যথায় ভুগছিলেন। একা ভ্রমণ করছিলেন তিনি।
হৃদ্রোগে আক্রান্ত হলে সিপিআর দেওয়ার পর মিস্টার ল’কে দ্রুত ৮ কিলোমিটার দূরের সারাওয়াক জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে পরিবারের অনুরোধে তাঁকে কুচিংয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
ডা. ট্যাং-এর তথ্যমতে, এটি ছিল একটি ‘প্রায়-মরণঘাতী’ হৃদ্রোগ। করোনারি অ্যাঞ্জিওগ্রামে দেখা যায়, ল’-এর দুটি রক্তনালি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ ছিল। জরুরি ভিত্তিতে করোনারি অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করে সেই রক্তপ্রবাহ পুনঃস্থাপন করা হয়েছে।
সৌভাগ্যক্রমে, ওই তরুণীর চেষ্টায় মিস্টার ল’ পুরোপুরি জ্ঞান ফিরে পেয়েছেন এবং তাঁর কোনো স্নায়বিক ক্ষতি হয়নি। তাঁর হৃৎস্পন্দন ও হার্টের কার্যকারিতা এখন স্বাভাবিক।
ডা. ট্যাং বলেন, ‘পরিবার ও বন্ধুরা ওই তরুণীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। সময়মতো তিনি এগিয়ে না এলে ফলাফল ভয়াবহ হতে পারত। সবচেয়ে প্রশংসনীয় বিষয় হলো—ওই তরুণীর হস্তক্ষেপে তাঁর কোনো মস্তিষ্কগত ক্ষতি বা পক্ষাঘাত হয়নি।’
গত বুধবার মালয়েশিয়ার কুচিং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ৫৫ বছর বয়সী মিস্টার ল’ হঠাৎ করে পড়ে যান। তিনি চীন ভ্রমণ শেষে সিবু শহর থেকে কুচিংয়ে ফিরছিলেন। বিমানের গেট পেরিয়ে বের হওয়ার সময় হঠাৎ করেই তিনি জ্ঞান হারান।
ঠিক তখনই তাঁর পেছনে হাঁটতে থাকা এক তরুণী দ্রুত এগিয়ে আসেন এবং খুব দক্ষ হাতে তাঁকে সিপিআর দেওয়া শুরু করেন। প্রায় ৩০ মিনিট ধরে এভাবে তিনি সিপিআর চালিয়ে যান। এ সময় তাঁর পরামর্শে বিমানবন্দরের কর্মীরাও একটি স্বয়ংক্রিয় ডিফিব্রিলেটর যন্ত্র ব্যবহার করে ল’কে দুবার শক দেয়।
তাৎক্ষণিক এই ব্যবস্থাই শেষ পর্যন্ত ল’-এর জীবন বাঁচিয়ে দিয়েছে। কিন্তু যার জন্য তাঁর জীবন বেঁচেছে, রহস্যময় সেই তরুণীকে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি।
বিষয়টি নিয়ে একটি ফেসবুক পোস্টে মালয়েশিয়ার হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. ট্যাং সি হিং জানিয়েছেন, রোগীর পরিবার ওই সাহসী তরুণীর সঙ্গে দেখা করতে চায়। তিনি আরও জানান—মিস্টার ল’ গত তিন দিন ধরে বুক ও পেট ব্যথায় ভুগছিলেন। একা ভ্রমণ করছিলেন তিনি।
হৃদ্রোগে আক্রান্ত হলে সিপিআর দেওয়ার পর মিস্টার ল’কে দ্রুত ৮ কিলোমিটার দূরের সারাওয়াক জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে পরিবারের অনুরোধে তাঁকে কুচিংয়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
ডা. ট্যাং-এর তথ্যমতে, এটি ছিল একটি ‘প্রায়-মরণঘাতী’ হৃদ্রোগ। করোনারি অ্যাঞ্জিওগ্রামে দেখা যায়, ল’-এর দুটি রক্তনালি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ ছিল। জরুরি ভিত্তিতে করোনারি অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করে সেই রক্তপ্রবাহ পুনঃস্থাপন করা হয়েছে।
সৌভাগ্যক্রমে, ওই তরুণীর চেষ্টায় মিস্টার ল’ পুরোপুরি জ্ঞান ফিরে পেয়েছেন এবং তাঁর কোনো স্নায়বিক ক্ষতি হয়নি। তাঁর হৃৎস্পন্দন ও হার্টের কার্যকারিতা এখন স্বাভাবিক।
ডা. ট্যাং বলেন, ‘পরিবার ও বন্ধুরা ওই তরুণীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। সময়মতো তিনি এগিয়ে না এলে ফলাফল ভয়াবহ হতে পারত। সবচেয়ে প্রশংসনীয় বিষয় হলো—ওই তরুণীর হস্তক্ষেপে তাঁর কোনো মস্তিষ্কগত ক্ষতি বা পক্ষাঘাত হয়নি।’
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৭ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে