অনলাইন ডেস্ক
বিভিন্ন খাবারে মারাত্মক অ্যালার্জি সুস্থ মানুষকে মুহূর্তের মধ্যে অসুস্থ, এমনকি অচেতন করে দিতে পারে। অপ্রত্যাশিতভাবে অ্যালার্জি তৈরি করতে পারে এমন কিছুর সংস্পর্শে আসার ঝুঁকি নিয়ে অনেকে উদ্বিগ্ন থাকেন।
তবে আশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে। এই পদ্ধতিকে ‘ওরাল ইমিউনোথেরাপি’ বলা হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিশুদের ক্ষেত্রে এই পরীক্ষা এরই মধ্যে সফলভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। অ্যালার্জির ঝুঁকি কমানো এবং সম্ভাব্য নিরাময়ের লক্ষ্যে আসছে নতুন অনেক চিকিৎসাপদ্ধতি, আর এই ওরাল ইমিউনোথেরাপি সেই নতুন পদ্ধতির এক নতুন অংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পেডিয়াট্রিক অ্যালার্জি ও ইমিউনোলজি বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক রবার্ট উড বলেন, ‘পনেরো বছর আগেও আমরা (অ্যালার্জির চিকিৎসা হিসেবে সংশ্লিষ্ট খাবার) সম্পূর্ণ পরিহার ও এপিনেফ্রিন (অ্যালার্জি প্রতিরোধী একধরনের হরমোন ওষুধ) সঙ্গে রাখার বাইরে অন্য কোনো বিকল্পের কথা ভাবতেই পারতাম না। এখন আমাদের হাতে অনেক বিকল্প আছে।’
অ্যালার্জির চিকিৎসায় আগ্রহ বৃদ্ধির পেছনে অন্যতম কারণ, এর ব্যাপকতা নজিরবিহীনভাবে বেড়ে যাওয়া। এক বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৯৮ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যে খাদ্যজনিত অ্যানাফিল্যাক্সিসের (চুলকানির কারণ সৃষ্ট স্ফীতি) কারণে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে। কম গুরুতর অ্যালার্জিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এর সম্ভাব্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে শিশুদের খাবার খাওয়ানোর পদ্ধতি, ডিটারজেন্টের ব্যবহার এবং শৈশবে মাটি ও পশুর সংস্পর্শে কম আসা।
চিকিৎসা হিসেবে অ্যালার্জেন তথা যেসব উপাদান অ্যালার্জি তৈরি করে, সেগুলোর সংস্পর্শের ধারণাটি নতুন নয়। ১৯০৮ সালে দ্য ল্যানসেটে ডিমের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত ১৩ বছর বয়সী এক বালকের ওপর ‘ওরাল ইমিউনোথেরাপির’ প্রথম সফল প্রয়োগের খবর প্রকাশিত হয়েছিল। তবে গত এক দশকে বিজ্ঞানীরা এই ধারণাকে ক্লিনিক পর্যন্ত নিয়ে আসার জন্য ডোজের নির্দিষ্ট নিয়মাবলি তৈরি করেছেন। ফার্মাসিউটিক্যাল-গ্রেডের প্রোটিনভিত্তিক ওষুধ ‘প্যালফোরজিয়া’ অনুমোদন পাওয়ার ফলে এখন চরম অ্যালার্জিযুক্ত ব্যক্তিদেরও এই চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব।
এই চিকিৎসাপদ্ধতি বেশ নিবিড়। এর জন্য প্রতি দুই সপ্তাহ পরপর ডোজ বাড়াতে হয় এবং চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানের প্রয়োজন হয়, আর বেশির ভাগের জন্যই এটি নিরাময় নয়। রোগীদের অল্প ডোজে সহনশীলতা বাড়ে, কিন্তু তাদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণে অ্যালার্জেন গ্রহণ চালিয়ে যেতে হয় এবং তাদের তখনো অ্যালার্জিক হিসেবেই গণ্য করা হয়।
ব্রিটেনের সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালার্জি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক গ্রাহাম রবার্টস বলেন, ‘প্রতিদিন চিনাবাদাম খাওয়ার বিষয়টি কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ। এতে তখনো জীবনঘাতী অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া হওয়ার শঙ্কা থেকে যায়।’ এ ছাড়া অনেক রোগীর একাধিক ধরনের অ্যালার্জি থাকে, তাদের জন্য এই পদ্ধতিটি বাস্তবসম্মত নয়। উড বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে এমন চিকিৎসার সুবিধা রয়েছে, যা নির্দিষ্ট কোনো খাবারের অ্যালার্জির ওপর নির্ভরশীল নয়।’
খাদ্য অ্যালার্জি সাধারণত শক্তিশালী অ্যান্টিবডির কারণে হয়। এগুলোকে একত্রে আইজিই বলা হয়। এই অ্যান্টিবডিগুলো অন্যান্য অ্যান্টিবডির চেয়ে হাজার গুণ বেশি দৃঢ়ভাবে ইমিউন কোষের সঙ্গে যুক্ত হয়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এগুলো সম্ভবত পরজীবী থেকে শরীরকে রক্ষা করার জন্য তৈরি হয়েছিল। আধুনিক জীবনযাত্রায় এগুলোর কার্যকারিতা অনেকাংশে কমে গেলেও খাবারের প্রোটিনের প্রতি ভুলভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা এদের মধ্যে দেখা যায়।
গত বছর একটি যুগান্তকারী গবেষণায়, উড ও তাঁর সহকর্মীরা দেখতে পান, ওমালিজুমাব নামে একটি অ্যান্টি-আইজিই ওষুধ এই অ্যান্টিবডিগুলোকে নিষ্ক্রিয় করে বাদাম, কাজুবাদাম, দুধ, ডিম, আখরোট, গম এবং হ্যাজেলনাট অ্যালার্জিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের (অংশগ্রহণকারীদের কমপক্ষে তিনটি অ্যালার্জি ছিল) সংবেদনশীলতা কমাতে পারে।
উড স্বীকার করেন, এই চিকিৎসা ‘কিছুটা ব্যয়বহুল।’ এর জন্য প্রতি দুই সপ্তাহে ইনজেকশন নিতে হয় এবং বার্ষিক খরচ ৩০ থেকে ৬০ হাজার ডলার পর্যন্ত হয়। তবে দুধ, ডিম ও গমের মতো সহজলভ্য খাবার এড়িয়ে চলতে যাদের অসুবিধা হয়, তাদের জন্য এটি জীবন বদলে দিতে পারে।
অ্যালার্জির চিকিৎসায় অস্ট্রেলিয়ার বায়োটেক ফার্ম আরাভ্যাক্স একটি ভ্যাকসিন তৈরি করছে, ফরাসি কোম্পানি ডিবিভিও একটি ওষুধ তৈরি করছে। ফরাসি ওষুধটি তিন বছরের একটি ট্রায়ালে আশাব্যঞ্জক ফল দেখিয়েছে।
বিভিন্ন খাবারে মারাত্মক অ্যালার্জি সুস্থ মানুষকে মুহূর্তের মধ্যে অসুস্থ, এমনকি অচেতন করে দিতে পারে। অপ্রত্যাশিতভাবে অ্যালার্জি তৈরি করতে পারে এমন কিছুর সংস্পর্শে আসার ঝুঁকি নিয়ে অনেকে উদ্বিগ্ন থাকেন।
তবে আশার কথা হলো, পরিবর্তন আসছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক যুগান্তকারী পরীক্ষায় দেখা গেছে, তীব্রভাবে চিনাবাদামের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত দুই-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ককে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে প্রতিদিন অল্প পরিমাণে চিনাবাদাম খাইয়ে স্বাভাবিক অবস্থায় আনা সম্ভব হয়েছে। এই পদ্ধতিকে ‘ওরাল ইমিউনোথেরাপি’ বলা হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শিশুদের ক্ষেত্রে এই পরীক্ষা এরই মধ্যে সফলভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। অ্যালার্জির ঝুঁকি কমানো এবং সম্ভাব্য নিরাময়ের লক্ষ্যে আসছে নতুন অনেক চিকিৎসাপদ্ধতি, আর এই ওরাল ইমিউনোথেরাপি সেই নতুন পদ্ধতির এক নতুন অংশ।
যুক্তরাষ্ট্রের জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পেডিয়াট্রিক অ্যালার্জি ও ইমিউনোলজি বিভাগের পরিচালক অধ্যাপক রবার্ট উড বলেন, ‘পনেরো বছর আগেও আমরা (অ্যালার্জির চিকিৎসা হিসেবে সংশ্লিষ্ট খাবার) সম্পূর্ণ পরিহার ও এপিনেফ্রিন (অ্যালার্জি প্রতিরোধী একধরনের হরমোন ওষুধ) সঙ্গে রাখার বাইরে অন্য কোনো বিকল্পের কথা ভাবতেই পারতাম না। এখন আমাদের হাতে অনেক বিকল্প আছে।’
অ্যালার্জির চিকিৎসায় আগ্রহ বৃদ্ধির পেছনে অন্যতম কারণ, এর ব্যাপকতা নজিরবিহীনভাবে বেড়ে যাওয়া। এক বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ১৯৯৮ থেকে ২০১৮ সালের মধ্যে যুক্তরাজ্যে খাদ্যজনিত অ্যানাফিল্যাক্সিসের (চুলকানির কারণ সৃষ্ট স্ফীতি) কারণে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা তিন গুণ বেড়েছে। কম গুরুতর অ্যালার্জিতে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যাও উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। এর সম্ভাব্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে শিশুদের খাবার খাওয়ানোর পদ্ধতি, ডিটারজেন্টের ব্যবহার এবং শৈশবে মাটি ও পশুর সংস্পর্শে কম আসা।
চিকিৎসা হিসেবে অ্যালার্জেন তথা যেসব উপাদান অ্যালার্জি তৈরি করে, সেগুলোর সংস্পর্শের ধারণাটি নতুন নয়। ১৯০৮ সালে দ্য ল্যানসেটে ডিমের অ্যালার্জিতে আক্রান্ত ১৩ বছর বয়সী এক বালকের ওপর ‘ওরাল ইমিউনোথেরাপির’ প্রথম সফল প্রয়োগের খবর প্রকাশিত হয়েছিল। তবে গত এক দশকে বিজ্ঞানীরা এই ধারণাকে ক্লিনিক পর্যন্ত নিয়ে আসার জন্য ডোজের নির্দিষ্ট নিয়মাবলি তৈরি করেছেন। ফার্মাসিউটিক্যাল-গ্রেডের প্রোটিনভিত্তিক ওষুধ ‘প্যালফোরজিয়া’ অনুমোদন পাওয়ার ফলে এখন চরম অ্যালার্জিযুক্ত ব্যক্তিদেরও এই চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব।
এই চিকিৎসাপদ্ধতি বেশ নিবিড়। এর জন্য প্রতি দুই সপ্তাহ পরপর ডোজ বাড়াতে হয় এবং চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানের প্রয়োজন হয়, আর বেশির ভাগের জন্যই এটি নিরাময় নয়। রোগীদের অল্প ডোজে সহনশীলতা বাড়ে, কিন্তু তাদের প্রতিদিন অল্প পরিমাণে অ্যালার্জেন গ্রহণ চালিয়ে যেতে হয় এবং তাদের তখনো অ্যালার্জিক হিসেবেই গণ্য করা হয়।
ব্রিটেনের সাউদাম্পটন বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালার্জি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক গ্রাহাম রবার্টস বলেন, ‘প্রতিদিন চিনাবাদাম খাওয়ার বিষয়টি কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ। এতে তখনো জীবনঘাতী অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া হওয়ার শঙ্কা থেকে যায়।’ এ ছাড়া অনেক রোগীর একাধিক ধরনের অ্যালার্জি থাকে, তাদের জন্য এই পদ্ধতিটি বাস্তবসম্মত নয়। উড বলেন, ‘এ ক্ষেত্রে এমন চিকিৎসার সুবিধা রয়েছে, যা নির্দিষ্ট কোনো খাবারের অ্যালার্জির ওপর নির্ভরশীল নয়।’
খাদ্য অ্যালার্জি সাধারণত শক্তিশালী অ্যান্টিবডির কারণে হয়। এগুলোকে একত্রে আইজিই বলা হয়। এই অ্যান্টিবডিগুলো অন্যান্য অ্যান্টিবডির চেয়ে হাজার গুণ বেশি দৃঢ়ভাবে ইমিউন কোষের সঙ্গে যুক্ত হয়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, এগুলো সম্ভবত পরজীবী থেকে শরীরকে রক্ষা করার জন্য তৈরি হয়েছিল। আধুনিক জীবনযাত্রায় এগুলোর কার্যকারিতা অনেকাংশে কমে গেলেও খাবারের প্রোটিনের প্রতি ভুলভাবে প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রবণতা এদের মধ্যে দেখা যায়।
গত বছর একটি যুগান্তকারী গবেষণায়, উড ও তাঁর সহকর্মীরা দেখতে পান, ওমালিজুমাব নামে একটি অ্যান্টি-আইজিই ওষুধ এই অ্যান্টিবডিগুলোকে নিষ্ক্রিয় করে বাদাম, কাজুবাদাম, দুধ, ডিম, আখরোট, গম এবং হ্যাজেলনাট অ্যালার্জিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের (অংশগ্রহণকারীদের কমপক্ষে তিনটি অ্যালার্জি ছিল) সংবেদনশীলতা কমাতে পারে।
উড স্বীকার করেন, এই চিকিৎসা ‘কিছুটা ব্যয়বহুল।’ এর জন্য প্রতি দুই সপ্তাহে ইনজেকশন নিতে হয় এবং বার্ষিক খরচ ৩০ থেকে ৬০ হাজার ডলার পর্যন্ত হয়। তবে দুধ, ডিম ও গমের মতো সহজলভ্য খাবার এড়িয়ে চলতে যাদের অসুবিধা হয়, তাদের জন্য এটি জীবন বদলে দিতে পারে।
অ্যালার্জির চিকিৎসায় অস্ট্রেলিয়ার বায়োটেক ফার্ম আরাভ্যাক্স একটি ভ্যাকসিন তৈরি করছে, ফরাসি কোম্পানি ডিবিভিও একটি ওষুধ তৈরি করছে। ফরাসি ওষুধটি তিন বছরের একটি ট্রায়ালে আশাব্যঞ্জক ফল দেখিয়েছে।
পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতালের রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের সিটি স্ক্যান মেশিনের ফিল্মসংকট দেখা দিয়েছে। এতে সিটি স্ক্যান করার প্রয়োজন এমন রোগী ও তাঁদের স্বজনদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। বিশেষ করে যাঁদের জরুরি ভিত্তিতে সিটি স্ক্যান করা প্রয়োজন, তাঁরা পড়ছেন সবচেয়ে বেশি...
২ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার বা ‘আল্ট্রা প্রসেসড ফুড’ (ইউপিএফ) বেশি খাওয়ার কারণে শুধু স্থূলতা, হতাশা, ডায়াবেটিস কিংবা হৃদরোগই নয়, বাড়ছে অকালমৃত্যুর ঝুঁকিও। নতুন এক গবেষণায় বলা হয়েছে, এই ধরনের খাবার খাওয়ার কারণে শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই প্রতিবছর প্রায় ১ লাখ ২৪ হাজার মানুষের অকালমৃত্যু ঘটছে।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের প্রায় পাঁচ লাখ শিশু সময়মতো টিকার সব ডোজ পাচ্ছে না। তাদের মধ্যে ৭০ হাজার শিশু কোনো টিকাই পায় না। টিকা না পাওয়ার হার শহরাঞ্চলে বেশি। টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলেও এসব তথ্য উঠে এসেছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল (ইউনিসেফ), বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)...
১ দিন আগেভিটামিন ‘ডি’-এর অভাবে অসংক্রামক রোগের ঝুঁকি বাড়ছে; বিশেষ করে হৃদ্রোগ, কিডনি রোগ, বিষণ্নতাজনিত রোগ, রক্তে চর্বি বেড়ে যাওয়া, হাড় ক্ষয়, দীর্ঘমেয়াদি শ্বাসতন্ত্রের রোগ, গর্ভকালীন ডায়াবেটিস, কম ওজনে জন্ম নেওয়া, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটছে। গতকাল সোমবার রাজধানীতে আয়োজিত এক সেমিনারে এসব
১ দিন আগে