ধূমপান ক্ষতিকর, আমরা সবাই তা জানি। তামাকের তৈরি সিগারেটের ক্ষতি থেকে বাঁচতে অনেকে আশ্রয় নিয়েছিলেন ভেইপ বা ই-সিগারেটের। তবে এবার সেই বিষয়েও সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা বলছেন, যেসব তরুণ দিনে ৮ বারের বেশি ভেইপ বা ই-সিগারেট পান করেন তাদের শরীরে ইউরেনিয়াম বা সিসার মতো বিষাক্ত ধাতব জমার আশঙ্কা অনেক বেশি। মূলত এসব ধাতব প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয়ে যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নেব্রাস্কার একদল গবেষক বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন। তাঁরা বলছেন, যেসব তরুণেরা নিয়মিত ভেইপ বা ই-সিগারেটের আশ্রয় নেন তাদের শরীরে বিষাক্ত ধাতব জমার আশঙ্কা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। এই বিষয়ে তাঁর একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন প্রকাশিত পিয়ার রিভিউড জার্নাল টোব্যাকো কন্ট্রোলে।
নতুন এই গবেষণায় গবেষকেরা দেখতে পেয়েছেন, ১৩ থেকে ১৭ বছরের মধ্যবর্তী বয়সের যেসব তরুণ-তরুণী নিয়মিত দিনে অন্তত ৮ বার ভেইপ বা ই-সিগারেট পান করে তাদের শরীরে যারা মাঝে মাঝে বা অনিয়মিত ভেইপ বা ই-সিগারেট পান করে তাদের চেয়ে ৩০ গুণ বেশি সিসা এবং দ্বিগুণ বেশি ইউরেনিয়াম জমে।
বিজ্ঞানীরা আরও দেখতে পেয়েছেন যে, যেসব তরুণ-তরুণী মেনথল বা পুদিনার পাতার ফ্লেভারের চেয়ে অন্য কোনো মিষ্টি ফ্লেভার পছন্দ করে তাদের রক্তে ইউরেনিয়ামের তৈরি বিভিন্ন বায়োমেকার বা জৈব কণার উপস্থিতির পরিমাণ অনেক বেশি। আশঙ্কার ব্যাপার হলো, ৯০ শতাংশ ই-সিগারেট বা ভেইপে বিভিন্ন ধরনের ফ্লেভার ব্যবহার করা হয়।
এই গবেষণায় যারা কখনোই কোনো ধরনের ধূমপান করেননি, এমন কাউকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তবে ধূমপানকারী যে ২০০ জনকে নেওয়া হয়েছিল নমুনা হিসেবে, তা থেকে বেরিয়ে আসা ফলাফল বেশ উদ্বেগজনক বলে মনে করেন গবেষকেরা। তাঁরা এই বিষয়ে আরও বিস্তর গবেষণা করার পরামর্শ দিয়েছেন।
ভেইপ বা ই-সিগারেট পানের ফলে শরীরে দীর্ঘদিন ধরে ইউরেনিয়াম বা সিসা জমে থাকে কি না—সে বিষয়ে কোনো আলোকপাত করা হয়নি এই গবেষণায়। তবে আগের অনেকগুলো গবেষণা থেকেই প্রমাণ পাওয়া গেছে যে, ই-সিগারেটের অ্যারোসলের নমুনায় বিষাক্ত ধাতুর উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গেছে। আশঙ্কার বিষয় হলো, ইউরেনিয়াম ও সিসা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর।
সাধারণত, ই-সিগারেট ও ভেইপ প্রাপ্ত বয়স্কদের নিকোটিনযুক্ত ই-সিগারেট বাজারে আনা হলেও দেখা গেছে, অপ্রাপ্তবয়স্ক অনেকেই ভেইপ বা ই-সিগারেট পান করে। ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পরিচালিত এক জরিপ থেকে দেখা গেছে, দেশটির অন্তত ১০ শতাংশ হাইস্কুল পড়ুয়া তরুণ-তরুণীরা ভেইপ বা ই-সিগারেট নিয়মিত পান করে। এমনকি ৪০ শতাংশের মতো তরুণ জরিপের আগের মাসে অন্তত ২০ দিন সিগারেট পান করেছে।
ধূমপান ক্ষতিকর, আমরা সবাই তা জানি। তামাকের তৈরি সিগারেটের ক্ষতি থেকে বাঁচতে অনেকে আশ্রয় নিয়েছিলেন ভেইপ বা ই-সিগারেটের। তবে এবার সেই বিষয়েও সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা বলছেন, যেসব তরুণ দিনে ৮ বারের বেশি ভেইপ বা ই-সিগারেট পান করেন তাদের শরীরে ইউরেনিয়াম বা সিসার মতো বিষাক্ত ধাতব জমার আশঙ্কা অনেক বেশি। মূলত এসব ধাতব প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয়ে যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব নেব্রাস্কার একদল গবেষক বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন। তাঁরা বলছেন, যেসব তরুণেরা নিয়মিত ভেইপ বা ই-সিগারেটের আশ্রয় নেন তাদের শরীরে বিষাক্ত ধাতব জমার আশঙ্কা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি। এই বিষয়ে তাঁর একটি নিবন্ধ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন প্রকাশিত পিয়ার রিভিউড জার্নাল টোব্যাকো কন্ট্রোলে।
নতুন এই গবেষণায় গবেষকেরা দেখতে পেয়েছেন, ১৩ থেকে ১৭ বছরের মধ্যবর্তী বয়সের যেসব তরুণ-তরুণী নিয়মিত দিনে অন্তত ৮ বার ভেইপ বা ই-সিগারেট পান করে তাদের শরীরে যারা মাঝে মাঝে বা অনিয়মিত ভেইপ বা ই-সিগারেট পান করে তাদের চেয়ে ৩০ গুণ বেশি সিসা এবং দ্বিগুণ বেশি ইউরেনিয়াম জমে।
বিজ্ঞানীরা আরও দেখতে পেয়েছেন যে, যেসব তরুণ-তরুণী মেনথল বা পুদিনার পাতার ফ্লেভারের চেয়ে অন্য কোনো মিষ্টি ফ্লেভার পছন্দ করে তাদের রক্তে ইউরেনিয়ামের তৈরি বিভিন্ন বায়োমেকার বা জৈব কণার উপস্থিতির পরিমাণ অনেক বেশি। আশঙ্কার ব্যাপার হলো, ৯০ শতাংশ ই-সিগারেট বা ভেইপে বিভিন্ন ধরনের ফ্লেভার ব্যবহার করা হয়।
এই গবেষণায় যারা কখনোই কোনো ধরনের ধূমপান করেননি, এমন কাউকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। তবে ধূমপানকারী যে ২০০ জনকে নেওয়া হয়েছিল নমুনা হিসেবে, তা থেকে বেরিয়ে আসা ফলাফল বেশ উদ্বেগজনক বলে মনে করেন গবেষকেরা। তাঁরা এই বিষয়ে আরও বিস্তর গবেষণা করার পরামর্শ দিয়েছেন।
ভেইপ বা ই-সিগারেট পানের ফলে শরীরে দীর্ঘদিন ধরে ইউরেনিয়াম বা সিসা জমে থাকে কি না—সে বিষয়ে কোনো আলোকপাত করা হয়নি এই গবেষণায়। তবে আগের অনেকগুলো গবেষণা থেকেই প্রমাণ পাওয়া গেছে যে, ই-সিগারেটের অ্যারোসলের নমুনায় বিষাক্ত ধাতুর উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া গেছে। আশঙ্কার বিষয় হলো, ইউরেনিয়াম ও সিসা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক বেশি ক্ষতিকর।
সাধারণত, ই-সিগারেট ও ভেইপ প্রাপ্ত বয়স্কদের নিকোটিনযুক্ত ই-সিগারেট বাজারে আনা হলেও দেখা গেছে, অপ্রাপ্তবয়স্ক অনেকেই ভেইপ বা ই-সিগারেট পান করে। ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে পরিচালিত এক জরিপ থেকে দেখা গেছে, দেশটির অন্তত ১০ শতাংশ হাইস্কুল পড়ুয়া তরুণ-তরুণীরা ভেইপ বা ই-সিগারেট নিয়মিত পান করে। এমনকি ৪০ শতাংশের মতো তরুণ জরিপের আগের মাসে অন্তত ২০ দিন সিগারেট পান করেছে।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৩ দিন আগে