লিনা আকতার
শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মৌসুমি ফলগুলো এক দারুণ উৎস। এসব ফলের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, মিনারেলস ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা মৌসুমি রোগব্যাধি থেকে মুক্তি দেয়। এখন চলছে আমের মৌসুম। সাধ্যমতো আম খেতে হবে সবাইকে। তবে ডায়াবেটিসের রোগীদের আম খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা বিধিনিষেধ আছে।
আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন খাদ্য পরিকল্পনায় ফলকে শর্করা হিসেবে গণনা করে। আর ডায়াবেটিসের রোগীদের দৈনিক ১৩০ গ্রামের বেশি শর্করা খাওয়া উচিত নয়। এর মধ্যে নাশতা হিসেবে ১৫ থেকে ৩০ গ্রাম শর্করা রাখা উচিত। এ জন্য রক্তে চিনির পরিমাণ পরীক্ষা করে পরিমাণমতো ফল খেতে হবে।
প্রতিটি খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও গ্লাইসেমিক লোড থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। এ জন্য যেসব খাবারের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা সূচক ৫৫ আর গ্লাইসেমিক লোড ১০-এর নিচে, সেই খাবারগুলো ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য নিরাপদ। আমের গ্লাইসেমিক সূচক ৫১ থেকে ৫৬, যা মাঝারি গ্লাইসেমিক সূচক এবং এর গ্লাইসেমিক লোডও কম। তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকলে পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া যাবে।
আম খাওয়ার নিয়ম
ডায়াবেটিসের রোগীরা সঠিক পরিমাণে, সঠিক সময়ে, সঠিক উপায়ে আম খেলে গ্লুকোজ বাড়ার প্রভাব কম হবে।
তবে মনে রাখা উচিত, প্রত্যেকের শরীর নির্দিষ্ট খাবার ভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া করতে পারে। আমের স্বাস্থ্যকর গুণাগুণ রয়েছে। তবে কী পরিমাণ আম কোন সময় খেলে আপনার শরীরের জন্য ভালো, সেটি মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন।
আমে যা আছে
আমে আছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স (বি১২ বাদে), ভিটামিন সি এবং পলিফেনল। এ ছাড়া আমে প্রদাহরোধী এবং ভাইরাস প্রতিরোধী গুণ আছে। এগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ৩০ গ্রাম ওজনের আমে থাকে ২৫ ক্যালরি এবং শর্করা থাকে ৫ গ্রাম। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে আম খেলে ওজন বেশি হতে পারে। যাঁদের রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে আছে, তাঁরাও দুই থেকে তিন টুকরোর বেশি আম খাবেন না। আর যাঁদের রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে নেই, তাঁদের আম এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
লিনা আকতার, পুষ্টিবিদ
শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য মৌসুমি ফলগুলো এক দারুণ উৎস। এসব ফলের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন, মিনারেলস ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে, যা মৌসুমি রোগব্যাধি থেকে মুক্তি দেয়। এখন চলছে আমের মৌসুম। সাধ্যমতো আম খেতে হবে সবাইকে। তবে ডায়াবেটিসের রোগীদের আম খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা বিধিনিষেধ আছে।
আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন খাদ্য পরিকল্পনায় ফলকে শর্করা হিসেবে গণনা করে। আর ডায়াবেটিসের রোগীদের দৈনিক ১৩০ গ্রামের বেশি শর্করা খাওয়া উচিত নয়। এর মধ্যে নাশতা হিসেবে ১৫ থেকে ৩০ গ্রাম শর্করা রাখা উচিত। এ জন্য রক্তে চিনির পরিমাণ পরীক্ষা করে পরিমাণমতো ফল খেতে হবে।
প্রতিটি খাবারে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ও গ্লাইসেমিক লোড থাকে, যা রক্তে শর্করার মাত্রার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। এ জন্য যেসব খাবারের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স বা সূচক ৫৫ আর গ্লাইসেমিক লোড ১০-এর নিচে, সেই খাবারগুলো ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য নিরাপদ। আমের গ্লাইসেমিক সূচক ৫১ থেকে ৫৬, যা মাঝারি গ্লাইসেমিক সূচক এবং এর গ্লাইসেমিক লোডও কম। তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকলে পরিমিত পরিমাণে আম খাওয়া যাবে।
আম খাওয়ার নিয়ম
ডায়াবেটিসের রোগীরা সঠিক পরিমাণে, সঠিক সময়ে, সঠিক উপায়ে আম খেলে গ্লুকোজ বাড়ার প্রভাব কম হবে।
তবে মনে রাখা উচিত, প্রত্যেকের শরীর নির্দিষ্ট খাবার ভিন্নভাবে প্রতিক্রিয়া করতে পারে। আমের স্বাস্থ্যকর গুণাগুণ রয়েছে। তবে কী পরিমাণ আম কোন সময় খেলে আপনার শরীরের জন্য ভালো, সেটি মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন।
আমে যা আছে
আমে আছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স (বি১২ বাদে), ভিটামিন সি এবং পলিফেনল। এ ছাড়া আমে প্রদাহরোধী এবং ভাইরাস প্রতিরোধী গুণ আছে। এগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ৩০ গ্রাম ওজনের আমে থাকে ২৫ ক্যালরি এবং শর্করা থাকে ৫ গ্রাম। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে আম খেলে ওজন বেশি হতে পারে। যাঁদের রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে আছে, তাঁরাও দুই থেকে তিন টুকরোর বেশি আম খাবেন না। আর যাঁদের রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে নেই, তাঁদের আম এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
লিনা আকতার, পুষ্টিবিদ
ঘুমের সময় শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া বা অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া (ওএসএ) নামের সমস্যায় ভোগেন বিশ্বের বহু মানুষ। তবে নিয়মিত শঙ্খ বাজালে এ সমস্যা কমে যেতে পারে বলে দাবি করছেন গবেষকেরা।
৭ ঘণ্টা আগেবিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) কাউন্সিলে সভাপতি, মহাসচিবসহ পূর্ণ প্যানেলে জয় পেয়েছেন হারুন-শাকিল প্যানেল। গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষে মধ্যরাতে নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
১ দিন আগেচিকিৎসাবিজ্ঞানে নতুন এক দিগন্তের সূচনা হতে চলেছে। অস্ত্রোপচারের পর ক্ষত সারাতে সেলাই বা স্ট্যাপলারের ব্যবহারের বদলে এবার আলোর মাধ্যমে সক্রিয় হওয়া বডি গ্লু বা শরীরবান্ধব আঠা ব্যবহার করার পথে এগোচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
১ দিন আগেশরীরের ব্যথায় কখনো ভোগেনি, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। গ্লোবাল বার্ডেন অব ডিজিজের এক গবেষণা বলছে, বিশ্বে প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন শরীরে ব্যথার সমস্যায় ভুগছে। তাদের কারও গিরায় ব্যথা, কারও পেশিতে, আবার কেউ হাড়ের ব্যথায় আক্রান্ত। বাংলাদেশে ব্যথার সমস্যায় ভোগা রোগীর সংখ্যা প্রায় ৪ কোটি।
২ দিন আগে