ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি
নারীর জীবন ছন্দময়। এই ছন্দের রেশ ধরে ঋতুমতী নারীদের জরায়ু চক্রাকারে যে পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যায় এবং এর ফলে রক্ত ও জরায়ুনিঃসৃত পদার্থ যোনিপথে বেরিয়ে আসার নামই ঋতুস্রাব। স্বাভাবিক এই ছন্দের মূলে রয়েছে শরীরের বেশ কিছু হরমোনের প্রভাব।
২৮ থেকে ৩০ দিন অন্তর ইস্ট্রোজেন, প্রজেস্টেরনসহ আরও কিছু হরমোনের প্রভাবে ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। তবে ২১ থেকে ৩৫ দিন অন্তর ঋতুস্রাব হওয়াকে স্বাভাবিক বলে ধরে নেওয়া হয়। কোনো কারণে যদি হরমোন স্তরের তারতম্য ঘটে এবং ঋতুচক্র প্রতি মাসে সংঘটিত না হয়ে ২ থেকে ৩ মাস বা ৪ থেকে ৫ মাস পর পর হয়, তখন তাকে অনিয়মিত ঋতুস্রাব বলে। বিভিন্ন সমস্যার কারণে অনিয়মিত ঋতুস্রাব হয়। আবার অনিয়মিত ঋতুস্রাবের কারণে নানান জটিলতা দেখা দিতে পারে।
অনিয়মিত ঋতুস্রাবের কারণ
অনিয়মিত মাসিকের অসুবিধা
কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন
অনিয়মিত মাসিকের চিকিৎসা
এ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া উচিত। এগুলোর মধ্যে আছে:
প্রতিরোধ
প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। মনে রাখতে হবে অনিয়মিত ঋতুস্রাবের অন্যতম কারণ অস্বাভাবিক ওজন, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও দুশ্চিন্তা। কাজেই এ সমস্যা প্রতিরোধে কিছু বিষয়ে যত্নশীল হতে হবে। যেমন:
হরমোনাল ওষুধের যথেচ্ছ ব্যবহার এড়িয়ে চলা। যেমন খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল না খাওয়া।
ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি,সহকারী অধ্যাপক, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
নারীর জীবন ছন্দময়। এই ছন্দের রেশ ধরে ঋতুমতী নারীদের জরায়ু চক্রাকারে যে পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যায় এবং এর ফলে রক্ত ও জরায়ুনিঃসৃত পদার্থ যোনিপথে বেরিয়ে আসার নামই ঋতুস্রাব। স্বাভাবিক এই ছন্দের মূলে রয়েছে শরীরের বেশ কিছু হরমোনের প্রভাব।
২৮ থেকে ৩০ দিন অন্তর ইস্ট্রোজেন, প্রজেস্টেরনসহ আরও কিছু হরমোনের প্রভাবে ঋতুস্রাব হয়ে থাকে। তবে ২১ থেকে ৩৫ দিন অন্তর ঋতুস্রাব হওয়াকে স্বাভাবিক বলে ধরে নেওয়া হয়। কোনো কারণে যদি হরমোন স্তরের তারতম্য ঘটে এবং ঋতুচক্র প্রতি মাসে সংঘটিত না হয়ে ২ থেকে ৩ মাস বা ৪ থেকে ৫ মাস পর পর হয়, তখন তাকে অনিয়মিত ঋতুস্রাব বলে। বিভিন্ন সমস্যার কারণে অনিয়মিত ঋতুস্রাব হয়। আবার অনিয়মিত ঋতুস্রাবের কারণে নানান জটিলতা দেখা দিতে পারে।
অনিয়মিত ঋতুস্রাবের কারণ
অনিয়মিত মাসিকের অসুবিধা
কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন
অনিয়মিত মাসিকের চিকিৎসা
এ ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া উচিত। এগুলোর মধ্যে আছে:
প্রতিরোধ
প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম। মনে রাখতে হবে অনিয়মিত ঋতুস্রাবের অন্যতম কারণ অস্বাভাবিক ওজন, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও দুশ্চিন্তা। কাজেই এ সমস্যা প্রতিরোধে কিছু বিষয়ে যত্নশীল হতে হবে। যেমন:
হরমোনাল ওষুধের যথেচ্ছ ব্যবহার এড়িয়ে চলা। যেমন খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ইমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপটিভ পিল না খাওয়া।
ডা. ফরিদা ইয়াসমিন সুমি,সহকারী অধ্যাপক, প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
২ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
২ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
৩ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৪ দিন আগে