আগামী ১ জুন (শনিবার) সারা দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এদিন ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ কোটি ২২ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য ভবনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এ ম খুরশীদ আলম ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য শিশুদের ভরা পেটে কেন্দ্রে নিয়ে আসার পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘কোনো অবস্থাতেই খালি পেটে শিশুকে ভিটামিন “এ” ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না। এ ছাড়া যাদের শ্বাসকষ্ট রয়েছে, তাদের ভিটামিন খাওয়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে।’
এ সময় জানানো হয়, সারা দেশে ছয় মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ কোটি ২২ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে এর মধ্যে ৬ মাস থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা প্রায় ২৭ লাখ এবং ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা ১ কোটি ৯৫ লাখ। এসব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য ১ লাখ ২০ হাজার কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। এসব কেন্দ্রে ২ লাখ ৪০ হাজার স্বেচ্ছাসেবী কাজ করবেন। এ ছাড়া ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকবেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় রিমেল এর কারণে পটুয়াখালী, বরিশাল, বরগুনা ও ভোলা জেলার কিছু স্থানে টিকা কার্যক্রম পরবর্তী সময় পরিচালিত হবে। এসব জেলার ১ হাজার ২২৪টি কেন্দ্র ঘূর্ণিঝড় কবলিত থাকায়, সেই জায়গার পুনর্বাসনের পরে টিকা কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশিদ আলম বলেন, নিয়মিত ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালনার ফলে বাংলাদেশে অপুষ্টির হার কমেছে এবং শিশু ও মাতৃমৃত্যু উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে। বিশ্ব নেতৃত্বের পুষ্টি ফোরামের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ সারা বিশ্বের পুষ্টি পরিস্থিতি উন্নয়নে নেতৃত্ব দিচ্ছে। দেশ স্বাধীনের পর অপুষ্টির কারণে শিশুদের মাঝে রাতকানা রোগের হার ৪ দশমিক ১০ শতাংশ ছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু করেন। পরবর্তীকালে ভিটামিন’ ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা আহমেদুল কবীর, পুষ্টি কার্যক্রমের লাইন ডিরেক্টর ডা. মিজানুর রহমান হেলাল প্রমুখ।
আগামী ১ জুন (শনিবার) সারা দেশে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালিত হবে। এদিন ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ কোটি ২২ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীর স্বাস্থ্য ভবনে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়।
এ সময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এ ম খুরশীদ আলম ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য শিশুদের ভরা পেটে কেন্দ্রে নিয়ে আসার পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘কোনো অবস্থাতেই খালি পেটে শিশুকে ভিটামিন “এ” ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না। এ ছাড়া যাদের শ্বাসকষ্ট রয়েছে, তাদের ভিটামিন খাওয়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে।’
এ সময় জানানো হয়, সারা দেশে ছয় মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী ২ কোটি ২২ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে এর মধ্যে ৬ মাস থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা প্রায় ২৭ লাখ এবং ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা ১ কোটি ৯৫ লাখ। এসব শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য ১ লাখ ২০ হাজার কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। এসব কেন্দ্রে ২ লাখ ৪০ হাজার স্বেচ্ছাসেবী কাজ করবেন। এ ছাড়া ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকবেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে বলা হয়, ঘূর্ণিঝড় রিমেল এর কারণে পটুয়াখালী, বরিশাল, বরগুনা ও ভোলা জেলার কিছু স্থানে টিকা কার্যক্রম পরবর্তী সময় পরিচালিত হবে। এসব জেলার ১ হাজার ২২৪টি কেন্দ্র ঘূর্ণিঝড় কবলিত থাকায়, সেই জায়গার পুনর্বাসনের পরে টিকা কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশিদ আলম বলেন, নিয়মিত ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালনার ফলে বাংলাদেশে অপুষ্টির হার কমেছে এবং শিশু ও মাতৃমৃত্যু উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে। বিশ্ব নেতৃত্বের পুষ্টি ফোরামের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ সারা বিশ্বের পুষ্টি পরিস্থিতি উন্নয়নে নেতৃত্ব দিচ্ছে। দেশ স্বাধীনের পর অপুষ্টির কারণে শিশুদের মাঝে রাতকানা রোগের হার ৪ দশমিক ১০ শতাংশ ছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে রাতকানা রোগ প্রতিরোধ কার্যক্রম গ্রহণ করে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু করেন। পরবর্তীকালে ভিটামিন’ ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো অব্যাহত রাখার ফলে বর্তমানে ভিটামিন ‘এ’ এর অভাবে রাতকানা রোগে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় নেই বললেই চলে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা আহমেদুল কবীর, পুষ্টি কার্যক্রমের লাইন ডিরেক্টর ডা. মিজানুর রহমান হেলাল প্রমুখ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে ২০১০ সালে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় ৮১ হাজার মানুষের। ২০২৩ সালে যা নেমে আসে ৪৪ হাজারে। ১৭ কোটির বেশি জনসংখ্যার দেশে এটিকে বেশ বড় অগ্রগতি বলেই অভিহিত করছেন চিকিৎসকেরা। মূলত ব্যাকটেরিয়ার মাধ্যমে ছড়ায় এই রোগ। যথাযথ চিকিৎসা পেলে এই রোগ তেমন কোনো
৪১ মিনিট আগেগর্ভধারণের আগে দক্ষিণ এশিয়ার বিবাহিত নারীদের মধ্যে অপুষ্টির সমস্যা থেকেই যাচ্ছে। এই পরিস্থিতির আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। এ-সংক্রান্ত একটি বিশ্লেষণে আরও দেখা গেছে, এই অঞ্চলে নারীদের স্বাভাবিকের চেয়ে কম ওজন থাকাটা বড় সমস্যা ছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ওজন একটি সমস্যা হিসেবে আবির্ভূত
৩ দিন আগেডায়াবেটিস ও ওজন কমানোর চিকিৎসায় বহুল ব্যবহৃত ওষুধ ওজেম্পিক ও ওয়েগোভির মূল উপাদান সেমাগ্লুটাইড। তবে এই ওষুধটির ভিন্ন ব্যবহারও আবিষ্কার করেছেন একদল আন্তর্জাতিক গবেষক। তাঁরা বলেছে, যারা লিভার তথা যকৃতের বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত তাদের চিকিৎসার জন্যও এই ওষুধটি বেশ কার্যকর হতে পারে।
৩ দিন আগে‘ডিজিটাল অন্তরঙ্গতা বাস্তব জীবনের প্রতি আগ্রহ নষ্ট করে। তাই শিশুরা যখন গেম খেলে অথবা জীবনসঙ্গীরা যখন গেমে মগ্ন হয়, তারা প্রকৃত ঘনিষ্ঠতার প্রতি আগ্রহ হারায়। শিশুরা পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা, গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা ও সংযুক্তির প্রয়োজন মেটানোর আগ্রহ হারিয়ে ফেলে; যা তাদের ও মা-বাবার মধ্যকার...
৩ দিন আগে