যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম অঙ্গরাজ্য জর্জিয়া নিবন্ধিত রোগীদের চিকিৎসার জন্য ফার্মেসিগুলোকে গাঁজার তৈরি ওষুধ সরবরাহের অনুমতি দিতে যাচ্ছে। এতে রোগীদের গাঁজার ওষুধ পাওয়ার সুযোগ প্রসারিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম পিবিএস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পিবিএসের মতে, জর্জিয়া বোর্ড অব ফার্মেসি এই সপ্তাহে ফার্মেসিতে গাঁজার তৈরি ওষুধ বিক্রির জন্য আবেদন জমা নেওয়া শুরু করেছে।
ফার্মেসিগুলোকে গাঁজার তৈরি ওষুধ বিতরণের অনুমতি দেওয়ার বিধিবিধান গত মাসে জর্জিয়া বোর্ডে চূড়ান্ত হয়েছিল। ওই সময় নির্ধারণ করা হয়, ফার্মেসিতে বিক্রির জন্য ওষুধের টেট্রাহাইড্রোকানাবিনল (টিএইচসি) খুবই স্বল্প হবে, যা ৫ শতাংশের বেশি হবে না।
স্বল্প টিএইচসি সম্পন্ন এসব ওষুধ ‘জর্জিয়া অ্যাক্সেস টু মেডিকেল ক্যানাবিস কমিশনের’ লাইসেন্সপ্রাপ্ত একটি ফার্ম থেকে কিনতে বা গ্রহণ করতে হবে। অঙ্গরাজ্যে প্রথম প্রতিষ্ঠিত গাঁজার তৈরি ওষুধ সরবরাহকারী বোটানিক্যাল সায়েন্সেস থেকে প্রায় ১২০টি ফার্মেসি গাঁজা সরবরাহ করবে।
বোটানিক্যাল সায়েন্সেস এখন গোটা জর্জিয়ায় স্বাধীন ও লাইসেন্সপ্রাপ্ত ফার্মেসিতে নিজের পণ্য বিতরণ করবে।
বোটানিক্যাল সায়েন্সেসের সিইও গ্যারি লং বলেছেন, ‘লক্ষ্যে আমরা অটল ছিলাম বলেই জর্জিয়ার নিবন্ধিত রোগীদের আশাকে বাস্তবে রূপ দিতে পেরেছি। তাঁরা এখন স্বস্তিতে আছে। আমাদের পাঁচটি মালিকানাধীন ওষুধের দোকান এবং প্রায় ১২০টি স্বাধীন ফার্মেসি অংশীদার রয়েছে।
‘এতে রাজ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ বোটানিক্যাল সায়েন্সেসের তৈরি গাঁজার ওষুধ ৩০ মিনিটের মধ্যে হাতের নাগেলে পেতে পারবে। আমরা জর্জিয়ায় নিবন্ধিত রোগীদের জন্য ন্যায়সংগত এ অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পেরে গর্বিত। ফার্মাসিস্টদের বিশ্বাস এবং পেশাদারত্বকে কাজে লাগিয়ে দেশের জন্য একটি মডেল হতে পেরেছি।’
বোটানিক্যাল সায়েন্সেস বলেছে, এটি জর্জিয়া বোর্ড অব ফার্মেসি, জর্জিয়া ফার্মেসি অ্যাসোসিয়েশন এবং একাডেমি অব ইনডিপেন্ডেন্ট ফার্মেসির সঙ্গে এই পদ্ধতিকে কার্যকর করার জন্য ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে।
যেসব রোগীর চিকিৎসকের কাছ থেকে ব্যবস্থাপত্র এবং মেডিকেল গাঁজা কার্ড রয়েছে, তাঁদের এখন গাঁজার তৈরি ওষুধ প্রাপ্যতা আরও বাড়বে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম অঙ্গরাজ্য জর্জিয়া নিবন্ধিত রোগীদের চিকিৎসার জন্য ফার্মেসিগুলোকে গাঁজার তৈরি ওষুধ সরবরাহের অনুমতি দিতে যাচ্ছে। এতে রোগীদের গাঁজার ওষুধ পাওয়ার সুযোগ প্রসারিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম পিবিএস এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
পিবিএসের মতে, জর্জিয়া বোর্ড অব ফার্মেসি এই সপ্তাহে ফার্মেসিতে গাঁজার তৈরি ওষুধ বিক্রির জন্য আবেদন জমা নেওয়া শুরু করেছে।
ফার্মেসিগুলোকে গাঁজার তৈরি ওষুধ বিতরণের অনুমতি দেওয়ার বিধিবিধান গত মাসে জর্জিয়া বোর্ডে চূড়ান্ত হয়েছিল। ওই সময় নির্ধারণ করা হয়, ফার্মেসিতে বিক্রির জন্য ওষুধের টেট্রাহাইড্রোকানাবিনল (টিএইচসি) খুবই স্বল্প হবে, যা ৫ শতাংশের বেশি হবে না।
স্বল্প টিএইচসি সম্পন্ন এসব ওষুধ ‘জর্জিয়া অ্যাক্সেস টু মেডিকেল ক্যানাবিস কমিশনের’ লাইসেন্সপ্রাপ্ত একটি ফার্ম থেকে কিনতে বা গ্রহণ করতে হবে। অঙ্গরাজ্যে প্রথম প্রতিষ্ঠিত গাঁজার তৈরি ওষুধ সরবরাহকারী বোটানিক্যাল সায়েন্সেস থেকে প্রায় ১২০টি ফার্মেসি গাঁজা সরবরাহ করবে।
বোটানিক্যাল সায়েন্সেস এখন গোটা জর্জিয়ায় স্বাধীন ও লাইসেন্সপ্রাপ্ত ফার্মেসিতে নিজের পণ্য বিতরণ করবে।
বোটানিক্যাল সায়েন্সেসের সিইও গ্যারি লং বলেছেন, ‘লক্ষ্যে আমরা অটল ছিলাম বলেই জর্জিয়ার নিবন্ধিত রোগীদের আশাকে বাস্তবে রূপ দিতে পেরেছি। তাঁরা এখন স্বস্তিতে আছে। আমাদের পাঁচটি মালিকানাধীন ওষুধের দোকান এবং প্রায় ১২০টি স্বাধীন ফার্মেসি অংশীদার রয়েছে।
‘এতে রাজ্যের প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ বোটানিক্যাল সায়েন্সেসের তৈরি গাঁজার ওষুধ ৩০ মিনিটের মধ্যে হাতের নাগেলে পেতে পারবে। আমরা জর্জিয়ায় নিবন্ধিত রোগীদের জন্য ন্যায়সংগত এ অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পেরে গর্বিত। ফার্মাসিস্টদের বিশ্বাস এবং পেশাদারত্বকে কাজে লাগিয়ে দেশের জন্য একটি মডেল হতে পেরেছি।’
বোটানিক্যাল সায়েন্সেস বলেছে, এটি জর্জিয়া বোর্ড অব ফার্মেসি, জর্জিয়া ফার্মেসি অ্যাসোসিয়েশন এবং একাডেমি অব ইনডিপেন্ডেন্ট ফার্মেসির সঙ্গে এই পদ্ধতিকে কার্যকর করার জন্য ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে।
যেসব রোগীর চিকিৎসকের কাছ থেকে ব্যবস্থাপত্র এবং মেডিকেল গাঁজা কার্ড রয়েছে, তাঁদের এখন গাঁজার তৈরি ওষুধ প্রাপ্যতা আরও বাড়বে।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৩ দিন আগে