আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গবাদিপশুর লাম্পি স্কিন ডিজিজের (এলএসডি) ভ্যাকসিন উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই)। বাংলাদেশে এ রোগ দেখা দেওয়ার সাত বছর পর এই টিকা উদ্ভাবন করল সরকারি এই প্রতিষ্ঠান।
আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি অনুষ্ঠানে বিএলআরআই এলএসডি প্রতিষেধক ভ্যাকসিন বীজ প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে হস্তান্তর করেছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
লাম্পি স্কিন ডিজিজ একটি আন্তসীমান্তীয় ভাইরাসজনিত মারাত্মক সংক্রামক প্রাণিরোগ। ক্যাপ্রিপক্স পরিবারভুক্ত লাম্পি স্কিন ডিজিজ ভাইরাস এ রোগের প্রধান কারণ। সাধারণত গরু ও মহিষ এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। এ রোগে আক্রান্তের হার ১০-৪৫ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ৫-১০ শতাংশ। তবে বাছুরের মৃত্যুর হার বেশি। দেশে ২০১৯ সালে এলএসডি রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা গেলেও ২০২১ সালে এই রোগের প্রতিষেধক উৎপাদনের কাজ শুরু করে বিএলআরআই। উৎপাদনের পর এই বীজ পরীক্ষামূলকভাবে গবাদিপশুকে প্রয়োগ করা হয়েছে।
প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘আজকে খুশি হওয়ার কিছু নেই। কারণ, আমাদের আরও কয়েকটি ধাপ পেরোতে হবে। এলএসডি ভ্যাকসিন বিএলআরআই উৎপাদন করবে আর প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর মাঠপর্যায়ে নিয়ে যাবে। মাঠপর্যায়ে দেখার কিছু বিষয় রয়েছে। কাজেই এই পর্যায়গুলো যেন আমরা ঠিকমতো করতে পারি। এই খবরগুলো মাঠপর্যায়ে খামারিদের দিতে হবে। এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর দরকার আছে।’
ভ্যাকসিন আমদানি বন্ধ করে রপ্তানি সম্ভব হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘ভ্যাকসিনের কার্যক্ষমতার মানটা ঠিক রাখতে পারলে দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করব। সেই সক্ষমতা যেন অর্জন করতে পারি। এতে ভ্যাকসিন আমদানি বন্ধ হবে।’
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএলআরআইয়ের ট্রান্সবাউন্ডারি অ্যানিমেল ডিজিজ রিসার্স সেন্টারের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ আবদুস সামাদ। মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন অধ্যাপক বাহানুর রহমান ও ড. নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ।
প্রাণিসম্পদ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, প্রতিবছর বিদেশ থেকে কোটি কোটি টাকার এলএসডি ভ্যাকসিন আমদানি করা হয়। এতে বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হচ্ছে। দেশে এই ভ্যাকসিন উৎপাদন শুরু হলে খামারিরাই বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সুফিয়ান, বিএলআরআইয়ের মহাপরিচালক ড. শাকিলা ফারুক প্রমুখ।
গবাদিপশুর লাম্পি স্কিন ডিজিজের (এলএসডি) ভ্যাকসিন উদ্ভাবন করেছে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিএলআরআই)। বাংলাদেশে এ রোগ দেখা দেওয়ার সাত বছর পর এই টিকা উদ্ভাবন করল সরকারি এই প্রতিষ্ঠান।
আজ মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে একটি অনুষ্ঠানে বিএলআরআই এলএসডি প্রতিষেধক ভ্যাকসিন বীজ প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে হস্তান্তর করেছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।
লাম্পি স্কিন ডিজিজ একটি আন্তসীমান্তীয় ভাইরাসজনিত মারাত্মক সংক্রামক প্রাণিরোগ। ক্যাপ্রিপক্স পরিবারভুক্ত লাম্পি স্কিন ডিজিজ ভাইরাস এ রোগের প্রধান কারণ। সাধারণত গরু ও মহিষ এ রোগে বেশি আক্রান্ত হয়। এ রোগে আক্রান্তের হার ১০-৪৫ শতাংশ এবং মৃত্যুর হার ৫-১০ শতাংশ। তবে বাছুরের মৃত্যুর হার বেশি। দেশে ২০১৯ সালে এলএসডি রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা গেলেও ২০২১ সালে এই রোগের প্রতিষেধক উৎপাদনের কাজ শুরু করে বিএলআরআই। উৎপাদনের পর এই বীজ পরীক্ষামূলকভাবে গবাদিপশুকে প্রয়োগ করা হয়েছে।
প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেন, ‘আজকে খুশি হওয়ার কিছু নেই। কারণ, আমাদের আরও কয়েকটি ধাপ পেরোতে হবে। এলএসডি ভ্যাকসিন বিএলআরআই উৎপাদন করবে আর প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর মাঠপর্যায়ে নিয়ে যাবে। মাঠপর্যায়ে দেখার কিছু বিষয় রয়েছে। কাজেই এই পর্যায়গুলো যেন আমরা ঠিকমতো করতে পারি। এই খবরগুলো মাঠপর্যায়ে খামারিদের দিতে হবে। এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর দরকার আছে।’
ভ্যাকসিন আমদানি বন্ধ করে রপ্তানি সম্ভব হবে জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘ভ্যাকসিনের কার্যক্ষমতার মানটা ঠিক রাখতে পারলে দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে বিদেশেও রপ্তানি করব। সেই সক্ষমতা যেন অর্জন করতে পারি। এতে ভ্যাকসিন আমদানি বন্ধ হবে।’
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএলআরআইয়ের ট্রান্সবাউন্ডারি অ্যানিমেল ডিজিজ রিসার্স সেন্টারের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ আবদুস সামাদ। মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন অধ্যাপক বাহানুর রহমান ও ড. নীতিশ চন্দ্র দেবনাথ।
প্রাণিসম্পদ-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন, প্রতিবছর বিদেশ থেকে কোটি কোটি টাকার এলএসডি ভ্যাকসিন আমদানি করা হয়। এতে বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হচ্ছে। দেশে এই ভ্যাকসিন উৎপাদন শুরু হলে খামারিরাই বেশি উপকৃত হবেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সুফিয়ান, বিএলআরআইয়ের মহাপরিচালক ড. শাকিলা ফারুক প্রমুখ।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৩ দিন আগে