‘হাইপারটেনশন’ বা উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ঘাতক। হাইপারটেনশনের কারণে ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, কিডনি, হৃদ্রোগসহ বহুবিধ রোগের বৃদ্ধি ও ঝুঁকি—দুই-ই বেড়ে যাচ্ছে। অসচেতনতা এবং অজ্ঞতার কারণে হাইপারটেনশন কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় নিয়ন্ত্রণে আসছে না। সব বয়সভেদেই হাইপারটেনশন ক্রমে বাড়ছে। এতে রোগীদের চিকিৎসায় সরকার ও ব্যক্তির খরচ বেড়েই চলেছে। এই অবস্থায় ‘হাইপারটেনশন’ সম্পর্কে সর্বত্র সচেতনতা আরও বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে হাইপারটেনশন আরও নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে গবেষণাভিত্তিক কার্যক্রমের বিস্তৃতি ঘটাতে হবে।
আজ বুধবার সোনারগাঁও হোটেলের বলরুমে হাইপারটেনশন (উচ্চ রক্তচাপ) বিষয়ক জাতীয় নির্দেশিকার (গাইডলাইন) দ্বিতীয় সংস্করণের উন্মোচন এবং আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও বিশেষ অতিথিরা এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের (এনসিডিসি) উদ্যোগে এ সভার আয়োজনে সহযোগিতা করে জাইকা ও ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শরফুদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, নতুন গাইডলাইনে ‘হাইপারটেনশন’ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে অনেক ধরনের তথ্য রয়েছে। এই তথ্য সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (শিক্ষা) মহাপরিচালক অধ্যাপক মো. টিটো মিঞা, জাইকার সিনিয়র রিপ্রেজেনটেটিভ তাকাশি কোমোরি, কিডনি ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক হারুন উর রশিদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবীর, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যাপক খন্দকার আব্দুল আওয়াল রিজভী এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এনসিডিসির লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক মোহাম্মদ রোবেদ আমীন।
অনুষ্ঠানে সদ্য প্রকাশিত গাইডলাইনের (দ্বিতীয় সংস্করণ) বিভিন্ন অধ্যায়ের ওপর আলোচনা করেন অধ্যাপক সোহেল রেজা চৌধুরী, অধ্যাপক আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী, অধ্যাপক এস এম মোস্তফা জামান, অধ্যাপক ফজিলাতুন্নেছা মালিক, অধ্যাপক এম এস জহিরুল হক, অধ্যাপক ইন্দ্রজিত প্রসাদ, অধ্যাপক শিরিণ আফরোজ এবং ডা. সাব্বির হায়দার।
অনুষ্ঠানের সায়েন্টিফিক পার্টনার ছিল ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন এনসিডিসির প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. ফজলে এলাহী খান। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের নির্বাহী পরিচালক (সেলস) আশরাফ উদ্দিন আহমেদ।
‘হাইপারটেনশন’ বা উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ঘাতক। হাইপারটেনশনের কারণে ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, কিডনি, হৃদ্রোগসহ বহুবিধ রোগের বৃদ্ধি ও ঝুঁকি—দুই-ই বেড়ে যাচ্ছে। অসচেতনতা এবং অজ্ঞতার কারণে হাইপারটেনশন কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় নিয়ন্ত্রণে আসছে না। সব বয়সভেদেই হাইপারটেনশন ক্রমে বাড়ছে। এতে রোগীদের চিকিৎসায় সরকার ও ব্যক্তির খরচ বেড়েই চলেছে। এই অবস্থায় ‘হাইপারটেনশন’ সম্পর্কে সর্বত্র সচেতনতা আরও বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে হাইপারটেনশন আরও নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে গবেষণাভিত্তিক কার্যক্রমের বিস্তৃতি ঘটাতে হবে।
আজ বুধবার সোনারগাঁও হোটেলের বলরুমে হাইপারটেনশন (উচ্চ রক্তচাপ) বিষয়ক জাতীয় নির্দেশিকার (গাইডলাইন) দ্বিতীয় সংস্করণের উন্মোচন এবং আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও বিশেষ অতিথিরা এসব কথা বলেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নন-কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের (এনসিডিসি) উদ্যোগে এ সভার আয়োজনে সহযোগিতা করে জাইকা ও ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শরফুদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, নতুন গাইডলাইনে ‘হাইপারটেনশন’ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে অনেক ধরনের তথ্য রয়েছে। এই তথ্য সর্বত্র ছড়িয়ে দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের (শিক্ষা) মহাপরিচালক অধ্যাপক মো. টিটো মিঞা, জাইকার সিনিয়র রিপ্রেজেনটেটিভ তাকাশি কোমোরি, কিডনি ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক হারুন উর রশিদ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক আহমেদুল কবীর, ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যাপক খন্দকার আব্দুল আওয়াল রিজভী এবং স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এনসিডিসির লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক মোহাম্মদ রোবেদ আমীন।
অনুষ্ঠানে সদ্য প্রকাশিত গাইডলাইনের (দ্বিতীয় সংস্করণ) বিভিন্ন অধ্যায়ের ওপর আলোচনা করেন অধ্যাপক সোহেল রেজা চৌধুরী, অধ্যাপক আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরী, অধ্যাপক এস এম মোস্তফা জামান, অধ্যাপক ফজিলাতুন্নেছা মালিক, অধ্যাপক এম এস জহিরুল হক, অধ্যাপক ইন্দ্রজিত প্রসাদ, অধ্যাপক শিরিণ আফরোজ এবং ডা. সাব্বির হায়দার।
অনুষ্ঠানের সায়েন্টিফিক পার্টনার ছিল ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন এনসিডিসির প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. ফজলে এলাহী খান। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালসের নির্বাহী পরিচালক (সেলস) আশরাফ উদ্দিন আহমেদ।
বিশ্বের অন্যতম নিষ্ঠুর ও ধ্বংসাত্মক স্নায়বিক অসুখ হান্টিংটন রোগের প্রথম সফল চিকিৎসার ঘোষণা দিলেন চিকিৎসকেরা। এই রোগ বংশানুক্রমে এবং পরিবার থেকে পরিবারে ছড়িয়ে পড়ে। এটি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করে এবং একই সঙ্গে ডিমেনশিয়া, পারকিনসন ও মোটর নিউরন রোগের মতো উপসর্গ তৈরি করে।
১ দিন আগেডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। সবাই ঢাকার হাসপাতালে মারা গেছে। আজ বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এসব তথ্য জানিয়েছে।
২ দিন আগেএডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু ভাইরাস দেশের জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রথম দিকে এর বিস্তার মূলত নগরাঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকলেও গত পাঁচ বছরে কম-বেশি দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিশ্বব্যাপী গণপরিসরে কার্যকর প্রতিষেধক না থাকায় রোগী ও মৃত্যুহার কমানোর...
২ দিন আগেদেশে বর্তমানে যেসব ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যাচ্ছে, তাদের বেশির ভাগের মৃত্যুর কারণ শক সিনড্রোম। এসব রোগীর অর্ধেকের বেশি মারা যাচ্ছে হাসপাতালে ভর্তির এক দিনের মধ্যে। দেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার বিকেলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর...
৪ দিন আগে