ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে সাংবাদিক মিথিলা ফারজানা প্রশ্ন করছেন, ‘আপনি মারা গেলেন কীভাবে?’ আব্দুল আওয়াল নামের সেই ব্যাক্তি যুক্ত ছিলেন অনলাইনে। তিনি উত্তর দিলেন, ‘না না, আমি তো জীবিত আছি!’
এই অংশটুকু কেটে এক্স ফাইলের মিউজিক বসিয়ে একটা রসাত্মক ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। অনেকেই ব্যাঙ্গাত্বক মন্তব্য লিখছেন। কেউ কেউ মন্তব্য করছেন যে সাংবাদিক ভুল প্রশ্ন করেছেন। গণমাধ্যম ও সাংবাদিকের দায়িত্ব নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।
ফ্যাক্টচেক: আলোচনার শুরু যমুনা টিভির অনলাইনের একটি সংবাদের মাধ্যমে। রিপোর্টে প্রকাশ হয়, নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে গত ৯ বছর ধরে সরকারি দপ্তরে প্রতিনিয়ত ধর্ণা দিয়ে যাচ্ছেন স্থানীয় সাংবাদিক আব্দুল আওয়াল (৩১)। আওয়াল নেত্রকোণার মদন পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত ফজলুর রহমানের ছেলে। তিনি ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি পত্রিকার প্রতিনিধি ও মদন উপজেলার করোনা বিষয়ক কমিটির সমন্বয়ক।
২০১২ সালে ভোটার তালিকা হালনাগাদে আব্দুল আওয়ালকে মৃত উল্লেখ করা হয়। এ কারণে চাকরির আবেদনের পাশাপাশি সরকারি সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন তিনি। এমনকি জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য করোনার টিকা পর্যন্ত নিতে পারেননি আওয়াল।
২০ এপ্রিল রাতে একাত্তর টেলিভিশনের টকশোতে কাগজে কলমে সেই মৃত আওয়াল টেলিফোনিক প্রযুক্তি ‘জুম’ এর মাধ্যমে উপস্থিত হয়েছিলেন। ‘আমি জীবিত’ এই উত্তরের পর মিথিলা ফারজানা আবারও প্রশ্ন করেন ‘তাহলে আপনি কেন প্রমাণ করতে পারছেন না আপনি জীবিত’? উত্তরে বলেন ‘ভোটার তালিকায় নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে আবেদন করার পর গত ৯ বছর ধরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে ধর্ণা দিয়ে আসছি। অফিসাররা শুধু আশ্বাস দিয়েই গেল। এখনো জীবিত হতে পারলাম না। আমি জানি না কবে জীবিত হতে পারবো।’ একই টকশোতে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক জ.ই.মামুন এবং সাখাওয়াত হোসেন সায়ন্ত।
একাত্তর টিভির আলোচিত টকশোটি দেখুন এখানে।
অতএব, ভিডিওর খণ্ডিত অংশ কেটে প্রচার করে সেটার যে ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে সেটি ভুল।
সামাজিক মাধ্যমে একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে সাংবাদিক মিথিলা ফারজানা প্রশ্ন করছেন, ‘আপনি মারা গেলেন কীভাবে?’ আব্দুল আওয়াল নামের সেই ব্যাক্তি যুক্ত ছিলেন অনলাইনে। তিনি উত্তর দিলেন, ‘না না, আমি তো জীবিত আছি!’
এই অংশটুকু কেটে এক্স ফাইলের মিউজিক বসিয়ে একটা রসাত্মক ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। অনেকেই ব্যাঙ্গাত্বক মন্তব্য লিখছেন। কেউ কেউ মন্তব্য করছেন যে সাংবাদিক ভুল প্রশ্ন করেছেন। গণমাধ্যম ও সাংবাদিকের দায়িত্ব নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।
ফ্যাক্টচেক: আলোচনার শুরু যমুনা টিভির অনলাইনের একটি সংবাদের মাধ্যমে। রিপোর্টে প্রকাশ হয়, নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে গত ৯ বছর ধরে সরকারি দপ্তরে প্রতিনিয়ত ধর্ণা দিয়ে যাচ্ছেন স্থানীয় সাংবাদিক আব্দুল আওয়াল (৩১)। আওয়াল নেত্রকোণার মদন পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত ফজলুর রহমানের ছেলে। তিনি ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি পত্রিকার প্রতিনিধি ও মদন উপজেলার করোনা বিষয়ক কমিটির সমন্বয়ক।
২০১২ সালে ভোটার তালিকা হালনাগাদে আব্দুল আওয়ালকে মৃত উল্লেখ করা হয়। এ কারণে চাকরির আবেদনের পাশাপাশি সরকারি সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন তিনি। এমনকি জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য করোনার টিকা পর্যন্ত নিতে পারেননি আওয়াল।
২০ এপ্রিল রাতে একাত্তর টেলিভিশনের টকশোতে কাগজে কলমে সেই মৃত আওয়াল টেলিফোনিক প্রযুক্তি ‘জুম’ এর মাধ্যমে উপস্থিত হয়েছিলেন। ‘আমি জীবিত’ এই উত্তরের পর মিথিলা ফারজানা আবারও প্রশ্ন করেন ‘তাহলে আপনি কেন প্রমাণ করতে পারছেন না আপনি জীবিত’? উত্তরে বলেন ‘ভোটার তালিকায় নিজেকে জীবিত প্রমাণ করতে আবেদন করার পর গত ৯ বছর ধরে উপজেলা নির্বাচন অফিসে ধর্ণা দিয়ে আসছি। অফিসাররা শুধু আশ্বাস দিয়েই গেল। এখনো জীবিত হতে পারলাম না। আমি জানি না কবে জীবিত হতে পারবো।’ একই টকশোতে উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক জ.ই.মামুন এবং সাখাওয়াত হোসেন সায়ন্ত।
একাত্তর টিভির আলোচিত টকশোটি দেখুন এখানে।
অতএব, ভিডিওর খণ্ডিত অংশ কেটে প্রচার করে সেটার যে ব্যাখ্যা দেয়া হচ্ছে সেটি ভুল।
একটি মেরিন পার্কে এক নারী প্রশিক্ষককে চুবিয়ে হত্যা করেছে অরকা বা কিলার তিমি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। মর্মান্তিক ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে দাবি করা হয়, প্যাসিফিক ব্লু মেরিন পার্কে ‘জেসিকা র্যাডক্লিফ’ নামে একজন প্রশিক্ষককে একটি অরকা আ
১৮ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের একটি সংঘবদ্ধ চক্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একাধিক পুরোনো ও ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কহীন ছবি পোস্ট করে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়েছে বলে এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
১৭ জুলাই ২০২৫রাজধানী ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল তথা মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডের শিকার সোহাগকে হিন্দু বলে প্রচার করেছে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম। এই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের শিকার ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগকে হিন্দু হিসেবে চিহ্নিত করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো...
১৪ জুলাই ২০২৫বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মীরা একটি মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যা করে রেখে গেছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো হয়েছে। এটি বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপ থেকে একই ক্যাপশনে ছড়ানো হচ্ছে।
৩০ জুন ২০২৫