রিক্তা রিচি, ঢাকা
জীবনানন্দ দাশের কবিতা ‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়’ কিংবা আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর লেখা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’—এমন কালজয়ী গান, কবিতা, সিরিজ আমাদের মনে গেঁথে আছে। মান্না দের ‘কফি হাউসের আড্ডা’ শুনলে আমাদের মন ভারাক্রান্ত হয়ে যায়।
এমন গান, কবিতা উঠে আসছে পোশাকে। এমনকি বাকের ভাই, ফেলুদা সিরিজ, বইয়ের প্রচ্ছদ ইত্যাদি পোশাকে আনছে নতুনত্ব। মূলত এ সময়ে বেড়েছে ফিউশনধর্মী পোশাকের গ্রহণযোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা।নানা রঙে, নানা ঢঙে পোশাককে মনের মতো করে নেওয়া যায় বলে ফ্যাশনপ্রেমীদের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ফিউশনধর্মী পোশাক। এর পেছনে অবশ্য কারণ আছে। ধরুন আপনি সমুদ্রে গেলেন। সেখানে গিয়ে আপনি ছবি তুলবেন। ছবি তোলার জন্য হলেও এ সময় আপনি বেছে নিচ্ছেন সমুদ্র ও আকাশ আঁকা আছে এমন পোশাক। আর আঁচলে থাকছে প্রিয় কোনো গানের চরণ। শাড়ি, কুর্তি, কামিজ, শাল, টি-শার্ট, পাঞ্জাবি-সবকিছুতেই মনের মতো ডিজাইন উঠে আসছে। ইচ্ছে রং, জায়া, পটের বিবি, তাঁতী, কুমুদিনীর বসন, ঋদ্ধ, পল্লীবধূ ইত্যাদি ফেসবুকভিত্তিক পেজ নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে।
ইচ্ছে রং-এর স্বত্বাধিকারী মারিয়া জান্নাত রিমি জানান, গত কয়েক বছরে ফ্যাশনধারার পরিবর্তন ঘটেছে। আর সেই সঙ্গে অনলাইনে ফ্যশনপ্রেমীদের আনাগোনাও বেড়েছে। তাই পোশাকে বিশেষ চরিত্রের আগমন বেড়েছে বেশ। কেবল টি-শার্টেই নয়, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, ওড়না, শাল- এসব পোশাকেও ফুটে উঠছে প্রিয় চরিত্রগুলো।
জান্নাত রিমি আরও বলেন, ‘বর্তমানে মানুষ কর্মব্যস্ত। একটু সুযোগ পেলে সবাই ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন। আর ঘুরতে যাওয়া মানেই পছন্দের জায়গায় ছবি তোলা। এই ছবিকে আরও সুন্দর করে তোলার জন্যই আমরা বিভিন্ন মোটিফ পোশাকে ফুটিয়ে তুলি। আমাদের ডিজাইনগুলোর মধ্যে রয়েছে চা-বাগান, আদিবাসী ও পাহাড়ের থিমে শাড়ি, কুর্তি ও শাল। জীবনানন্দ দাশের ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতা এবং হাতে আঁকা গ্রামবাংলার ছবির থিমে ডিজাইন করা শাল ও কুর্তিও আমরা করেছি। এ ছাড়া আছে সমুদ্র থিমের শাড়ি বা কুর্তি।’
জান্নাত রিমি জানান, তাঁরা রিকশার নগরী ঢাকাকে নিয়ে ‘এ শহর জাদুর শহর’ থিমে একটি ডিজাইন করেছেন। সেখানে ঢাকার রিকশা, দালান স্থান পেয়েছে। মান্না দের বিখ্যাত গান ‘কফি হাউস’ থিমেও তাঁরা ডিজাইন করেছেন, যা দেশে ও দেশের বাইরে সমানভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এ ছাড়া সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সিরিজের ১৫টি বইয়ের প্রচ্ছদ দিয়ে তাঁরা শাড়ি ও শাল ডিজাইন করেছেন।
ক্রেতাদের চাহিদার কথা চিন্তা করেই পোশাকে ডিজাইন করে থাকে ইচ্ছে রংসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। শৈশবের হারিয়ে যাওয়া পছন্দের কিছু কার্টুন, উপন্যাস বা গোয়েন্দা চরিত্র, সিরিজ ও বিখ্যাত শিল্পীদের আঁকা ছবি, যেমন হ্যালো কিটি, মিকি মাউস, চার্লি চ্যাপলিন, হ্যারি পটার, ফেলুদা, মিনা, যামিনী রায়ের পটচিত্র, মিনিয়ন ইত্যাদি নিয়েও বেশ কিছু কাজ করেছে ইচ্ছে রং।
পল্লীবধূ তাদের শাড়িতে ফুটিয়ে তুলেছে রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত গান ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে’, নচিকেতার জনপ্রিয় গান ‘নীলাঞ্জনা’, বাপ্পা মজুমদারের গাওয়া গান ‘তোমার বাড়ির রঙ্গের মেলায়’ ইত্যাদি। তারা দেবী, অশনিসংকেত, পথের পাঁচালি ইত্যাদি সিনেমার নাম দিয়ে তৈরি করেছে একটি শাড়ি, যার নাম চারুলতা। একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে পুরো শাড়িতে ফুটিয়ে তুলেছে ‘রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই’ পঙ্ক্তি। এ ছাড়া কিছু শাড়িতে গ্রামোফোনসহ গানের বিভিন্ন যন্ত্রপাতিও তুলে ধরা হয়েছে।
পল্লীবধূর উদ্যোক্তা মো. আলামিন হোসেন বলেন, ‘মানুষ আজকাল আনকমন কিছু চায়, নতুন কিছু চায়। আনকমন কিছু করার চেষ্টায় এমন গান, কবিতা পোশাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ ধরনের শাড়ির চাহিদা বেশি কর্মজীবী নারীদের মধ্যে। তা ছাড়া বিভিন্ন উৎসবে শিক্ষার্থীরা এ রকম শাড়ি কিনে থাকেন।’
জায়া তাদের শালে তুলে ধরেছে চর্যাপদের অক্ষর, অর্ণবের বিভিন্ন গান ইত্যাদি। পটের বিবি শাড়িতে ফুটিয়ে তুলেছে সত্যজিৎ রায়ের চারুলতা সিনেমার পোস্টার, ফ্রিদা কাহলো, হলুদ প্যাঁচার মোটিফ, ব্যাগে ফুটিয়ে তুলেছে পথের পাঁচালি ইত্যাদি। বসন্ত সামনে রেখে কুমুদিনীর বসন নিয়ে এসেছে সত্যজিৎ রায় শাড়ি, সিনেমা শাড়ি। একুশে ফেব্রুয়ারি সামনে রেখে সফট কটন সাদা শাড়ির পাড়ে ফুটিয়ে তুলেছে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি। এ ছাড়া পেজটিতে রয়েছে মিসরীয় রহস্যময় মোটিফের শাড়ি।
দরদাম
ইচ্ছে রং-এর কুর্তিগুলোর দাম ৫৫০-৮৫০ টাকার মধ্যে। শালের দাম ৫৫০-৬৬৫ টাকা। শাড়ি ও পাঞ্জাবির দাম ১ হাজার ১০০ থেকে ২ হাজার টাকা। কুমুদিনীর বসনের শাড়ি ১ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৯০ টাকা। পল্লীবধূর শাড়ি ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা। জায়ার পাঞ্জাবির মূল্য ১ হাজার ২৫০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, শাল ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকার মধ্যে, শাড়ি ১ হাজার ৬০০ টাকা।
জীবনানন্দ দাশের কবিতা ‘আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায়’ কিংবা আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর লেখা ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’—এমন কালজয়ী গান, কবিতা, সিরিজ আমাদের মনে গেঁথে আছে। মান্না দের ‘কফি হাউসের আড্ডা’ শুনলে আমাদের মন ভারাক্রান্ত হয়ে যায়।
এমন গান, কবিতা উঠে আসছে পোশাকে। এমনকি বাকের ভাই, ফেলুদা সিরিজ, বইয়ের প্রচ্ছদ ইত্যাদি পোশাকে আনছে নতুনত্ব। মূলত এ সময়ে বেড়েছে ফিউশনধর্মী পোশাকের গ্রহণযোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা।নানা রঙে, নানা ঢঙে পোশাককে মনের মতো করে নেওয়া যায় বলে ফ্যাশনপ্রেমীদের কাছে বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে ফিউশনধর্মী পোশাক। এর পেছনে অবশ্য কারণ আছে। ধরুন আপনি সমুদ্রে গেলেন। সেখানে গিয়ে আপনি ছবি তুলবেন। ছবি তোলার জন্য হলেও এ সময় আপনি বেছে নিচ্ছেন সমুদ্র ও আকাশ আঁকা আছে এমন পোশাক। আর আঁচলে থাকছে প্রিয় কোনো গানের চরণ। শাড়ি, কুর্তি, কামিজ, শাল, টি-শার্ট, পাঞ্জাবি-সবকিছুতেই মনের মতো ডিজাইন উঠে আসছে। ইচ্ছে রং, জায়া, পটের বিবি, তাঁতী, কুমুদিনীর বসন, ঋদ্ধ, পল্লীবধূ ইত্যাদি ফেসবুকভিত্তিক পেজ নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে।
ইচ্ছে রং-এর স্বত্বাধিকারী মারিয়া জান্নাত রিমি জানান, গত কয়েক বছরে ফ্যাশনধারার পরিবর্তন ঘটেছে। আর সেই সঙ্গে অনলাইনে ফ্যশনপ্রেমীদের আনাগোনাও বেড়েছে। তাই পোশাকে বিশেষ চরিত্রের আগমন বেড়েছে বেশ। কেবল টি-শার্টেই নয়, শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, ওড়না, শাল- এসব পোশাকেও ফুটে উঠছে প্রিয় চরিত্রগুলো।
জান্নাত রিমি আরও বলেন, ‘বর্তমানে মানুষ কর্মব্যস্ত। একটু সুযোগ পেলে সবাই ঘুরতে যেতে পছন্দ করেন। আর ঘুরতে যাওয়া মানেই পছন্দের জায়গায় ছবি তোলা। এই ছবিকে আরও সুন্দর করে তোলার জন্যই আমরা বিভিন্ন মোটিফ পোশাকে ফুটিয়ে তুলি। আমাদের ডিজাইনগুলোর মধ্যে রয়েছে চা-বাগান, আদিবাসী ও পাহাড়ের থিমে শাড়ি, কুর্তি ও শাল। জীবনানন্দ দাশের ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতা এবং হাতে আঁকা গ্রামবাংলার ছবির থিমে ডিজাইন করা শাল ও কুর্তিও আমরা করেছি। এ ছাড়া আছে সমুদ্র থিমের শাড়ি বা কুর্তি।’
জান্নাত রিমি জানান, তাঁরা রিকশার নগরী ঢাকাকে নিয়ে ‘এ শহর জাদুর শহর’ থিমে একটি ডিজাইন করেছেন। সেখানে ঢাকার রিকশা, দালান স্থান পেয়েছে। মান্না দের বিখ্যাত গান ‘কফি হাউস’ থিমেও তাঁরা ডিজাইন করেছেন, যা দেশে ও দেশের বাইরে সমানভাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এ ছাড়া সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সিরিজের ১৫টি বইয়ের প্রচ্ছদ দিয়ে তাঁরা শাড়ি ও শাল ডিজাইন করেছেন।
ক্রেতাদের চাহিদার কথা চিন্তা করেই পোশাকে ডিজাইন করে থাকে ইচ্ছে রংসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। শৈশবের হারিয়ে যাওয়া পছন্দের কিছু কার্টুন, উপন্যাস বা গোয়েন্দা চরিত্র, সিরিজ ও বিখ্যাত শিল্পীদের আঁকা ছবি, যেমন হ্যালো কিটি, মিকি মাউস, চার্লি চ্যাপলিন, হ্যারি পটার, ফেলুদা, মিনা, যামিনী রায়ের পটচিত্র, মিনিয়ন ইত্যাদি নিয়েও বেশ কিছু কাজ করেছে ইচ্ছে রং।
পল্লীবধূ তাদের শাড়িতে ফুটিয়ে তুলেছে রবীন্দ্রনাথের বিখ্যাত গান ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে’, নচিকেতার জনপ্রিয় গান ‘নীলাঞ্জনা’, বাপ্পা মজুমদারের গাওয়া গান ‘তোমার বাড়ির রঙ্গের মেলায়’ ইত্যাদি। তারা দেবী, অশনিসংকেত, পথের পাঁচালি ইত্যাদি সিনেমার নাম দিয়ে তৈরি করেছে একটি শাড়ি, যার নাম চারুলতা। একুশে ফেব্রুয়ারি উপলক্ষে পুরো শাড়িতে ফুটিয়ে তুলেছে ‘রাষ্ট্র ভাষা বাংলা চাই’ পঙ্ক্তি। এ ছাড়া কিছু শাড়িতে গ্রামোফোনসহ গানের বিভিন্ন যন্ত্রপাতিও তুলে ধরা হয়েছে।
পল্লীবধূর উদ্যোক্তা মো. আলামিন হোসেন বলেন, ‘মানুষ আজকাল আনকমন কিছু চায়, নতুন কিছু চায়। আনকমন কিছু করার চেষ্টায় এমন গান, কবিতা পোশাকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। এ ধরনের শাড়ির চাহিদা বেশি কর্মজীবী নারীদের মধ্যে। তা ছাড়া বিভিন্ন উৎসবে শিক্ষার্থীরা এ রকম শাড়ি কিনে থাকেন।’
জায়া তাদের শালে তুলে ধরেছে চর্যাপদের অক্ষর, অর্ণবের বিভিন্ন গান ইত্যাদি। পটের বিবি শাড়িতে ফুটিয়ে তুলেছে সত্যজিৎ রায়ের চারুলতা সিনেমার পোস্টার, ফ্রিদা কাহলো, হলুদ প্যাঁচার মোটিফ, ব্যাগে ফুটিয়ে তুলেছে পথের পাঁচালি ইত্যাদি। বসন্ত সামনে রেখে কুমুদিনীর বসন নিয়ে এসেছে সত্যজিৎ রায় শাড়ি, সিনেমা শাড়ি। একুশে ফেব্রুয়ারি সামনে রেখে সফট কটন সাদা শাড়ির পাড়ে ফুটিয়ে তুলেছে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ গানটি। এ ছাড়া পেজটিতে রয়েছে মিসরীয় রহস্যময় মোটিফের শাড়ি।
দরদাম
ইচ্ছে রং-এর কুর্তিগুলোর দাম ৫৫০-৮৫০ টাকার মধ্যে। শালের দাম ৫৫০-৬৬৫ টাকা। শাড়ি ও পাঞ্জাবির দাম ১ হাজার ১০০ থেকে ২ হাজার টাকা। কুমুদিনীর বসনের শাড়ি ১ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৯০ টাকা। পল্লীবধূর শাড়ি ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা। জায়ার পাঞ্জাবির মূল্য ১ হাজার ২৫০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, শাল ৮০০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকার মধ্যে, শাড়ি ১ হাজার ৬০০ টাকা।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫