মুহাম্মাদ ইমরান মুস্তফা
পৃথিবীতে বেঁচে থাকার প্রয়োজনে আল্লাহ তাআলা মানুষকে অনেক নেয়ামত দিয়েছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই নেয়ামতের ধারা দীর্ঘতর হচ্ছে। তবে মানুষের প্রতি আল্লাহর সবচেয়ে বড় নেয়ামত ইমান। একক ও অদ্বিতীয় সত্তা আল্লাহকে সত্য বলে মেনে নেওয়া এবং বিশ্বাস করার নাম ইমান।
বিশ্বাসী মানুষেরা তাদের প্রকৃত প্রতিদান ও পুরস্কারে ভূষিত হবে পরকালে। মানুষের চিন্তা ও কল্পনার অতীত অফুরন্ত নেয়ামত আল্লাহ তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন জান্নাতে।
ইমানদারদের অনেকেই দুনিয়ায় চলতে গিয়ে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় গুনাহ করে ফেলে। গুনাহের পঙ্কিলতা মেখে যায় তাদের আমলে। কিন্তু বিশ্বাসের বিন্দুতে তারা দৃঢ়পদ। শিরকের কোনো আঁচড় পড়ে না তাদের ইমানে। এমন ইমানদারদের জন্য কেয়ামত দিবসে রয়েছে আল্লাহ তাআলার অপার দয়া ও ক্ষমা।
কিন্তু হতাশার আঁধার ছেয়ে আসবে অবিশ্বাসীদের ভাগ্যে। তাদের ভালো কাজ থাকলে তার ফলভোগ দুনিয়াতেই শেষ। পরকালে তাদের অনিবার্য ঠিকানা জাহান্নাম। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি যে আল্লাহ তাআলা (কেয়ামতের দিন) মুমিন ব্যক্তিকে নিজের কাছে নিয়ে আসবেন এবং তাকে নিজের রহমতের আবরণে আগলে নেবেন।’ এরপর বলবেন, ‘অমুক গুনাহের কথা কি তোমার মনে পড়ে?’ তখন সে বলবে, ‘হ্যাঁ, হে আমার প্রতিপালক।’ এভাবে তিনি তার কাছ থেকে তার কৃত গুনাহের স্বীকারোক্তি নেবেন।
তখন সে মনে করবে, তার ধ্বংস অনিবার্য। তখন আল্লাহ তাআলা বলবেন, ‘আমি দুনিয়ায় তোমার গুনাহ গোপন করে রেখেছিলাম। আর আজ আমি তা মাফ করে দেব।’ এরপর তার পুণ্যকর্মের আমলনামা তাকে দেওয়া হবে। কিন্তু কাফির ও মুনাফিকদের সম্পর্কে সাক্ষীরা বলবে, ‘এরাই সেই সকল লোক, যারা তাদের প্রতিপালকের প্রতি মিথ্যা আরোপ করেছিল। শোনো, জালিমদের ওপর আল্লাহর লানত।’ (বুখারি)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
পৃথিবীতে বেঁচে থাকার প্রয়োজনে আল্লাহ তাআলা মানুষকে অনেক নেয়ামত দিয়েছেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সেই নেয়ামতের ধারা দীর্ঘতর হচ্ছে। তবে মানুষের প্রতি আল্লাহর সবচেয়ে বড় নেয়ামত ইমান। একক ও অদ্বিতীয় সত্তা আল্লাহকে সত্য বলে মেনে নেওয়া এবং বিশ্বাস করার নাম ইমান।
বিশ্বাসী মানুষেরা তাদের প্রকৃত প্রতিদান ও পুরস্কারে ভূষিত হবে পরকালে। মানুষের চিন্তা ও কল্পনার অতীত অফুরন্ত নেয়ামত আল্লাহ তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছেন জান্নাতে।
ইমানদারদের অনেকেই দুনিয়ায় চলতে গিয়ে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় গুনাহ করে ফেলে। গুনাহের পঙ্কিলতা মেখে যায় তাদের আমলে। কিন্তু বিশ্বাসের বিন্দুতে তারা দৃঢ়পদ। শিরকের কোনো আঁচড় পড়ে না তাদের ইমানে। এমন ইমানদারদের জন্য কেয়ামত দিবসে রয়েছে আল্লাহ তাআলার অপার দয়া ও ক্ষমা।
কিন্তু হতাশার আঁধার ছেয়ে আসবে অবিশ্বাসীদের ভাগ্যে। তাদের ভালো কাজ থাকলে তার ফলভোগ দুনিয়াতেই শেষ। পরকালে তাদের অনিবার্য ঠিকানা জাহান্নাম। হজরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি যে আল্লাহ তাআলা (কেয়ামতের দিন) মুমিন ব্যক্তিকে নিজের কাছে নিয়ে আসবেন এবং তাকে নিজের রহমতের আবরণে আগলে নেবেন।’ এরপর বলবেন, ‘অমুক গুনাহের কথা কি তোমার মনে পড়ে?’ তখন সে বলবে, ‘হ্যাঁ, হে আমার প্রতিপালক।’ এভাবে তিনি তার কাছ থেকে তার কৃত গুনাহের স্বীকারোক্তি নেবেন।
তখন সে মনে করবে, তার ধ্বংস অনিবার্য। তখন আল্লাহ তাআলা বলবেন, ‘আমি দুনিয়ায় তোমার গুনাহ গোপন করে রেখেছিলাম। আর আজ আমি তা মাফ করে দেব।’ এরপর তার পুণ্যকর্মের আমলনামা তাকে দেওয়া হবে। কিন্তু কাফির ও মুনাফিকদের সম্পর্কে সাক্ষীরা বলবে, ‘এরাই সেই সকল লোক, যারা তাদের প্রতিপালকের প্রতি মিথ্যা আরোপ করেছিল। শোনো, জালিমদের ওপর আল্লাহর লানত।’ (বুখারি)
লেখক: শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫