শাহীন রহমান, পাবনা
খুলনার দাকোপ উপজেলার বিভিন্ন সড়কে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুণ ভারী যানবাহন চলাচল করছে। ফলে গ্রামীণ সড়কগুলোর স্থায়িত্ব নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। অবিলম্বে সড়কগুলো দিয়ে মাত্রাতিরিক্ত ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ না হলে নির্ধারিত মেয়াদের আগেই সড়কগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, খুলনা জেলা শহরের সঙ্গে উপজেলা সদরের একমাত্র যোগাযোগমাধ্যম চালনা-খুলনা সড়ক। কিন্তু চালনা বৌমার গাছতলা হতে পানখালী ফেরিঘাট পর্যন্ত গ্রামীণ সড়ক। ২০২০-২১ অর্থবছরে পল্লী সড়ক ব্রিজ ও কালভার্ট মেরামত প্রকল্পের আওতায় চালনা কে সি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মোড় হতে পানখালী ফেরিঘাট অভিমুখে আড়াই কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করা হয়।
পানখালী এলাকার সমাজসেবক জিকো রায় বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উপজেলা এলজিইডির আওতায় বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। কয়েকজন কর্মকর্তা কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করতে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কিন্তু সড়কগুলো দিয়ে প্রতিনিয়ত বেশি ওজনের যানবাহন চলাচল করলে অতি দ্রুত সেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে।
ভ্যানচালক জাকির মোল্লা, শিতল চন্দ্র ঘোষ, ইজিবাইক চালক শ্যামল রায়, আয়ুব আলী মোল্লা, মোটরসাইকেল চালক ফাল্গুনী হালদার, আনিচুর রহমান শেখসহ আরও অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পানখালীর এই সড়কটি বেশ কিছুদিন ধরে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। চলাচলেও জনসাধারণের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। তারপর সংস্কার করে সড়কটিকে ভালো করা হয়েছে। তবে এভাবে ভারী ট্রাক চলাচল করলে শিগগিরই সড়কটি আবার হুমকির মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) ননী গোপাল দাশ বলেন, সাধারণত উপজেলা পর্যায়ে ১০ থেকে ১২ টন ভার বহন ক্ষমতা ধরে গ্রামীণ সড়কের নকশা করা হয়। কিন্তু বর্তমান জেলা সদরের সঙ্গে উপজেলা সদরের একমাত্র যোগাযোগ ব্যবস্থা এই সড়কটি। যে কারণে এই সড়ক দিয়ে সাধারণ বাস, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহন চলাচল করছে। কিন্তু একটি গ্যাস কোম্পানির ৩০ থেকে ৪০টি ট্রাকসহ অন্যান্য কয়েকটি ২৫ থেকে ২৬ টন ওজনের ভারী যানবাহন চলাচলের কারণে সড়কটি হুমকির মুখে পড়তে পারে। তা ছাড়া সাইনবোর্ডের বিধি নিষেধ মানছেন না চালকেরা। অবিলম্বে সড়কটি দিয়ে অতি ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধে করার কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
খুলনার দাকোপ উপজেলার বিভিন্ন সড়কে ধারণ ক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুণ ভারী যানবাহন চলাচল করছে। ফলে গ্রামীণ সড়কগুলোর স্থায়িত্ব নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। অবিলম্বে সড়কগুলো দিয়ে মাত্রাতিরিক্ত ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধ না হলে নির্ধারিত মেয়াদের আগেই সড়কগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, খুলনা জেলা শহরের সঙ্গে উপজেলা সদরের একমাত্র যোগাযোগমাধ্যম চালনা-খুলনা সড়ক। কিন্তু চালনা বৌমার গাছতলা হতে পানখালী ফেরিঘাট পর্যন্ত গ্রামীণ সড়ক। ২০২০-২১ অর্থবছরে পল্লী সড়ক ব্রিজ ও কালভার্ট মেরামত প্রকল্পের আওতায় চালনা কে সি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মোড় হতে পানখালী ফেরিঘাট অভিমুখে আড়াই কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করা হয়।
পানখালী এলাকার সমাজসেবক জিকো রায় বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে উপজেলা এলজিইডির আওতায় বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ হচ্ছে। কয়েকজন কর্মকর্তা কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করতে দিনরাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। কিন্তু সড়কগুলো দিয়ে প্রতিনিয়ত বেশি ওজনের যানবাহন চলাচল করলে অতি দ্রুত সেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে।
ভ্যানচালক জাকির মোল্লা, শিতল চন্দ্র ঘোষ, ইজিবাইক চালক শ্যামল রায়, আয়ুব আলী মোল্লা, মোটরসাইকেল চালক ফাল্গুনী হালদার, আনিচুর রহমান শেখসহ আরও অনেকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পানখালীর এই সড়কটি বেশ কিছুদিন ধরে মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। চলাচলেও জনসাধারণের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে। তারপর সংস্কার করে সড়কটিকে ভালো করা হয়েছে। তবে এভাবে ভারী ট্রাক চলাচল করলে শিগগিরই সড়কটি আবার হুমকির মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) ননী গোপাল দাশ বলেন, সাধারণত উপজেলা পর্যায়ে ১০ থেকে ১২ টন ভার বহন ক্ষমতা ধরে গ্রামীণ সড়কের নকশা করা হয়। কিন্তু বর্তমান জেলা সদরের সঙ্গে উপজেলা সদরের একমাত্র যোগাযোগ ব্যবস্থা এই সড়কটি। যে কারণে এই সড়ক দিয়ে সাধারণ বাস, ট্রাকসহ অন্যান্য যানবাহন চলাচল করছে। কিন্তু একটি গ্যাস কোম্পানির ৩০ থেকে ৪০টি ট্রাকসহ অন্যান্য কয়েকটি ২৫ থেকে ২৬ টন ওজনের ভারী যানবাহন চলাচলের কারণে সড়কটি হুমকির মুখে পড়তে পারে। তা ছাড়া সাইনবোর্ডের বিধি নিষেধ মানছেন না চালকেরা। অবিলম্বে সড়কটি দিয়ে অতি ভারী যানবাহন চলাচল বন্ধে করার কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪