বেলাল হোসেন, জাবি প্রতিনিধি
ম্যানগ্রোভের লবণাক্ত পরিবেশে অভ্যস্ত সুন্দরী ও অর্কিড গাছ স্থান পেয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেনে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ পরিচালিত বাগানটিতে ২০১৫ সালে পরীক্ষামূলকভাবে নিয়ে আসা হয় সুন্দরী ও অর্কিডের চারা। ইতিমধ্যে অধিকাংশ চারা এখানকার পরিবেশের সঙ্গে খাপখাইয়ে টিকে গেছে। ফলে দিন পনেরো আগে বোটানিক্যাল গার্ডেনটিতে আরও তিনটি সুন্দরী গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, সঠিক পরিচর্যা পেলে বিরূপ আবহাওয়ার মধ্যেও বেড়ে উঠতে সক্ষম এ প্রজাতির গাছগুলো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গার্ডেনে আরও নির্মিত হবে গ্রিনহাউজ, নেটহাউজ, শ্যাডোহাউজ এবং দুর্লভ উদ্ভিদ সংরক্ষণের জন্য প্ল্যান্ট কনজারভেটরি ও লিভিং জার্মপ্লাজম। এ ছাড়া গোলাপ, ক্যাকটাস, অর্কিড ও ভেষজ উদ্ভিদের নার্সারি ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে। এতে উদ্ভিদের নতুন জাত উদ্ভাবন ও বিলুপ্ত প্রজাতির উদ্ভিদ সংরক্ষণ করা হবে।
উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক নুহু আলম বলেন, মরুভূমির বৃক্ষ সংরক্ষণের জন্য এক বিঘা আয়তনের জায়গায় কৃত্রিম মরুভূমি তৈরির কাজ প্রারম্ভিক পর্যায়ে আছে। যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির ক্যাকটাস গাছ সংরক্ষণ করা হবে। এ জন্য ক্যাম্পাসের অন্যান্য স্থানে রয়েছে এমন কিছু অপ্রয়োজনীয় ও অর্বাচীন গাছ কেটে ফেলতে হবে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, গার্ডেনের কর্মচারীরা বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের চারা রোপণের জন্য ব্যস্ত সময় পার করছে। বিপন্ন প্রজাতির বৃক্ষ সংরক্ষণে গ্রিনহাউজ ঘর নির্মাণের কাজ প্রায় শেষের দিকে। প্রতিটি বৃক্ষের সঙ্গে ডিজিটাল বোর্ড টাঙানো হয়েছে।
গার্ডেনের দায়িত্বে থাকা প্রধান মালি শাজাহান হোসেন বলেন, আমাদের বাগানে কয়েক শ প্রজাতির দেশীয় ও বিদেশি গাছ রয়েছে। আরও গাছ লাগানোর প্রক্রিয়া চলছে।
অধ্যাপক নুহু আলম বলেন, ‘আমাদের গার্ডেন শুধু নান্দনিকতার জন্য নয়, এটি মাঠ পর্যায়ের গবেষণার জন্য। আমরা গার্ডেনকে পূর্ণাঙ্গ করতে চাই। গাছের আবাসস্থল বানাতেই আমরা গাছগুলো রোপণ করেছি। মরুভূমির বৃক্ষ সংরক্ষণের জন্য একটি কৃত্রিম মরুভূমি নির্মাণের কাজ হাতে নিয়েছি। সেখানে মরু অঞ্চলের বিভিন্ন ক্যাকটাস জাতীয় উদ্ভিদ রোপণ করব।’
জাবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৫ গোত্রের ৫৭৪টি পরিবারের ৯১৭ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। দেশের বিপদাপন্ন বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ১৫ প্রজাতি এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাওয়া যায়। এর মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে জন্মায় ১২টি এবং বাকি তিন প্রজাতি নিজ উদ্যোগে লাগানো হয়।
ম্যানগ্রোভের লবণাক্ত পরিবেশে অভ্যস্ত সুন্দরী ও অর্কিড গাছ স্থান পেয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানিক্যাল গার্ডেনে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ পরিচালিত বাগানটিতে ২০১৫ সালে পরীক্ষামূলকভাবে নিয়ে আসা হয় সুন্দরী ও অর্কিডের চারা। ইতিমধ্যে অধিকাংশ চারা এখানকার পরিবেশের সঙ্গে খাপখাইয়ে টিকে গেছে। ফলে দিন পনেরো আগে বোটানিক্যাল গার্ডেনটিতে আরও তিনটি সুন্দরী গাছের চারা রোপণ করা হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, সঠিক পরিচর্যা পেলে বিরূপ আবহাওয়ার মধ্যেও বেড়ে উঠতে সক্ষম এ প্রজাতির গাছগুলো।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গার্ডেনে আরও নির্মিত হবে গ্রিনহাউজ, নেটহাউজ, শ্যাডোহাউজ এবং দুর্লভ উদ্ভিদ সংরক্ষণের জন্য প্ল্যান্ট কনজারভেটরি ও লিভিং জার্মপ্লাজম। এ ছাড়া গোলাপ, ক্যাকটাস, অর্কিড ও ভেষজ উদ্ভিদের নার্সারি ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে। এতে উদ্ভিদের নতুন জাত উদ্ভাবন ও বিলুপ্ত প্রজাতির উদ্ভিদ সংরক্ষণ করা হবে।
উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক নুহু আলম বলেন, মরুভূমির বৃক্ষ সংরক্ষণের জন্য এক বিঘা আয়তনের জায়গায় কৃত্রিম মরুভূমি তৈরির কাজ প্রারম্ভিক পর্যায়ে আছে। যেখানে বিভিন্ন প্রজাতির ক্যাকটাস গাছ সংরক্ষণ করা হবে। এ জন্য ক্যাম্পাসের অন্যান্য স্থানে রয়েছে এমন কিছু অপ্রয়োজনীয় ও অর্বাচীন গাছ কেটে ফেলতে হবে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, গার্ডেনের কর্মচারীরা বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের চারা রোপণের জন্য ব্যস্ত সময় পার করছে। বিপন্ন প্রজাতির বৃক্ষ সংরক্ষণে গ্রিনহাউজ ঘর নির্মাণের কাজ প্রায় শেষের দিকে। প্রতিটি বৃক্ষের সঙ্গে ডিজিটাল বোর্ড টাঙানো হয়েছে।
গার্ডেনের দায়িত্বে থাকা প্রধান মালি শাজাহান হোসেন বলেন, আমাদের বাগানে কয়েক শ প্রজাতির দেশীয় ও বিদেশি গাছ রয়েছে। আরও গাছ লাগানোর প্রক্রিয়া চলছে।
অধ্যাপক নুহু আলম বলেন, ‘আমাদের গার্ডেন শুধু নান্দনিকতার জন্য নয়, এটি মাঠ পর্যায়ের গবেষণার জন্য। আমরা গার্ডেনকে পূর্ণাঙ্গ করতে চাই। গাছের আবাসস্থল বানাতেই আমরা গাছগুলো রোপণ করেছি। মরুভূমির বৃক্ষ সংরক্ষণের জন্য একটি কৃত্রিম মরুভূমি নির্মাণের কাজ হাতে নিয়েছি। সেখানে মরু অঞ্চলের বিভিন্ন ক্যাকটাস জাতীয় উদ্ভিদ রোপণ করব।’
জাবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৫ গোত্রের ৫৭৪টি পরিবারের ৯১৭ প্রজাতির উদ্ভিদ রয়েছে। দেশের বিপদাপন্ন বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ১৫ প্রজাতি এ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাওয়া যায়। এর মধ্যে প্রাকৃতিকভাবে জন্মায় ১২টি এবং বাকি তিন প্রজাতি নিজ উদ্যোগে লাগানো হয়।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫