নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যেকোনো সেতু নির্মাণের ক্ষেত্রেই এতে চলাচলকারী যানবাহনের নিরাপত্তা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। এই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কোথাও ধাতব রেলিং দিয়েই কাজ সারা হয়। আবার কোথাও ব্যবহার করা হয় কংক্রিটের দেয়াল। বাড়তি নিরাপত্তার প্রয়োজন হলে সাধারণত কংক্রিটের দেয়ালকেই বেছে নেওয়া হয়, যাকে প্রকৌশলের ভাষায় প্যারাপেট ওয়াল বলে। পদ্মা সেতুতে এই প্যারাপেট ওয়াল ব্যবহার করা হয়েছে।
৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এ সেতুর দুপাশে এমন দেয়াল রয়েছে মোট ১২ হাজার ৩৯০ টি। সঙ্গে অবশ্য স্টিলের রেলিংও বসছে।পদ্মা সেতুর মূল কাঠামোর পাশাপাশি সেতুর ভায়াডাক্টেও এই প্যারাপেটওয়াল আছে। শুধু সেতুর সড়কপথেই নয়, নিচের রেললাইনের দুপাশেও একই ধরনের প্যারাপেট ওয়াল বসানো হয়েছে।
এ বিষয়ে পদ্মা সেতুর সহকারী প্রকৌশলী (সেতু) আহম্মদ আহসান উল্লাহ মজুমদার বলেন, ‘যান চলাচলের নিরাপত্তা বেষ্টনীর পাশাপাশি সেতুর প্যারাপেট ওয়ালে দুই ধরনের কাজ হচ্ছে। পুরো সেতুতে যে সড়কবাতি বসানো হয়েছে, সেগুলো এই প্যারাপেট ওয়ালের পাশেই বসানো হয়েছে। তা ছাড়া বর্তমানে এই দেয়ালের ওপর স্টিলের রেলিং বসানোর কাজ চলমান আছে। কাজটি অনেক আগেই শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে জাহাজে রেলিংয়ের সরঞ্জাম আসতে দেরি হয়েছে। এই কাজও ১৫ জুনের মধ্যে শেষ হবে। অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি প্রতিটি ৬ মিটার দৈর্ঘ্যের এই রেলিং আনা হয়েছে ব্রিটেন থেকে।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, সেতুর সড়কপথের সব ধরনের যান চলাচলের জন্য ২ হাজার ৯১৭টি রোডওয়ে স্ল্যাব বসানো হয়েছে। আর নিচের অংশ দিয়ে চলাচল করবে ট্রেন। ওই অংশে ২ হাজার ৯৫৯টি রেলওয়ে স্ল্যাব বসানো হয়েছে। তা ছাড়া সেতুর নিচের অংশে একটি হাঁটার পথও আছে। দরকারে রেললাইন যাতে মেরামত করা যায়, সে জন্যই এই হাঁটাপথ রাখা হয়েছে।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
যেকোনো সেতু নির্মাণের ক্ষেত্রেই এতে চলাচলকারী যানবাহনের নিরাপত্তা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। এই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কোথাও ধাতব রেলিং দিয়েই কাজ সারা হয়। আবার কোথাও ব্যবহার করা হয় কংক্রিটের দেয়াল। বাড়তি নিরাপত্তার প্রয়োজন হলে সাধারণত কংক্রিটের দেয়ালকেই বেছে নেওয়া হয়, যাকে প্রকৌশলের ভাষায় প্যারাপেট ওয়াল বলে। পদ্মা সেতুতে এই প্যারাপেট ওয়াল ব্যবহার করা হয়েছে।
৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এ সেতুর দুপাশে এমন দেয়াল রয়েছে মোট ১২ হাজার ৩৯০ টি। সঙ্গে অবশ্য স্টিলের রেলিংও বসছে।পদ্মা সেতুর মূল কাঠামোর পাশাপাশি সেতুর ভায়াডাক্টেও এই প্যারাপেটওয়াল আছে। শুধু সেতুর সড়কপথেই নয়, নিচের রেললাইনের দুপাশেও একই ধরনের প্যারাপেট ওয়াল বসানো হয়েছে।
এ বিষয়ে পদ্মা সেতুর সহকারী প্রকৌশলী (সেতু) আহম্মদ আহসান উল্লাহ মজুমদার বলেন, ‘যান চলাচলের নিরাপত্তা বেষ্টনীর পাশাপাশি সেতুর প্যারাপেট ওয়ালে দুই ধরনের কাজ হচ্ছে। পুরো সেতুতে যে সড়কবাতি বসানো হয়েছে, সেগুলো এই প্যারাপেট ওয়ালের পাশেই বসানো হয়েছে। তা ছাড়া বর্তমানে এই দেয়ালের ওপর স্টিলের রেলিং বসানোর কাজ চলমান আছে। কাজটি অনেক আগেই শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে জাহাজে রেলিংয়ের সরঞ্জাম আসতে দেরি হয়েছে। এই কাজও ১৫ জুনের মধ্যে শেষ হবে। অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি প্রতিটি ৬ মিটার দৈর্ঘ্যের এই রেলিং আনা হয়েছে ব্রিটেন থেকে।
স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, সেতুর সড়কপথের সব ধরনের যান চলাচলের জন্য ২ হাজার ৯১৭টি রোডওয়ে স্ল্যাব বসানো হয়েছে। আর নিচের অংশ দিয়ে চলাচল করবে ট্রেন। ওই অংশে ২ হাজার ৯৫৯টি রেলওয়ে স্ল্যাব বসানো হয়েছে। তা ছাড়া সেতুর নিচের অংশে একটি হাঁটার পথও আছে। দরকারে রেললাইন যাতে মেরামত করা যায়, সে জন্যই এই হাঁটাপথ রাখা হয়েছে।
পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
৬ দিন আগেপাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
৬ দিন আগেভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
৬ দিন আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫