পরশুরাম (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর পরশুরামে চলতি মৌসুমে সরকারি উদ্যোগে ধান ক্রয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হচ্ছে না। তিন মাস সময়সীমার মধ্যে প্রায় দুই মাসে লক্ষ্যমাত্রার ১০ শতাংশ ধান কেনা হয়েছে বলে উপজেলা খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আবু সাঈদ জানিয়েছেন, সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বাজারে বেশি দামে ধান বিক্রির সুযোগ পাচ্ছেন কৃষকেরা। তাই চলতি মৌসুমে তাঁরা ধান দিতে অনাগ্রহ দেখাচ্ছেন।
উপজেলার সুবার বাজার এলাকার কৃষক আবদুল কাদের জানান, সরকারি মূল্যের চেয়ে খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি। তাই সরকারি খাদ্য গুদামে তাঁর ধান বিক্রির আগ্রহ নেই। তা ছাড়া খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে নানা ধরনের হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হতে হয়।
উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের নিজ কালিকাপুর গ্রামের কৃষক আবুল খায়ের জানান, তিনি প্রতি বছর সরকারি খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করেন। কিন্তু চলতি মৌসুমে তিনি খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করেননি। সরকারি দরের চেয়ে বাজারে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেশি দামে বিক্রি করা যায়। তা ছাড়া খাদ্য গুদামে নানাভাবে হয়রানি করা হয়। ধান দেওয়ার পর প্রতি বস্তায় ৩০ টাকা করে লেবার খরচ দিতে হয়। ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে গেলে আগের ঋণের টাকা কেটে নিয়ে যায়। এসব হয়রানির কারণে এ বছর খাদ্য গুদামে ধান দেননি।
তবে উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা মহিবুল হাসান নোমান হয়রানি ও বস্তা প্রতি ৩০ টাকা নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, গুণগত মান ঠিক থাকলে উপজেলা কৃষি অফিসের তালিকা অনুযায়ী সবার কাছ থেকে ধান কেনা হয়।
মহিবুল হাসান নোমান জানান, গত বছরের ৫ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কেনা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান কেনা চলবে। এবারের ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৩৩৬ টন। এর বিপরীতে গত দুই মাসে ধান কেনা হয়েছে মাত্র ৪৫ টন। এখন পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ১০ শতাংশ ধান কেনা হয়েছে। আগামী মাসে কৃষকের কাছ থেকে পর্যাপ্ত ধান পাওয়া যাবে, তেমন আশাও নেই।
উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা জানান, সরকারিভাবে প্রতি কেজি ২৭ টাকা দরে প্রতি টন ১ হাজার ৮০ টাকা করে ধান কেনা হচ্ছে। কিন্তু বাজারে এর চেয়ে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেশি দামে কৃষকেরা ধান বিক্রির সুযোগ পাচ্ছেন। তাই সরকারি খাদ্য গুদামে ধান বেচতে রাজি হচ্ছেন না কৃষকেরা।
পরশুরাম উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. আবু সাঈদ জানান, সরকারের উদ্দেশ্য হচ্ছে কৃষকেরা যাতে ন্যায্য দামে ধান বিক্রির সুযোগ পায় তা নিশ্চিত করা। চলতি মৌসুমে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বাজারের দাম কিছুটা বেশি। তাই কৃষকেরা বাজারে ধান বিক্রি করে দিচ্ছেন। তাই চলতি মৌসুমে পরশুরামে ধান ক্রয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
ফেনীর পরশুরামে চলতি মৌসুমে সরকারি উদ্যোগে ধান ক্রয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হচ্ছে না। তিন মাস সময়সীমার মধ্যে প্রায় দুই মাসে লক্ষ্যমাত্রার ১০ শতাংশ ধান কেনা হয়েছে বলে উপজেলা খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. আবু সাঈদ জানিয়েছেন, সরকার নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বাজারে বেশি দামে ধান বিক্রির সুযোগ পাচ্ছেন কৃষকেরা। তাই চলতি মৌসুমে তাঁরা ধান দিতে অনাগ্রহ দেখাচ্ছেন।
উপজেলার সুবার বাজার এলাকার কৃষক আবদুল কাদের জানান, সরকারি মূল্যের চেয়ে খোলাবাজারে ধানের দাম বেশি। তাই সরকারি খাদ্য গুদামে তাঁর ধান বিক্রির আগ্রহ নেই। তা ছাড়া খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে নানা ধরনের হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হতে হয়।
উপজেলার মির্জানগর ইউনিয়নের নিজ কালিকাপুর গ্রামের কৃষক আবুল খায়ের জানান, তিনি প্রতি বছর সরকারি খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করেন। কিন্তু চলতি মৌসুমে তিনি খাদ্য গুদামে ধান বিক্রি করেননি। সরকারি দরের চেয়ে বাজারে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেশি দামে বিক্রি করা যায়। তা ছাড়া খাদ্য গুদামে নানাভাবে হয়রানি করা হয়। ধান দেওয়ার পর প্রতি বস্তায় ৩০ টাকা করে লেবার খরচ দিতে হয়। ব্যাংক থেকে টাকা তুলতে গেলে আগের ঋণের টাকা কেটে নিয়ে যায়। এসব হয়রানির কারণে এ বছর খাদ্য গুদামে ধান দেননি।
তবে উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা মহিবুল হাসান নোমান হয়রানি ও বস্তা প্রতি ৩০ টাকা নেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, গুণগত মান ঠিক থাকলে উপজেলা কৃষি অফিসের তালিকা অনুযায়ী সবার কাছ থেকে ধান কেনা হয়।
মহিবুল হাসান নোমান জানান, গত বছরের ৫ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কেনা কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান কেনা চলবে। এবারের ধান কেনার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ৩৩৬ টন। এর বিপরীতে গত দুই মাসে ধান কেনা হয়েছে মাত্র ৪৫ টন। এখন পর্যন্ত লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ১০ শতাংশ ধান কেনা হয়েছে। আগামী মাসে কৃষকের কাছ থেকে পর্যাপ্ত ধান পাওয়া যাবে, তেমন আশাও নেই।
উপজেলা খাদ্য গুদাম কর্মকর্তা জানান, সরকারিভাবে প্রতি কেজি ২৭ টাকা দরে প্রতি টন ১ হাজার ৮০ টাকা করে ধান কেনা হচ্ছে। কিন্তু বাজারে এর চেয়ে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেশি দামে কৃষকেরা ধান বিক্রির সুযোগ পাচ্ছেন। তাই সরকারি খাদ্য গুদামে ধান বেচতে রাজি হচ্ছেন না কৃষকেরা।
পরশুরাম উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. আবু সাঈদ জানান, সরকারের উদ্দেশ্য হচ্ছে কৃষকেরা যাতে ন্যায্য দামে ধান বিক্রির সুযোগ পায় তা নিশ্চিত করা। চলতি মৌসুমে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বাজারের দাম কিছুটা বেশি। তাই কৃষকেরা বাজারে ধান বিক্রি করে দিচ্ছেন। তাই চলতি মৌসুমে পরশুরামে ধান ক্রয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫