বাসস, ঢাকা
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে অতীতের বীরত্বগাথা স্মরণ করতে হয়।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ আয়োজিত স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালীন ধারণকৃত দুর্লভ চিত্রের তিন দিনব্যাপী প্রদর্শনী ‘বাঙালির বীরত্বের চিত্রগাঁথা’ উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি
মুহম্মদ নূরুল হুদা এবং সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা অনুষ্ঠানে অংশ নেন। অনুষ্ঠানে ‘বাঙালির বীরত্বের চিত্রগাঁথা’ অ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন করা হয় এবং এ উপলক্ষে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রদর্শনী সকলের জন্য উন্মুক্ত রয়েছে।
প্রদর্শনী এবং এ উপলক্ষে অ্যালবাম প্রকাশের জন্য সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের আলোকচিত্র খুব বেশি নেই। যদি সংরক্ষণ করা না হয়, তাহলে সেগুলো ধীরে ধীরে হারিয়ে যাবে। এগুলোকে সন্নিবেশিত করে একটি অ্যালবাম বের করে এটিকে সংরক্ষণের উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
বাঙালির ইতিহাসের দিকে তাকিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাঙালি জাতি স্বাধীনতা অর্জন করে। বাঙালি জাতির পাঁচ হাজার বছরের ইতিহাসে এর আগে বাঙালির স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা বাস্তবে রূপায়িত হয়নি কখনো। ১৭৮৬ সালে ফকির মজনু শাহ বিদ্রোহ করে, ১৮৩১ সালে তিতুমীর বাঁশের কেল্লা তৈরি করে, ১৯৩০ সালে সূর্যসেন চট্টগ্রাম কারাগার লুণ্ঠন করে, ১৯৪৪ সালে নেতাজি সুভাষ বসু ‘তোমরা রক্ত দাও, আমি স্বাধীনতা দেব’ বলে স্বাধীনতার স্বপ্ন এঁকেছিলেন, স্বাধীনতা আসেনি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালিকে এমনভাবে উদ্দীপ্ত করেছিলেন যে দেশের তরে নিজ প্রাণ সঁপে দিয়ে বাঙালিরা যুদ্ধে গিয়েছিল। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে আমরা গর্বিত জাতি। আমাদের এই অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে আমরা এমন একটি রাষ্ট্র গঠন করতে চাই যে রাষ্ট্রে থাকবে মানবিকতা, সাম্য, অপরের প্রতি মমত্ববোধ, ২০৪১ সাল নাগাদ যে রাষ্ট্র জ্ঞানে-বিজ্ঞানে, শিক্ষায় একই সাথে মানবিকতায় উন্নত হবে যেন আমাদের কাছ থেকে পৃথিবী পথ দেখে।’
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হাছান মাহমুদ বলেছেন, রাষ্ট্রকে এগিয়ে নিতে অতীতের বীরত্বগাথা স্মরণ করতে হয়।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ আয়োজিত স্বাধীনতাযুদ্ধ চলাকালীন ধারণকৃত দুর্লভ চিত্রের তিন দিনব্যাপী প্রদর্শনী ‘বাঙালির বীরত্বের চিত্রগাঁথা’ উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তথ্যমন্ত্রী এ কথা বলেন। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি
মুহম্মদ নূরুল হুদা এবং সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা অনুষ্ঠানে অংশ নেন। অনুষ্ঠানে ‘বাঙালির বীরত্বের চিত্রগাঁথা’ অ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন করা হয় এবং এ উপলক্ষে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় ২৭ নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রদর্শনী সকলের জন্য উন্মুক্ত রয়েছে।
প্রদর্শনী এবং এ উপলক্ষে অ্যালবাম প্রকাশের জন্য সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে ধন্যবাদ জানিয়ে তথ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধের আলোকচিত্র খুব বেশি নেই। যদি সংরক্ষণ করা না হয়, তাহলে সেগুলো ধীরে ধীরে হারিয়ে যাবে। এগুলোকে সন্নিবেশিত করে একটি অ্যালবাম বের করে এটিকে সংরক্ষণের উদ্যোগ অত্যন্ত প্রশংসনীয়।
বাঙালির ইতিহাসের দিকে তাকিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাঙালি জাতি স্বাধীনতা অর্জন করে। বাঙালি জাতির পাঁচ হাজার বছরের ইতিহাসে এর আগে বাঙালির স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা বাস্তবে রূপায়িত হয়নি কখনো। ১৭৮৬ সালে ফকির মজনু শাহ বিদ্রোহ করে, ১৮৩১ সালে তিতুমীর বাঁশের কেল্লা তৈরি করে, ১৯৩০ সালে সূর্যসেন চট্টগ্রাম কারাগার লুণ্ঠন করে, ১৯৪৪ সালে নেতাজি সুভাষ বসু ‘তোমরা রক্ত দাও, আমি স্বাধীনতা দেব’ বলে স্বাধীনতার স্বপ্ন এঁকেছিলেন, স্বাধীনতা আসেনি। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালিকে এমনভাবে উদ্দীপ্ত করেছিলেন যে দেশের তরে নিজ প্রাণ সঁপে দিয়ে বাঙালিরা যুদ্ধে গিয়েছিল। ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছিল।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে আমরা গর্বিত জাতি। আমাদের এই অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে আমরা এমন একটি রাষ্ট্র গঠন করতে চাই যে রাষ্ট্রে থাকবে মানবিকতা, সাম্য, অপরের প্রতি মমত্ববোধ, ২০৪১ সাল নাগাদ যে রাষ্ট্র জ্ঞানে-বিজ্ঞানে, শিক্ষায় একই সাথে মানবিকতায় উন্নত হবে যেন আমাদের কাছ থেকে পৃথিবী পথ দেখে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১১ দিন আগেভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫