দাকোপ প্রতিনিধি
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নে নদীভাঙন দিন দিন মারাত্মক আকার ধারণ করছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকায় নদী ভাঙনের খবর শোনা যাচ্ছে। বিশেষ করে সদর উপজেলার চালনা পৌরসভা ও পানখালী ইউনিয়নে নদীভাঙন দিন দিন বেড়েছে। এতে নিজেদের ঘরবাড়ি ও জমিজমা হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, গত সপ্তাগে পানখালী ইউনিয়নের খলিশা স্লুইচ গেটের উত্তর পাশের ওয়াটার অ্যান্ড পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (ওয়াপদা) বেড়িবাঁধটি ভেঙে যায়। এতে অবস্থার আরও অবনতি ঘটে। বেড়িবাঁধের একশত মিটার ভেঙে যাওয়ায় পশুর নদীর পানিতে প্লাবিত হয় ইউনিয়নের চারটি গ্রাম। গ্রামগুলোর দুই শত পরিবার এখন পানিবন্দী।
গত এক সপ্তাহ ধরে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও বেড়িবাঁধটিকে রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। নদীর প্রবল জোয়ারে তা বারবার ভেঙে যায়। নদীর পানি প্রবেশ করেছে ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ৩১ নম্বর পোল্ডারে। এতে এই পোল্ডারের ২৫ থেকে ৩০টি গ্রামের অর্ধ লক্ষাধিক বাসিন্দা আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ সংলগ্ন এলাকার অনেক পরিবার তাঁদের বসতবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, একের পর এক নদী ভাঙনে উপকূলবাসী সর্বস্বান্ত। ষাটের দশকে নির্মিত ওয়াপদা বেড়িবাঁধের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে নদী ভাঙন দেখা দেয়। কিন্তু পাউবো বাঁধগুলো সংস্কারে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়নি। এতে বাঁধগুলো এখন বেশি হুমকির মুখে পড়েছে। বেড়িবাঁধগুলো দ্রুত সংস্কার ও বিকল্প বাঁধ নির্মিত না হলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মেহেদী হাসান খান বলেন, ‘নদী ভাঙনে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করার কারণে এলাকার ১২০ হেক্টর আমন ধানের খেত তলিয়ে গেছে। তবে কত টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেটা এখন পর্যন্ত নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম বলেন, ‘খলিশা স্লুইচ গেটের উত্তর পাশে নদীগর্ভে বিলীন হওয়া একশত মিটার বেড়িবাঁধ দ্রুত সংস্কারের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাঁধ নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে পাঁচ হাজার জিও ব্যাগসহ অন্যান্য মালামাল আনা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিন্টু বিশ্বাস বলেন, ‘খলিশা গ্রামের স্লুইচগেটের উত্তর পাশে ভেঙে যাওয়া বাঁধ ইতিমধ্যে পরিদর্শন করেছি। বাঁধটি দ্রুত সংস্কারের জন্য জেলা প্রশাসককে জানিয়েছি। পাশাপাশি পাউবোর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম তাহমিদুল ইসলাম বলেন, ‘খলিশা নদী ভাঙন এলাকা আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। আশা করছি আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে খলিশায় ভেঙে যাওয়া বাঁধটির বিকল্প বাঁধ দেওয়া সম্ভব হবে।’
দাকোপের পানখালী ইউনিয়নে নদীভাঙন দিন দিন মারাত্মক আকার ধারণ করছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকায় নদী ভাঙনের খবর শোনা যাচ্ছে। বিশেষ করে সদর উপজেলার চালনা পৌরসভা ও পানখালী ইউনিয়নে নদীভাঙন দিন দিন বেড়েছে। এতে নিজেদের ঘরবাড়ি ও জমিজমা হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, গত সপ্তাগে পানখালী ইউনিয়নের খলিশা স্লুইচ গেটের উত্তর পাশের ওয়াটার অ্যান্ড পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট অথরিটির (ওয়াপদা) বেড়িবাঁধটি ভেঙে যায়। এতে অবস্থার আরও অবনতি ঘটে। বেড়িবাঁধের একশত মিটার ভেঙে যাওয়ায় পশুর নদীর পানিতে প্লাবিত হয় ইউনিয়নের চারটি গ্রাম। গ্রামগুলোর দুই শত পরিবার এখন পানিবন্দী।
গত এক সপ্তাহ ধরে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও বেড়িবাঁধটিকে রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। নদীর প্রবল জোয়ারে তা বারবার ভেঙে যায়। নদীর পানি প্রবেশ করেছে ইউনিয়নের এক নম্বর ওয়ার্ডের পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) ৩১ নম্বর পোল্ডারে। এতে এই পোল্ডারের ২৫ থেকে ৩০টি গ্রামের অর্ধ লক্ষাধিক বাসিন্দা আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। ঝুঁকিপূর্ণ বাঁধ সংলগ্ন এলাকার অনেক পরিবার তাঁদের বসতবাড়ি ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, একের পর এক নদী ভাঙনে উপকূলবাসী সর্বস্বান্ত। ষাটের দশকে নির্মিত ওয়াপদা বেড়িবাঁধের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন সময়ে নদী ভাঙন দেখা দেয়। কিন্তু পাউবো বাঁধগুলো সংস্কারে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়নি। এতে বাঁধগুলো এখন বেশি হুমকির মুখে পড়েছে। বেড়িবাঁধগুলো দ্রুত সংস্কার ও বিকল্প বাঁধ নির্মিত না হলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মেহেদী হাসান খান বলেন, ‘নদী ভাঙনে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করার কারণে এলাকার ১২০ হেক্টর আমন ধানের খেত তলিয়ে গেছে। তবে কত টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে সেটা এখন পর্যন্ত নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।’
পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল আলম বলেন, ‘খলিশা স্লুইচ গেটের উত্তর পাশে নদীগর্ভে বিলীন হওয়া একশত মিটার বেড়িবাঁধ দ্রুত সংস্কারের জন্য ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বাঁধ নির্মাণের জন্য ইতিমধ্যে পাঁচ হাজার জিও ব্যাগসহ অন্যান্য মালামাল আনা হয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিন্টু বিশ্বাস বলেন, ‘খলিশা গ্রামের স্লুইচগেটের উত্তর পাশে ভেঙে যাওয়া বাঁধ ইতিমধ্যে পরিদর্শন করেছি। বাঁধটি দ্রুত সংস্কারের জন্য জেলা প্রশাসককে জানিয়েছি। পাশাপাশি পাউবোর ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেছি।’
পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম তাহমিদুল ইসলাম বলেন, ‘খলিশা নদী ভাঙন এলাকা আমি সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। আশা করছি আগামী দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে খলিশায় ভেঙে যাওয়া বাঁধটির বিকল্প বাঁধ দেওয়া সম্ভব হবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫