মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার
বহুল আলোচিত সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার দায়ে টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। গত সোমবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাঈলের আদালতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।
রায় শোনার জন্য গত সোমবার সকাল থেকেই কক্সবাজারের বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা লোকজন ভিড় করছিলেন। অনেকেই পুলিশের টহল ও বাধা পেরিয়ে আদালতের মূল ফটকে গিয়ে উপস্থিত হন। সারা দিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব ছিলেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। সবাই খবর নিচ্ছিলেন ওসি প্রদীপের কী শাস্তি হচ্ছে? ফাঁসি হবে তো?
শুধু গত সোমবার নয়, আদালতে সিনহা হত্যা মামলা চলাকালে প্রতিদিনই এ রকম উৎসুক মানুষ ছুটে আসত এ মামলার খবরাখবর নিতে। এসব মানুষের অনেকেই ওসি প্রদীপের কাছে নানাভাবে নির্যাতন ও অত্যাচারের শিকার ছিলেন।
গত সোমবার চকরিয়া উপজেলার পুকপুকুরিয়া এলাকা থেকে ছুটে এসেছিলেন জহির উদ্দিন (৫৫)। তিনি বলেন, ‘প্রদীপ চকরিয়ায় এসআই হিসেবে চাকরিকালে (১৮ বছর আগে) ঘুষ না পেয়ে আমার বড় ক্ষতি করেছিলেন। এখন তাঁর পরিণতি দেখতে এসেছি।’
গত সোমবার কক্সবাজার আদালত প্রাঙ্গণে টেকনাফসহ বিভিন্ন স্থানে তাঁর হাতে নির্যাতনের শিকার লোকজন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। সেখানে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো প্রদীপের বিরুদ্ধে ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অভিযোগ তোলেন।
টেকনাফের হালিমা খাতুন নামের এক নারী তাঁর ছেলেকে ঘুষ না পেয়ে প্রদীপ ক্রসফায়ারে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ করে ফাঁসি দাবি করেছিলেন। এই নারীর মতো একই অভিযোগ করে অনেকেই প্রায় সময় মামলার ধার্য দিনে আদালতে ভিড় করতেন।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে গত বছরের ২৭ জুন সিনহা হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠনের পর ২৯ কার্যদিবসে এ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ, জেরা ও যুক্তিতর্ক সম্পন্ন হয়। এ মামলার দুই নম্বর আসামি ছিলেন প্রদীপ কুমার দাশ। কিন্তু সবার আলোচনা ও দৃষ্টি ছিল প্রদীপকে ঘিরে।
গত সোমবার প্রদীপের ফাঁসির রায় শুনে আনন্দ উল্লাসে ফেটে পড়েন আদালতে আসা উৎসুক জনতা। আদালত প্রাঙ্গণে মিষ্টি বিতরণ শুরু হয়। গতকাল মঙ্গলবারও টেকনাফসহ বিভিন্ন জায়গায় মিষ্টি বিতরণের খবর পাওয়া গেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ সোমবার থেকে উল্লাস প্রকাশ করে স্ট্যাটাস দিয়ে যাচ্ছেন। কেউ কেউ দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন।
সংশ্লিষ্টরা বলেন, চাকরি জীবনের বেশির ভাগ সময় ঘুরেফিরে কক্সবাজারে কর্মরত থাকা এই পুলিশ কর্মকর্তাকে নিয়ে কৌতূহলের শেষ ছিল না। গত দেড় বছর নানাভাবে আলোচনায় ছিলেন প্রদীপ। প্রদীপ কক্সবাজারের টেকনাফ, মহেশখালী, উখিয়া ও সদর উপজেলায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে চকরিয়া ও পেকুয়াসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে উপপুলিশ পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্ন সময়ে প্রদীপের বিরুদ্ধে বেপরোয়া আচরণের অভিযোগ ছিল। যেখানে চাকরি করেছেন, সেখানেই রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও বিভিন্ন পেশাজীবীর ওপর কারণে-অকারণে চড়াও হতেন প্রদীপ।
পুলিশের একজন সাবেক কর্মকর্তা বলেন, প্রদীপের বড়ভাই চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজির কার্যালয়ে চাকরি করতেন। এ সুবাদে কোনো অপরাধ করলেও প্রদীপের কিছুই হতো না।
সর্বশেষ ২০১৮ সাল থেকে ২২ মাস টেকনাফ থানায় ওসি হিসেবে চাকরি করেন প্রদীপ কমার দাশ। এ সময়ে ১৪৪টি মাদক নির্মূলের অভিযানের নামে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ অন্তত ২০৪ জন নিহত হন। এসব ঘটনায় অনেক নিরীহ মানুষকে ক্রসফায়ারে হত্যা করার অভিযোগ রয়েছে।
এর আগে প্রদীপ মহেশখালী থানায় ওসি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সেখানেও তাঁর বিরুদ্ধে একই অভিযোগ রয়েছে। এমনকি প্রদীপ পাশের থানায়ও অভিযানে নেমে পড়তেন। মহেশখালীতে জলদস্যু ও টেকনাফে মাদক ব্যবসায়ীদের আত্মসমর্থনের নামে ‘বাণিজ্য’ করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম বলেন, টেকনাফসহ বিভিন্ন জায়গায় চাকরিকালে প্রদীপ ক্ষমতা খাটিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করে আসছিলেন। নিরীহ মানুষকে হয়রানি করতেন। সিনহা হত্যা মামলায় তাঁর মৃত্যুদণ্ডের রায়ে এর প্রতিফলন ঘটেছে।
কক্সবাজার বারের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সিনহা হত্যা মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর বলেন, ‘কক্সবাজারের আদালতের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে আলোচিত মামলা। এ মামলায় প্রদীপ ও লিয়াকতসহ আসামিদের বিরুদ্ধে যে রায় হয়েছে, তা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজনীন সারওয়ার কাবেরী রায়ের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘প্রদীপের ফাঁসির রায়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশে আইনের পোশাকে আর কোনো প্রদীপ যেন সৃষ্টি না হয়, তার উদাহরণ হয়ে থাকবে।’
বহুল আলোচিত সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান হত্যার দায়ে টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশের মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। গত সোমবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাঈলের আদালতে এ রায় ঘোষণা করা হয়।
রায় শোনার জন্য গত সোমবার সকাল থেকেই কক্সবাজারের বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা লোকজন ভিড় করছিলেন। অনেকেই পুলিশের টহল ও বাধা পেরিয়ে আদালতের মূল ফটকে গিয়ে উপস্থিত হন। সারা দিন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব ছিলেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। সবাই খবর নিচ্ছিলেন ওসি প্রদীপের কী শাস্তি হচ্ছে? ফাঁসি হবে তো?
শুধু গত সোমবার নয়, আদালতে সিনহা হত্যা মামলা চলাকালে প্রতিদিনই এ রকম উৎসুক মানুষ ছুটে আসত এ মামলার খবরাখবর নিতে। এসব মানুষের অনেকেই ওসি প্রদীপের কাছে নানাভাবে নির্যাতন ও অত্যাচারের শিকার ছিলেন।
গত সোমবার চকরিয়া উপজেলার পুকপুকুরিয়া এলাকা থেকে ছুটে এসেছিলেন জহির উদ্দিন (৫৫)। তিনি বলেন, ‘প্রদীপ চকরিয়ায় এসআই হিসেবে চাকরিকালে (১৮ বছর আগে) ঘুষ না পেয়ে আমার বড় ক্ষতি করেছিলেন। এখন তাঁর পরিণতি দেখতে এসেছি।’
গত সোমবার কক্সবাজার আদালত প্রাঙ্গণে টেকনাফসহ বিভিন্ন স্থানে তাঁর হাতে নির্যাতনের শিকার লোকজন মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। সেখানে ভুক্তভোগী পরিবারগুলো প্রদীপের বিরুদ্ধে ক্রসফায়ার বাণিজ্যের অভিযোগ তোলেন।
টেকনাফের হালিমা খাতুন নামের এক নারী তাঁর ছেলেকে ঘুষ না পেয়ে প্রদীপ ক্রসফায়ারে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ করে ফাঁসি দাবি করেছিলেন। এই নারীর মতো একই অভিযোগ করে অনেকেই প্রায় সময় মামলার ধার্য দিনে আদালতে ভিড় করতেন।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতে গত বছরের ২৭ জুন সিনহা হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠনের পর ২৯ কার্যদিবসে এ মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ, জেরা ও যুক্তিতর্ক সম্পন্ন হয়। এ মামলার দুই নম্বর আসামি ছিলেন প্রদীপ কুমার দাশ। কিন্তু সবার আলোচনা ও দৃষ্টি ছিল প্রদীপকে ঘিরে।
গত সোমবার প্রদীপের ফাঁসির রায় শুনে আনন্দ উল্লাসে ফেটে পড়েন আদালতে আসা উৎসুক জনতা। আদালত প্রাঙ্গণে মিষ্টি বিতরণ শুরু হয়। গতকাল মঙ্গলবারও টেকনাফসহ বিভিন্ন জায়গায় মিষ্টি বিতরণের খবর পাওয়া গেছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ সোমবার থেকে উল্লাস প্রকাশ করে স্ট্যাটাস দিয়ে যাচ্ছেন। কেউ কেউ দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানিয়েছেন।
সংশ্লিষ্টরা বলেন, চাকরি জীবনের বেশির ভাগ সময় ঘুরেফিরে কক্সবাজারে কর্মরত থাকা এই পুলিশ কর্মকর্তাকে নিয়ে কৌতূহলের শেষ ছিল না। গত দেড় বছর নানাভাবে আলোচনায় ছিলেন প্রদীপ। প্রদীপ কক্সবাজারের টেকনাফ, মহেশখালী, উখিয়া ও সদর উপজেলায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে চকরিয়া ও পেকুয়াসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে উপপুলিশ পরিদর্শক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
দায়িত্ব পালনকালে বিভিন্ন সময়ে প্রদীপের বিরুদ্ধে বেপরোয়া আচরণের অভিযোগ ছিল। যেখানে চাকরি করেছেন, সেখানেই রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও বিভিন্ন পেশাজীবীর ওপর কারণে-অকারণে চড়াও হতেন প্রদীপ।
পুলিশের একজন সাবেক কর্মকর্তা বলেন, প্রদীপের বড়ভাই চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজির কার্যালয়ে চাকরি করতেন। এ সুবাদে কোনো অপরাধ করলেও প্রদীপের কিছুই হতো না।
সর্বশেষ ২০১৮ সাল থেকে ২২ মাস টেকনাফ থানায় ওসি হিসেবে চাকরি করেন প্রদীপ কমার দাশ। এ সময়ে ১৪৪টি মাদক নির্মূলের অভিযানের নামে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ অন্তত ২০৪ জন নিহত হন। এসব ঘটনায় অনেক নিরীহ মানুষকে ক্রসফায়ারে হত্যা করার অভিযোগ রয়েছে।
এর আগে প্রদীপ মহেশখালী থানায় ওসি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সেখানেও তাঁর বিরুদ্ধে একই অভিযোগ রয়েছে। এমনকি প্রদীপ পাশের থানায়ও অভিযানে নেমে পড়তেন। মহেশখালীতে জলদস্যু ও টেকনাফে মাদক ব্যবসায়ীদের আত্মসমর্থনের নামে ‘বাণিজ্য’ করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।
কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ফরিদুল আলম বলেন, টেকনাফসহ বিভিন্ন জায়গায় চাকরিকালে প্রদীপ ক্ষমতা খাটিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করে আসছিলেন। নিরীহ মানুষকে হয়রানি করতেন। সিনহা হত্যা মামলায় তাঁর মৃত্যুদণ্ডের রায়ে এর প্রতিফলন ঘটেছে।
কক্সবাজার বারের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সিনহা হত্যা মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর বলেন, ‘কক্সবাজারের আদালতের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে আলোচিত মামলা। এ মামলায় প্রদীপ ও লিয়াকতসহ আসামিদের বিরুদ্ধে যে রায় হয়েছে, তা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নাজনীন সারওয়ার কাবেরী রায়ের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘প্রদীপের ফাঁসির রায়ে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশে আইনের পোশাকে আর কোনো প্রদীপ যেন সৃষ্টি না হয়, তার উদাহরণ হয়ে থাকবে।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫