মেঘনা প্রতিনিধি
উপজেলার সেননগর বাজারে অবস্থিত কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিত্যক্ত বীজাগার ভবনটি নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে এলাকাবাসী। এটা ধসে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
কৃষি প্রধান অঞ্চল হিসেবে পরিচিত, গোবিন্দ পুর ইউনিয়নের জনসাধারণের বীজ সংরক্ষণের তাগিদে দেশ ভাগের আগে এই বীজাগার ভবনটি তৈরি করা হয়। প্রায় ত্রিশ বছর যাবৎ পরিত্যক্ত অবস্থায় পরে আছে এটি। উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী সেননগর বাজারে অবস্থিত ভবনটির পাশে রয়েছে গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদ, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র, ইউনিয়ন ভূমি অফিস। ফলে সার্বক্ষণিক লোকে লোকারণ্য থাকে এই এলাকা।
পরিত্যক্ত ভবনটির ভেতরে–বাইরে পলেস্তারা খসে পরেছে। ইট খসে পড়ছে। হাত দিয়ে টানলে ইট গুঁড়ো হয়ে পরে। ভবনের ছাদে রড সিমেন্টের অস্তিত্ব নেই, ছাদ ও আশপাশে পরজীবী উদ্ভিদে ঘেরা। ভবনের চারদিক দিয়ে রাস্তা। ফলে এটি ঘেঁষেই মানুষের নিয়মিত চলাচল।
সেননগর বাজারের ব্যবসায়ী মোজাম্মেল বলেন, জন্মের পর থেকে দেখে এসেছি এই ভবনটি এভাবেই আছে। যে কোনো সময় ধসে পরতে পারে। ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা।
বাজার কমিটির সভাপতি আবদুল হালিম বলেন, ‘আমি দোকানি, ইজারাদারসহ সবাইকে বলেছি সেখানে যেন কেউ মালামাল না রাখেন।’ গোবিন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান মাঈনুদ্দিন মুন্সি তপন বলেন, ভবনটি সম্পর্কে অনেক আগেই কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে। এ ছাড়া বাজারের এবং অন্য অফিসগুলোকে বলা হয়েছে সবাই যেন সাবধানে চলাচল করেন।
দড়িকান্দি গ্রামের দীলিপ দাস বলেন, দূর দুরান্ত থেকে মানুষ আসে এখানে বিভিন্ন কাজে। এতগুলো গুরুত্বপূর্ণ অফিসের মাঝে এমন একটা ঝুঁকিপূর্ণ ভবন আছে, দেখার কেউ নেই।
পথচারী সেননগর গ্রামের মাসুদ সরকার বলেন নিত্যদিনের বাজার করতে এবং ইউনিয়ন পরিষদ, হাসপাতাল ও ভূমি অফিসে প্রয়োজনের তাগিদে আসতে হয়। তখন ভবনের পাশ দিয়ে চলার সময় আতঙ্কিত থাকি।
সরেজমিনে দেখা যায় ভবনটিতে কর্তৃপক্ষ সাবধানতার নোটিশ লাগিয়ে রাখছেন। তবে বাজারের কিছু ব্যবসায়ী এর ভেতরে মালামাল মজুত রাখছেন।
পরিত্যক্ত বীজাগার ভবনটির বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহ আলম বলেন, ‘অনেক আগেই একে পরিত্যক্ত ঘোষণার নোটিশ টানানো হয়েছে, বাংলাদেশে এমন অনেক বীজাগার পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে কী করা হবে। তবে আমরা কেউ যেন ভবনটি ব্যবহার বা আশ পাশ দিয়ে চলাচল না করে সে দিকে দেখভাল করব।’
উপজেলার সেননগর বাজারে অবস্থিত কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিত্যক্ত বীজাগার ভবনটি নিয়ে আতঙ্কে রয়েছে এলাকাবাসী। এটা ধসে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ার আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
কৃষি প্রধান অঞ্চল হিসেবে পরিচিত, গোবিন্দ পুর ইউনিয়নের জনসাধারণের বীজ সংরক্ষণের তাগিদে দেশ ভাগের আগে এই বীজাগার ভবনটি তৈরি করা হয়। প্রায় ত্রিশ বছর যাবৎ পরিত্যক্ত অবস্থায় পরে আছে এটি। উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী সেননগর বাজারে অবস্থিত ভবনটির পাশে রয়েছে গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদ, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র, ইউনিয়ন ভূমি অফিস। ফলে সার্বক্ষণিক লোকে লোকারণ্য থাকে এই এলাকা।
পরিত্যক্ত ভবনটির ভেতরে–বাইরে পলেস্তারা খসে পরেছে। ইট খসে পড়ছে। হাত দিয়ে টানলে ইট গুঁড়ো হয়ে পরে। ভবনের ছাদে রড সিমেন্টের অস্তিত্ব নেই, ছাদ ও আশপাশে পরজীবী উদ্ভিদে ঘেরা। ভবনের চারদিক দিয়ে রাস্তা। ফলে এটি ঘেঁষেই মানুষের নিয়মিত চলাচল।
সেননগর বাজারের ব্যবসায়ী মোজাম্মেল বলেন, জন্মের পর থেকে দেখে এসেছি এই ভবনটি এভাবেই আছে। যে কোনো সময় ধসে পরতে পারে। ঘটতে পারে বড় দুর্ঘটনা।
বাজার কমিটির সভাপতি আবদুল হালিম বলেন, ‘আমি দোকানি, ইজারাদারসহ সবাইকে বলেছি সেখানে যেন কেউ মালামাল না রাখেন।’ গোবিন্দপুর ইউপি চেয়ারম্যান মাঈনুদ্দিন মুন্সি তপন বলেন, ভবনটি সম্পর্কে অনেক আগেই কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে। এ ছাড়া বাজারের এবং অন্য অফিসগুলোকে বলা হয়েছে সবাই যেন সাবধানে চলাচল করেন।
দড়িকান্দি গ্রামের দীলিপ দাস বলেন, দূর দুরান্ত থেকে মানুষ আসে এখানে বিভিন্ন কাজে। এতগুলো গুরুত্বপূর্ণ অফিসের মাঝে এমন একটা ঝুঁকিপূর্ণ ভবন আছে, দেখার কেউ নেই।
পথচারী সেননগর গ্রামের মাসুদ সরকার বলেন নিত্যদিনের বাজার করতে এবং ইউনিয়ন পরিষদ, হাসপাতাল ও ভূমি অফিসে প্রয়োজনের তাগিদে আসতে হয়। তখন ভবনের পাশ দিয়ে চলার সময় আতঙ্কিত থাকি।
সরেজমিনে দেখা যায় ভবনটিতে কর্তৃপক্ষ সাবধানতার নোটিশ লাগিয়ে রাখছেন। তবে বাজারের কিছু ব্যবসায়ী এর ভেতরে মালামাল মজুত রাখছেন।
পরিত্যক্ত বীজাগার ভবনটির বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শাহ আলম বলেন, ‘অনেক আগেই একে পরিত্যক্ত ঘোষণার নোটিশ টানানো হয়েছে, বাংলাদেশে এমন অনেক বীজাগার পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে কী করা হবে। তবে আমরা কেউ যেন ভবনটি ব্যবহার বা আশ পাশ দিয়ে চলাচল না করে সে দিকে দেখভাল করব।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪