তানিম আহমেদ, ঢাকা
সামনের জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের নানামুখী চাপের মধ্যে জোট শরিকদের গুরুত্ব বেড়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের কাছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে লড়ার সিদ্ধান্ত আগে থেকে নেওয়া থাকলেও নানা ঘটনায় আওয়ামী লীগের প্রতি ১৪ দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর মান-অভিমানের কথা বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ পেয়েছে। বিশেষ করে স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনসহ জাতীয় নানা ঘটনায় শরিকদের গুরুত্ব না দেওয়ার অভিযোগ আছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে কিছু ঘটনায় জাতীয় নির্বাচনের আগেও বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন মোকাবিলায় আওয়ামী লীগ ১৪ দলকে নিয়ে মাঠে থাকার জোর চেষ্টা চালাচ্ছে। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে এরই মধ্যে চট্টগ্রামে ১৪ দলের উদ্যোগে গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। সরকারবিরোধী আন্দোলন ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলার সামগ্রিক কৌশল ঠিক করতে আগামীকাল রোববার ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বৈঠকে বসছেন।
জোটের কয়েকজন নেতা জানান, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জোটবদ্ধভাবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত তাঁরা আগেই নিয়েছেন। নির্বাচন ঘিরে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি কূটনীতিকেরাও তৎপরতা শুরু করেছেন। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বিষয়ে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণার নামে একধরনের নিষেধাজ্ঞার হুমকি দিয়েছে। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে রাজনীতির মাঠে সক্রিয়তা বাড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো। এমন পরিস্থিতিতে চাওয়া-পাওয়া নিয়ে নিজেদের মধ্যে টানাপোড়েন ভুলে ঐক্যবদ্ধ কর্মসূচি নেওয়ার পরিকল্পনা করছে তারা।
ওই নেতারা আরও জানান, আওয়ামী লীগের মতো জোটের উদ্যোগেও শান্তি সমাবেশ, গণসংযোগসহ ধারাবাহিক নানা কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে। আগামীকালের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে।
আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, রোববার বেলা ১১টায় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর
বাসভবনে জোটের বৈঠক হবে।
তবে আমির হোসেন আমু আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, বৈঠকের বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না।
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে সাধারণ কৌশল, মার্কিন ভিসা নীতিসহ বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নির্বাচন নিয়ে আমাদের বৈঠক হবে।’
১৪ দলভুক্ত একাধিক দলের নেতারা দাবি করেন, ক্ষমতায় আসার পর প্রথম দিকে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে তাঁদের মূল্যায়ন করত আওয়ামী লীগ। তবে দলটির ক্ষমতা যত পাকাপোক্ত হতে থাকে, ততই মূল্যায়ন কমতে থাকে শরিকদের। বিষয়টি নিয়ে জোটের একাধিক বৈঠকে তাঁরা অভিযোগও তুলেছেন। জোটনেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও এ বিষয়ে তাঁরা কথা বলেছেন।
ওই নেতাদের দাবি, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে পশ্চিমা দেশগুলোর তৎপরতা বাড়ায় জোটকে আবার গতিশীল করতে তাঁদের ডাকা হচ্ছে। জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জোটের অভ্যন্তরীণ ও রাজনৈতিক সম্পর্ক চমৎকার। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেকোনো জোটেই লেনদেনের বিষয় থাকে। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। আর আলোচনা মানেই কিন্তু মনোমালিন্য নয়।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, ‘পাওয়া, না পাওয়া নিয়ে মনোমালিন্য রাজনৈতিক নয়। আমাদের মধ্যে রাজনৈতিক ও আদর্শিক বিষয় নিয়ে কোনো মনোমালিন্য নেই। দেওয়া-নেওয়া নিয়ে তো একটু মান-অভিমান থাকেই। এগুলো ঠিক হয়ে যাবে। আমাদের জোট অটুট থাকবে। অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী যেকোনো গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলকে আমরা জোটে স্বাগত জানাব।’
জাতীয় পার্টির (জেপি) সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করার জন্য আদর্শিক এ জোট গঠন করা হয়েছে। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চেতনা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী অন্যান্য দলের সঙ্গে আমাদের নির্বাচনী মহাজোট হতে পারে।’
জাতীয় নির্বাচন ঘিরে পশ্চিমা কূটনীতিকদের দৌড়ঝাঁপকে সন্দেহের চোখে দেখছে ১৪ দলীয় জোট। জোটের কোনো কোনো নেতা মনে করেন, গণতন্ত্র নয়, সরকারকে চাপে ফেলে স্বার্থ হাসিল করার জন্য আমেরিকা বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। এটা দেশটির ষড়যন্ত্র।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আছি। বিশ্বাস আছে, প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলা করতে সিদ্ধহস্ত হবেন।’
তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী অবশ্য বলেন, ‘তারা (যুক্তরাষ্ট্র) একটা ভালো নির্বাচন চাচ্ছে। সরকারও ভালো নির্বাচন চাচ্ছে। এটাতে খারাপ দেখার কিছুই নেই। তবে বাংলাদেশের নির্বাচন সামনে রেখে আমেরিকার ভিসা নীতি দেশের জন্য লজ্জাজনক।’
সামনের জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনের নানামুখী চাপের মধ্যে জোট শরিকদের গুরুত্ব বেড়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের কাছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে লড়ার সিদ্ধান্ত আগে থেকে নেওয়া থাকলেও নানা ঘটনায় আওয়ামী লীগের প্রতি ১৪ দলীয় জোটের শরিক দলগুলোর মান-অভিমানের কথা বিভিন্ন সময়ে প্রকাশ পেয়েছে। বিশেষ করে স্থানীয় পর্যায়ের নির্বাচনসহ জাতীয় নানা ঘটনায় শরিকদের গুরুত্ব না দেওয়ার অভিযোগ আছে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে কিছু ঘটনায় জাতীয় নির্বাচনের আগেও বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন মোকাবিলায় আওয়ামী লীগ ১৪ দলকে নিয়ে মাঠে থাকার জোর চেষ্টা চালাচ্ছে। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে এরই মধ্যে চট্টগ্রামে ১৪ দলের উদ্যোগে গণসমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। সরকারবিরোধী আন্দোলন ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলার সামগ্রিক কৌশল ঠিক করতে আগামীকাল রোববার ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা বৈঠকে বসছেন।
জোটের কয়েকজন নেতা জানান, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জোটবদ্ধভাবে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত তাঁরা আগেই নিয়েছেন। নির্বাচন ঘিরে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি কূটনীতিকেরাও তৎপরতা শুরু করেছেন। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বিষয়ে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণার নামে একধরনের নিষেধাজ্ঞার হুমকি দিয়েছে। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে রাজনীতির মাঠে সক্রিয়তা বাড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো। এমন পরিস্থিতিতে চাওয়া-পাওয়া নিয়ে নিজেদের মধ্যে টানাপোড়েন ভুলে ঐক্যবদ্ধ কর্মসূচি নেওয়ার পরিকল্পনা করছে তারা।
ওই নেতারা আরও জানান, আওয়ামী লীগের মতো জোটের উদ্যোগেও শান্তি সমাবেশ, গণসংযোগসহ ধারাবাহিক নানা কর্মসূচি দেওয়া হতে পারে। আগামীকালের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হতে পারে।
আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, রোববার বেলা ১১টায় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমুর
বাসভবনে জোটের বৈঠক হবে।
তবে আমির হোসেন আমু আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, বৈঠকের বিষয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না।
সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া বলেন, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে সাধারণ কৌশল, মার্কিন ভিসা নীতিসহ বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হবে।
ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও নির্বাচন নিয়ে আমাদের বৈঠক হবে।’
১৪ দলভুক্ত একাধিক দলের নেতারা দাবি করেন, ক্ষমতায় আসার পর প্রথম দিকে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে তাঁদের মূল্যায়ন করত আওয়ামী লীগ। তবে দলটির ক্ষমতা যত পাকাপোক্ত হতে থাকে, ততই মূল্যায়ন কমতে থাকে শরিকদের। বিষয়টি নিয়ে জোটের একাধিক বৈঠকে তাঁরা অভিযোগও তুলেছেন। জোটনেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গেও এ বিষয়ে তাঁরা কথা বলেছেন।
ওই নেতাদের দাবি, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে পশ্চিমা দেশগুলোর তৎপরতা বাড়ায় জোটকে আবার গতিশীল করতে তাঁদের ডাকা হচ্ছে। জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জোটের অভ্যন্তরীণ ও রাজনৈতিক সম্পর্ক চমৎকার। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেকোনো জোটেই লেনদেনের বিষয় থাকে। সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। আর আলোচনা মানেই কিন্তু মনোমালিন্য নয়।’
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আবদুর রহমান বলেন, ‘পাওয়া, না পাওয়া নিয়ে মনোমালিন্য রাজনৈতিক নয়। আমাদের মধ্যে রাজনৈতিক ও আদর্শিক বিষয় নিয়ে কোনো মনোমালিন্য নেই। দেওয়া-নেওয়া নিয়ে তো একটু মান-অভিমান থাকেই। এগুলো ঠিক হয়ে যাবে। আমাদের জোট অটুট থাকবে। অন্যদিকে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী যেকোনো গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলকে আমরা জোটে স্বাগত জানাব।’
জাতীয় পার্টির (জেপি) সাধারণ সম্পাদক শেখ শহীদুল ইসলাম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করার জন্য আদর্শিক এ জোট গঠন করা হয়েছে। জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক চেতনা এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী অন্যান্য দলের সঙ্গে আমাদের নির্বাচনী মহাজোট হতে পারে।’
জাতীয় নির্বাচন ঘিরে পশ্চিমা কূটনীতিকদের দৌড়ঝাঁপকে সন্দেহের চোখে দেখছে ১৪ দলীয় জোট। জোটের কোনো কোনো নেতা মনে করেন, গণতন্ত্র নয়, সরকারকে চাপে ফেলে স্বার্থ হাসিল করার জন্য আমেরিকা বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে। এটা দেশটির ষড়যন্ত্র।
দিলীপ বড়ুয়া বলেন, ‘আমরা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আছি। বিশ্বাস আছে, প্রধানমন্ত্রী রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলা করতে সিদ্ধহস্ত হবেন।’
তরীকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী অবশ্য বলেন, ‘তারা (যুক্তরাষ্ট্র) একটা ভালো নির্বাচন চাচ্ছে। সরকারও ভালো নির্বাচন চাচ্ছে। এটাতে খারাপ দেখার কিছুই নেই। তবে বাংলাদেশের নির্বাচন সামনে রেখে আমেরিকার ভিসা নীতি দেশের জন্য লজ্জাজনক।’
ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে দুই চিরবৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনার পারদ ক্রমেই চড়ছিল। তা তুঙ্গে উঠল এবার পাকিস্তানের ভূখণ্ডে ভারতের ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামের ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান হামলা দিয়ে। পাশাপাশি সীমান্তেও দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়েছে...
১ ঘণ্টা আগেঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪