মাহমুদুল হাসান বিপ্লব সিকদার, মেঘনা
মেঘনা উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের খিরাচক বাজার সেতু জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। এর সংযোগ সড়ক না থাকায় বাঁশের সাঁকো তৈরি করে পারাপার হচ্ছে বাসিন্দারা। যান চলাচল না করায় বাড়তি সাত কিলোমিটার সড়ক ঘুরে পাশের ভাওরখোলা ইউনিয়নে যেতে হচ্ছে।
গতকাল সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়ক থেকে সেতুটি খালের মাঝ বরাবর এসে শেষ হয়ে গেছে। এরপর শুরু হয়েছে বাঁশের সাঁকো। এ সময় একদল শিক্ষার্থী সেতুটি পার হচ্ছিল। তাদের মধ্যে দৌলত হোসেন সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের ষষ্ঠ ও অষ্টম শ্রেণির তিনজন শিক্ষার্থী জানায়, সেতুটি অনেক সরু। নিরাপত্তাদেয়ালও নেই। সেতুতে উঠলে তাদের মাথা ঘোরায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, স্বাধীনতার পর সেতুটি তৈরি করা হয়। তখন খালটি ছোট ছিল। সেতুর সংযোগ সড়কও ছিল। এরপর খালটি খনন করে প্রশস্ত করা হয়েছে। কিন্তু নতুন সেতু নির্মাণ করা হয়নি। এতে সড়ক থেকে শুরু হয়ে সেতুটি মাঝ খালে এসে শেষ হয়ে গেছে। আনুমানিক ২০ বছর ধরে এই অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
মেঘনা উপজেলার ওই দুটি ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকার আনুমানিক ৩০ হাজার মানুষ প্রতিদিন সেতুটি ব্যবহার করে। এর পশ্চিমে ভাওরখোলা ইউনিয়ন আর পূর্বে গোবিন্দপুর ইউনিয়ন। এ সেতু পার হয়ে সেননগর বাজার, বীজাগার, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ইউনিয়ন ভূমি অফিস, মহেশখোলায় অবস্থিত উপজেলার একমাত্র সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় দৌলত হোসেন সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের অবস্থান। এ জন্য গোবিন্দপুর, ভাওরখোলা ও লুটেরচর ইউনিয়নের ৩৫টি গ্রামের বাসিন্দাদের প্রতিদিন সাঁকোটি ব্যবহার করতে হচ্ছে।
সেননগর গ্রামের আলী হোসেন বলেন, ওই অংশ দিয়ে যান চলাচল না করায় আড়াই কিলোমিটারের বদলে সাত কিলোমিটার ঘুরে পণ্য পরিবহন এবং অন্যান্য কাজে যাতায়াত করতে হয়। এতে তাঁদের অতিরিক্ত সময় ও ভাড়া ব্যয় করতে হচ্ছে।
দক্ষিণকান্দি গ্রামের আলেক ও খিরাচক গ্রামের আলী বলেন, বাজারসহ অন্যান্য কাজে বাধ্য হয়ে তাঁদের সেতুটি ব্যবহার করতে হচ্ছে। একটি নতুন সেতু তাঁদের জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিত বলে জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাঈনুদ্দিন মুন্সি তপন বলেন, ‘আনুমানিক ২০ বছর ধরে সেতুটি জরাজীর্ণ। সেতুর কয়েকটি খুঁটির নিচে মাটি নেই। যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করি, শিগগিরই কাজ শুরু হবে।’
উপজেলা প্রকৌশলী খন্দকার মাহমুদুল আশরাফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেতুটির স্থানে জরিপ, মাটি পরীক্ষা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ডিজাইন ইউনিট দল পরিদর্শনও করেছে।’
মেঘনা উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের খিরাচক বাজার সেতু জরাজীর্ণ হয়ে গেছে। এর সংযোগ সড়ক না থাকায় বাঁশের সাঁকো তৈরি করে পারাপার হচ্ছে বাসিন্দারা। যান চলাচল না করায় বাড়তি সাত কিলোমিটার সড়ক ঘুরে পাশের ভাওরখোলা ইউনিয়নে যেতে হচ্ছে।
গতকাল সোমবার সরেজমিনে দেখা গেছে, সড়ক থেকে সেতুটি খালের মাঝ বরাবর এসে শেষ হয়ে গেছে। এরপর শুরু হয়েছে বাঁশের সাঁকো। এ সময় একদল শিক্ষার্থী সেতুটি পার হচ্ছিল। তাদের মধ্যে দৌলত হোসেন সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের ষষ্ঠ ও অষ্টম শ্রেণির তিনজন শিক্ষার্থী জানায়, সেতুটি অনেক সরু। নিরাপত্তাদেয়ালও নেই। সেতুতে উঠলে তাদের মাথা ঘোরায়।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, স্বাধীনতার পর সেতুটি তৈরি করা হয়। তখন খালটি ছোট ছিল। সেতুর সংযোগ সড়কও ছিল। এরপর খালটি খনন করে প্রশস্ত করা হয়েছে। কিন্তু নতুন সেতু নির্মাণ করা হয়নি। এতে সড়ক থেকে শুরু হয়ে সেতুটি মাঝ খালে এসে শেষ হয়ে গেছে। আনুমানিক ২০ বছর ধরে এই অবস্থায় পড়ে রয়েছে।
মেঘনা উপজেলার ওই দুটি ইউনিয়নসহ বিভিন্ন এলাকার আনুমানিক ৩০ হাজার মানুষ প্রতিদিন সেতুটি ব্যবহার করে। এর পশ্চিমে ভাওরখোলা ইউনিয়ন আর পূর্বে গোবিন্দপুর ইউনিয়ন। এ সেতু পার হয়ে সেননগর বাজার, বীজাগার, ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র, ইউনিয়ন ভূমি অফিস, মহেশখোলায় অবস্থিত উপজেলার একমাত্র সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় দৌলত হোসেন সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের অবস্থান। এ জন্য গোবিন্দপুর, ভাওরখোলা ও লুটেরচর ইউনিয়নের ৩৫টি গ্রামের বাসিন্দাদের প্রতিদিন সাঁকোটি ব্যবহার করতে হচ্ছে।
সেননগর গ্রামের আলী হোসেন বলেন, ওই অংশ দিয়ে যান চলাচল না করায় আড়াই কিলোমিটারের বদলে সাত কিলোমিটার ঘুরে পণ্য পরিবহন এবং অন্যান্য কাজে যাতায়াত করতে হয়। এতে তাঁদের অতিরিক্ত সময় ও ভাড়া ব্যয় করতে হচ্ছে।
দক্ষিণকান্দি গ্রামের আলেক ও খিরাচক গ্রামের আলী বলেন, বাজারসহ অন্যান্য কাজে বাধ্য হয়ে তাঁদের সেতুটি ব্যবহার করতে হচ্ছে। একটি নতুন সেতু তাঁদের জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিত বলে জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে গোবিন্দপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাঈনুদ্দিন মুন্সি তপন বলেন, ‘আনুমানিক ২০ বছর ধরে সেতুটি জরাজীর্ণ। সেতুর কয়েকটি খুঁটির নিচে মাটি নেই। যেকোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। আশা করি, শিগগিরই কাজ শুরু হবে।’
উপজেলা প্রকৌশলী খন্দকার মাহমুদুল আশরাফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেতুটির স্থানে জরিপ, মাটি পরীক্ষা করা হয়েছে। ইতিমধ্যে ডিজাইন ইউনিট দল পরিদর্শনও করেছে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪