ফটিকছড়ি (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নাজিরহাট-কাজীরহাট সড়কে ও পাশে ময়লা-আবর্জনার বিশাল স্তূপ। সেখান থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। কাপড়ে নাক ঢেকে চলতে হচ্ছে পথচারীদের।
সরেজমিনে দেখা যায়, নাজিরহাট-কাজীরহাট সড়কের সুয়াবিল ইটভাটা এলাকায় ময়লা-আবর্জনা ফেলছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। আবর্জনাগুলো বিভিন্ন এলাকা থেকে এনে সড়কের পাশে ফেলা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এ সড়কের পাশে রয়েছে নাজিরহাট ডিগ্রি কলেজ, কলেজিয়েট উচ্চবিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। মাত্র কয়েক শ গজ দূরেই নাজিরহাট বাজার। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন রোগী, শিক্ষার্থী এবং বাজারের কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করে। কয়েক মাস ধরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ এখানে ময়লা ফেলছে। ময়লা-আবর্জনার ওপর মশা-মাছি জন্ম নিচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা জসিম উদ্দিন বলেন, ‘পৌরসভা কর্তৃপক্ষের নিজস্ব গাড়ি দিয়ে এনে রাখা হচ্ছে এসব আবর্জনা। প্রশাসনের বড় কর্তা-ব্যক্তিরা এই সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করেন। অথচ কেউ এর বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেন না। এসব বর্জ্য থেকে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ছে। এতে জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ছে।’
সড়কে যাতায়াতকারী চাকরিজীবী মো. জাকারিয়া সিকদার বলেন, ‘এভাবে রাস্তার ওপর ও পাশে ময়লা ফেলে রাখার কোনো মানে হয় না। পৌর কর্তৃপক্ষকে এর দায় নিতে হবে। এগুলো দ্রুত অপসারণ করতে হবে। ময়লার ভাগাড়টি সরিয়ে নেওয়ার জন্য আমি পৌর কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি।’
জানা গেছে, নিয়মিত গাড়িতে করে পৌর এলাকা হতে ৬-৭ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী ময়লা সংগ্রহ করে নাজিরহাট-কাজীরহাট সড়কের নির্ধারিত এ স্থানে ফেলে। এসব থেকে সর্বত্রই দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
ফটিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নাবীল চৌধুরী বলেন, ‘ফটিকছড়ির প্রধান সড়কের জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানেই ফেলে রাখা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা। এতে দুর্গন্ধ ও বিভিন্ন রোগজীবাণু ছড়াচ্ছে।’
নাজিরহাট পৌরসভার মেয়র এস এম সিরাজ উদ দৌলাহ বলেন, ‘জায়গা না থাকায় বাধ্য হয়ে সড়কের পাশে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এগুলো সরাতে জায়গা খোঁজা হচ্ছে। দ্রুত এসব আবর্জনা সরিয়ে ফেলা হবে। তারাও এভাবে এলাকাবাসীকে কষ্ট দিতে চায় না। কিন্তু বিকল্প জায়গা না পাওয়ায় কিছুই করা যাচ্ছে না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৌর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে সড়ক থেকে আবর্জনা সরিয়ে ফেলার ব্যবস্থা করা হবে।’
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির নাজিরহাট-কাজীরহাট সড়কে ও পাশে ময়লা-আবর্জনার বিশাল স্তূপ। সেখান থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। কাপড়ে নাক ঢেকে চলতে হচ্ছে পথচারীদের।
সরেজমিনে দেখা যায়, নাজিরহাট-কাজীরহাট সড়কের সুয়াবিল ইটভাটা এলাকায় ময়লা-আবর্জনা ফেলছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। আবর্জনাগুলো বিভিন্ন এলাকা থেকে এনে সড়কের পাশে ফেলা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এ সড়কের পাশে রয়েছে নাজিরহাট ডিগ্রি কলেজ, কলেজিয়েট উচ্চবিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। মাত্র কয়েক শ গজ দূরেই নাজিরহাট বাজার। সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন রোগী, শিক্ষার্থী এবং বাজারের কয়েক হাজার মানুষ চলাচল করে। কয়েক মাস ধরে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ এখানে ময়লা ফেলছে। ময়লা-আবর্জনার ওপর মশা-মাছি জন্ম নিচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা জসিম উদ্দিন বলেন, ‘পৌরসভা কর্তৃপক্ষের নিজস্ব গাড়ি দিয়ে এনে রাখা হচ্ছে এসব আবর্জনা। প্রশাসনের বড় কর্তা-ব্যক্তিরা এই সড়ক দিয়ে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করেন। অথচ কেউ এর বিরুদ্ধে কোনো কথা বলেন না। এসব বর্জ্য থেকে জীবাণু ছড়িয়ে পড়ছে। এতে জনস্বাস্থ্য হুমকির মুখে পড়ছে।’
সড়কে যাতায়াতকারী চাকরিজীবী মো. জাকারিয়া সিকদার বলেন, ‘এভাবে রাস্তার ওপর ও পাশে ময়লা ফেলে রাখার কোনো মানে হয় না। পৌর কর্তৃপক্ষকে এর দায় নিতে হবে। এগুলো দ্রুত অপসারণ করতে হবে। ময়লার ভাগাড়টি সরিয়ে নেওয়ার জন্য আমি পৌর কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাচ্ছি।’
জানা গেছে, নিয়মিত গাড়িতে করে পৌর এলাকা হতে ৬-৭ জন পরিচ্ছন্নতাকর্মী ময়লা সংগ্রহ করে নাজিরহাট-কাজীরহাট সড়কের নির্ধারিত এ স্থানে ফেলে। এসব থেকে সর্বত্রই দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে।
ফটিকছড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. নাবীল চৌধুরী বলেন, ‘ফটিকছড়ির প্রধান সড়কের জনগুরুত্বপূর্ণ স্থানেই ফেলে রাখা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা। এতে দুর্গন্ধ ও বিভিন্ন রোগজীবাণু ছড়াচ্ছে।’
নাজিরহাট পৌরসভার মেয়র এস এম সিরাজ উদ দৌলাহ বলেন, ‘জায়গা না থাকায় বাধ্য হয়ে সড়কের পাশে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে। এগুলো সরাতে জায়গা খোঁজা হচ্ছে। দ্রুত এসব আবর্জনা সরিয়ে ফেলা হবে। তারাও এভাবে এলাকাবাসীকে কষ্ট দিতে চায় না। কিন্তু বিকল্প জায়গা না পাওয়ায় কিছুই করা যাচ্ছে না।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মহিনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পৌর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে সড়ক থেকে আবর্জনা সরিয়ে ফেলার ব্যবস্থা করা হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪