নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি শিল্পঋণ বিতরণের পরিমাণ যে হারে বেড়েছে, সেই তুলনায় ঋণ পুনরুদ্ধারের হার একেবারেই কম। গত জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শিল্পঋণ বিতরণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার ৫৯৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৯৪ হাজার ৮৪৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। এই ঋণ গত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের একই সময়ের তুলনায় ১১ হাজার ৭৪৭ কোটি ১৬ লাখ বা ১১ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ বেশি।
আর গত জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ের শিল্পঋণ পুনরুদ্ধার হয়েছে ৮২ হাজার ৬৩৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৮৪ হাজার ২৩২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। এই ঋণ পুনরুদ্ধার গত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের তুলনায় ১ হাজার ৫৯৪ কোটি ৯৭ লাখ বা ১ দশমিক ৯৩ শতাংশ কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা যায়, গত জুলাই-অক্টোবর সময়ের মধ্যে শিল্পের কাঁচামাল এবং মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি যথাক্রমে ৪৯ দশমিক ১৫ শতাংশ এবং ২৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়েছে। আর শিল্পে মেয়াদি ঋণ বিতরণ ৪ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কমে ১৪ হাজার ৮৩৪ কোটি ২৩ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। যেখানে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের কার্যকরী মূলধন ঋণ ১৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়ে ৯১ হাজার ৭৬২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা হয়েছে।
চলতি বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শিল্পে মেয়াদি ঋণের পুনরুদ্ধার ১৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১২ হাজার ৯৭৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, যেখানে কার্যকরী মূলধন ঋণের পুনরুদ্ধার ৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ৬৫৮ কোটি ৩২ লাখ টাকায়।
এ বিষয়ে মধুমতি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সফিউল আজম বলেন, ‘ঋণগ্রহীতারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত নির্দেশনা অনুযায়ী ঋণ পরিশোধে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করছেন। এতে ব্যাংকগুলোর কিছু করার থাকে না। এটি করোনা মহামারিকালীন বাস্তবতাও বটে। ঋণগ্রহীতা যাতে ঋণ পরিশোধের মানসিকতা এবং সক্ষমতা হারিয়ে না ফেলেন, সেদিকেও খেয়াল রাখা উচিত।’
সফিউল আজমের মতে, করোনার আঘাতের পর নতুন নতুন শিল্প গড়ে উঠছে এবং শিল্পের সম্প্রসারণ হচ্ছে। এতে বিনিয়োগও বাড়ছে। ফলে ঋণ বিতরণ বৃদ্ধি পাওয়া খুব সাধারণ একটি বিষয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র এবং নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনা মহামারির কশাঘাতের পরে দেশের অর্থনীতি পুনরায় চালু হওয়ায় শিল্পঋণের চাহিদা এবং ঋণ বিতরণ বেড়েছে। তবে ঋণের কিস্তি পরিশোধের ওপর বিশেষ সুযোগ দেওয়ায় এ খাতে ঋণ পুনরুদ্ধারের পরিমাণ কিছুটা কমেছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘একটি প্রান্তিকের সঙ্গে তুলনা করে কোনো খাতের ঋণ বিতরণ এবং তা পুনরুদ্ধারের পরিপূর্ণ চিত্র প্রকাশ পায় না। আর ঋণ বিতরণ বাড়লে বিনিয়োগ এবং উৎপাদন বাড়ে, যা দেশের মানুষের জন্য একটি শুভবার্তা।’
সম্প্রতি শিল্পঋণ বিতরণের পরিমাণ যে হারে বেড়েছে, সেই তুলনায় ঋণ পুনরুদ্ধারের হার একেবারেই কম। গত জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শিল্পঋণ বিতরণ করা হয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার ৫৯৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৯৪ হাজার ৮৪৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। এই ঋণ গত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের একই সময়ের তুলনায় ১১ হাজার ৭৪৭ কোটি ১৬ লাখ বা ১১ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ বেশি।
আর গত জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ের শিল্পঋণ পুনরুদ্ধার হয়েছে ৮২ হাজার ৬৩৭ কোটি ৭৯ লাখ টাকা, যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ৮৪ হাজার ২৩২ কোটি ৭৬ লাখ টাকা। এই ঋণ পুনরুদ্ধার গত বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের তুলনায় ১ হাজার ৫৯৪ কোটি ৯৭ লাখ বা ১ দশমিক ৯৩ শতাংশ কম। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বিশ্লেষণ করে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য থেকে জানা যায়, গত জুলাই-অক্টোবর সময়ের মধ্যে শিল্পের কাঁচামাল এবং মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানি যথাক্রমে ৪৯ দশমিক ১৫ শতাংশ এবং ২৫ দশমিক ৬৯ শতাংশ বেড়েছে। আর শিল্পে মেয়াদি ঋণ বিতরণ ৪ দশমিক শূন্য ২ শতাংশ কমে ১৪ হাজার ৮৩৪ কোটি ২৩ লাখ টাকায় দাঁড়িয়েছে। যেখানে চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকের কার্যকরী মূলধন ঋণ ১৫ দশমিক ৫৮ শতাংশ বেড়ে ৯১ হাজার ৭৬২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা হয়েছে।
চলতি বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে শিল্পে মেয়াদি ঋণের পুনরুদ্ধার ১৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১২ হাজার ৯৭৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা, যেখানে কার্যকরী মূলধন ঋণের পুনরুদ্ধার ৪ দশমিক ৪৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৬৯ হাজার ৬৫৮ কোটি ৩২ লাখ টাকায়।
এ বিষয়ে মধুমতি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সফিউল আজম বলেন, ‘ঋণগ্রহীতারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঘোষিত নির্দেশনা অনুযায়ী ঋণ পরিশোধে বিশেষ সুবিধা উপভোগ করছেন। এতে ব্যাংকগুলোর কিছু করার থাকে না। এটি করোনা মহামারিকালীন বাস্তবতাও বটে। ঋণগ্রহীতা যাতে ঋণ পরিশোধের মানসিকতা এবং সক্ষমতা হারিয়ে না ফেলেন, সেদিকেও খেয়াল রাখা উচিত।’
সফিউল আজমের মতে, করোনার আঘাতের পর নতুন নতুন শিল্প গড়ে উঠছে এবং শিল্পের সম্প্রসারণ হচ্ছে। এতে বিনিয়োগও বাড়ছে। ফলে ঋণ বিতরণ বৃদ্ধি পাওয়া খুব সাধারণ একটি বিষয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র এবং নির্বাহী পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনা মহামারির কশাঘাতের পরে দেশের অর্থনীতি পুনরায় চালু হওয়ায় শিল্পঋণের চাহিদা এবং ঋণ বিতরণ বেড়েছে। তবে ঋণের কিস্তি পরিশোধের ওপর বিশেষ সুযোগ দেওয়ায় এ খাতে ঋণ পুনরুদ্ধারের পরিমাণ কিছুটা কমেছে।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘একটি প্রান্তিকের সঙ্গে তুলনা করে কোনো খাতের ঋণ বিতরণ এবং তা পুনরুদ্ধারের পরিপূর্ণ চিত্র প্রকাশ পায় না। আর ঋণ বিতরণ বাড়লে বিনিয়োগ এবং উৎপাদন বাড়ে, যা দেশের মানুষের জন্য একটি শুভবার্তা।’
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমালোচনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। চীনও এই হামলাকে ‘দুঃখজনক’ বলে অভিহিত করেছে। উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘও। উত্তেজনা যেন আরও না বাড়ে, সে জন্য দুই পক্ষকে সংযত থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘ, ফ্রান্সসহ বিভিন্ন দেশ। এদিকে ভারতের অবস্থানকে সমর্থন করেছে...
০৮ মে ২০২৫