আবু সাইম, ঢাকা
ক্রেন দিয়ে সরানো হতো হাজার টনের গার্ডার। তার নিচ দিয়ে চলত যানবাহন, মানুষজন। ছিল না পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা। গত মাসের মাঝামাঝিতে এক দুর্ঘটনায় পাঁচজনের মৃত্যুর পর টনক নড়ে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের। এক দশক ধরে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলতে থাকা এ প্রকল্পে এর আগেও একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। অথচ এ প্রকল্পের নিরাপত্তায় বরাদ্দ রয়েছে সাড়ে ৫ কোটি টাকা। ৪ কোটি টাকা ব্যয়ও হয়েছে। এত টাকা খরচের পরও কেন নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়নি—এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে পরিকল্পনা কমিশন। আগামী এক বছরের মধ্যে প্রকল্পটি শেষ করতে সময়ও বেঁধে দিয়েছে কমিশন।
জানা গেছে, ঢাকার কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনার আওতায় সদরঘাট থেকে গাজীপুর পর্যন্ত ৪২ কিলোমিটার বিআরটি নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। তবে এর প্রথম অংশের ২০ কিলোমিটার নির্মাণেই গলদঘর্ম অবস্থা। গাজীপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত অংশে চার বছরের কাজে এরই মধ্যে এক দশক পার হয়েছে। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৭০ শতাংশের মতো। প্রকল্পটি যেন ওই এলাকার মানুষের নরক যন্ত্রণায় ফেলেছে। তবে উত্তরায় দুর্ঘটনার পর এ প্রকল্পের নানা বিষয় আবারও আলোচনায় আসে।
ওই দুর্ঘটনায় প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সর্বশেষ বৈঠকে তিনি বলেন, এটি গ্রহণযোগ্য নয়। প্রকল্প পরিচালক, ঠিকাদার এদের দায়িত্ব এই ধরনের কাজ যথাযথভাবে করা। তারা নিরাপত্তা না নিয়ে, সড়ক বন্ধ না করে কীভাবে এই ধরনের কাজ করতে পারে? এই ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। দোষী হলে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে কালো তালিকাভুক্ত করতে হবে।
কচ্ছপ গতির প্রকল্পটির মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার পরিকল্পনা কমিশনে মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রকল্পের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ব্যয় নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়ে প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা।
বৈঠকে পরিকল্পনা কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রকল্পের কাজ চলমান অবস্থায় সড়ক নিরাপত্তার জন্য ‘জেনারেল অ্যান্ড সাইট ফ্যাসিলিটি’ অঙ্গের ‘মেইনটেন্যান্স অ্যান্ড প্রটেকশন অব ট্রাফিক’ খাতে ৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বরাদ্দ আছে। কিন্তু প্রকল্প চলাকালে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত না করায় সম্প্রতি মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। নিরাপত্তা খাতে এরই মধ্যে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ও হয়েছে। তাই নিরাপত্তা বরাদ্দ ও ব্যয়ের যৌক্তিকতা প্রশ্নবিদ্ধ।
পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) সত্যজিৎ কর্মকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিআরটি প্রকল্পের ধীরগতি ও নিরাপত্তা নিয়ে পিইসি সভায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছি। আমরা বলেছি, মেট্রোর মতো এত ঝুঁকিপূর্ণ অবকাঠামো যদি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে করা যায়, তাহলে বিআরটি কেন হবে না। এ খাতে বরাদ্দ ও ব্যয় সম্পর্কেও জানতে চাওয়া হয়েছে। তাদের ব্যাখ্যায় আমরা সন্তুষ্ট হতে পারিনি। সামনের দিকে এর নিরাপত্তাসহ কাজের বিষয়ে আমাদের আরও বেশি নজর থাকবে।’ তিনি বলেন, নিরাপত্তা ও মান বজায় রেখেই এ প্রকল্প আগামী এক বছরের মধ্যে শেষ করতে বলা হয়েছে। এরপর আর সময় বাড়ানো হবে না। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরাও এ বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক এ এস এম ইলিয়াস শাহ বলেন, ‘নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই আগামী এক বছর বা ২০২৩ সালের মধ্যে কাজ শেষ করতে আমরা শতভাগ আত্মবিশ্বাসী।’
শেষ সময়ে যোগ হচ্ছে নানা কাজ
এ প্রকল্পের গোড়াতেই গলদ ছিল। দেশে নতুন ধরনের পরিবহনব্যবস্থা যুক্ত করা এ প্রকল্পে কার্যকরী কোনো সমীক্ষা করা হয়নি। উপরন্তু এক যুগ আগের সমীক্ষার সঙ্গে বর্তমান ঢাকার যোগাযোগব্যবস্থা ও যানবাহনের চাপের কোনো মিল নেই। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও কর্মপরিকল্পনা বদল করেছে ছয়বার। এ ছাড়া এক দশক পর নতুন নতুন কাজের কথা মনে পড়ছে প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের। যাত্রী ও পথচারীদের নিরাপত্তায় বিআরটির রাস্তা ও অন্য যানবাহনের রাস্তার মধ্যে দেয়াল নির্মাণ হচ্ছে।
প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শেষ সময়ে এসে রাস্তার পুরুত্ব বাড়াতে হবে। অধিক যানবাহনের চাপ সামলাতে আগে বাইন্ডার কোর্সের পুরুত্ব ছিল ২০০ মিলিমিটারের, এখন ২৪০ মিমি করতে হবে, বেস টাইপের পুরুত্ব ১৫০ মিমি থেকে বাড়িয়ে ৪০০ মিমি পর্যন্ত করতে হবে, বিটুমিনের গ্রেড পরিবর্তন করতে হবে। বিআরটি স্টেশনে ফুটওভার ব্রিজের সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে। বিআরটির জন্য অফিস ভবন নির্মাণ করতে হচ্ছে, সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়, জমি অধিগ্রহণ ব্যয় এবং মাটির কাজও আগের চেয়ে বাড়ছে।
নতুন কাজ প্রসঙ্গে ইলিয়াস শাহ বলেন, এটা একটা নতুন ও জটিল প্রকল্প। তাই কাজের মাঝে মাঝে নতুন অঙ্গ যোগ করতে হচ্ছে। তবে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না।
প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা (এএফডি) ও গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি (জিইএফ) এতে অর্থায়ন করছে।
ক্রেন দিয়ে সরানো হতো হাজার টনের গার্ডার। তার নিচ দিয়ে চলত যানবাহন, মানুষজন। ছিল না পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা। গত মাসের মাঝামাঝিতে এক দুর্ঘটনায় পাঁচজনের মৃত্যুর পর টনক নড়ে বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের। এক দশক ধরে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলতে থাকা এ প্রকল্পে এর আগেও একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। অথচ এ প্রকল্পের নিরাপত্তায় বরাদ্দ রয়েছে সাড়ে ৫ কোটি টাকা। ৪ কোটি টাকা ব্যয়ও হয়েছে। এত টাকা খরচের পরও কেন নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায়নি—এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে পরিকল্পনা কমিশন। আগামী এক বছরের মধ্যে প্রকল্পটি শেষ করতে সময়ও বেঁধে দিয়েছে কমিশন।
জানা গেছে, ঢাকার কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনার আওতায় সদরঘাট থেকে গাজীপুর পর্যন্ত ৪২ কিলোমিটার বিআরটি নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। তবে এর প্রথম অংশের ২০ কিলোমিটার নির্মাণেই গলদঘর্ম অবস্থা। গাজীপুর থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত অংশে চার বছরের কাজে এরই মধ্যে এক দশক পার হয়েছে। প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৭০ শতাংশের মতো। প্রকল্পটি যেন ওই এলাকার মানুষের নরক যন্ত্রণায় ফেলেছে। তবে উত্তরায় দুর্ঘটনার পর এ প্রকল্পের নানা বিষয় আবারও আলোচনায় আসে।
ওই দুর্ঘটনায় প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সর্বশেষ বৈঠকে তিনি বলেন, এটি গ্রহণযোগ্য নয়। প্রকল্প পরিচালক, ঠিকাদার এদের দায়িত্ব এই ধরনের কাজ যথাযথভাবে করা। তারা নিরাপত্তা না নিয়ে, সড়ক বন্ধ না করে কীভাবে এই ধরনের কাজ করতে পারে? এই ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। দোষী হলে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদারকে কালো তালিকাভুক্ত করতে হবে।
কচ্ছপ গতির প্রকল্পটির মেয়াদ আরও এক বছর বাড়ানো নিয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার পরিকল্পনা কমিশনে মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রকল্পের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ব্যয় নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়ে প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা।
বৈঠকে পরিকল্পনা কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রকল্পের কাজ চলমান অবস্থায় সড়ক নিরাপত্তার জন্য ‘জেনারেল অ্যান্ড সাইট ফ্যাসিলিটি’ অঙ্গের ‘মেইনটেন্যান্স অ্যান্ড প্রটেকশন অব ট্রাফিক’ খাতে ৫ কোটি ৫৭ লাখ টাকা বরাদ্দ আছে। কিন্তু প্রকল্প চলাকালে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত না করায় সম্প্রতি মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে। নিরাপত্তা খাতে এরই মধ্যে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ও হয়েছে। তাই নিরাপত্তা বরাদ্দ ও ব্যয়ের যৌক্তিকতা প্রশ্নবিদ্ধ।
পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) সত্যজিৎ কর্মকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিআরটি প্রকল্পের ধীরগতি ও নিরাপত্তা নিয়ে পিইসি সভায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছি। আমরা বলেছি, মেট্রোর মতো এত ঝুঁকিপূর্ণ অবকাঠামো যদি নিরাপত্তা নিশ্চিত করে করা যায়, তাহলে বিআরটি কেন হবে না। এ খাতে বরাদ্দ ও ব্যয় সম্পর্কেও জানতে চাওয়া হয়েছে। তাদের ব্যাখ্যায় আমরা সন্তুষ্ট হতে পারিনি। সামনের দিকে এর নিরাপত্তাসহ কাজের বিষয়ে আমাদের আরও বেশি নজর থাকবে।’ তিনি বলেন, নিরাপত্তা ও মান বজায় রেখেই এ প্রকল্প আগামী এক বছরের মধ্যে শেষ করতে বলা হয়েছে। এরপর আর সময় বাড়ানো হবে না। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরাও এ বিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক এ এস এম ইলিয়াস শাহ বলেন, ‘নিরাপত্তা নিশ্চিত করেই আগামী এক বছর বা ২০২৩ সালের মধ্যে কাজ শেষ করতে আমরা শতভাগ আত্মবিশ্বাসী।’
শেষ সময়ে যোগ হচ্ছে নানা কাজ
এ প্রকল্পের গোড়াতেই গলদ ছিল। দেশে নতুন ধরনের পরিবহনব্যবস্থা যুক্ত করা এ প্রকল্পে কার্যকরী কোনো সমীক্ষা করা হয়নি। উপরন্তু এক যুগ আগের সমীক্ষার সঙ্গে বর্তমান ঢাকার যোগাযোগব্যবস্থা ও যানবাহনের চাপের কোনো মিল নেই। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানও কর্মপরিকল্পনা বদল করেছে ছয়বার। এ ছাড়া এক দশক পর নতুন নতুন কাজের কথা মনে পড়ছে প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের। যাত্রী ও পথচারীদের নিরাপত্তায় বিআরটির রাস্তা ও অন্য যানবাহনের রাস্তার মধ্যে দেয়াল নির্মাণ হচ্ছে।
প্রকল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, শেষ সময়ে এসে রাস্তার পুরুত্ব বাড়াতে হবে। অধিক যানবাহনের চাপ সামলাতে আগে বাইন্ডার কোর্সের পুরুত্ব ছিল ২০০ মিলিমিটারের, এখন ২৪০ মিমি করতে হবে, বেস টাইপের পুরুত্ব ১৫০ মিমি থেকে বাড়িয়ে ৪০০ মিমি পর্যন্ত করতে হবে, বিটুমিনের গ্রেড পরিবর্তন করতে হবে। বিআরটি স্টেশনে ফুটওভার ব্রিজের সংখ্যাও বাড়ানো হচ্ছে। বিআরটির জন্য অফিস ভবন নির্মাণ করতে হচ্ছে, সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়, জমি অধিগ্রহণ ব্যয় এবং মাটির কাজও আগের চেয়ে বাড়ছে।
নতুন কাজ প্রসঙ্গে ইলিয়াস শাহ বলেন, এটা একটা নতুন ও জটিল প্রকল্প। তাই কাজের মাঝে মাঝে নতুন অঙ্গ যোগ করতে হচ্ছে। তবে বড় ধরনের কোনো পরিবর্তন হচ্ছে না।
প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ও বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা (এএফডি) ও গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি (জিইএফ) এতে অর্থায়ন করছে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪