
কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপাশি কানাডার সবচেয়ে বেশি তেল উৎপাদনকারী প্রদেশটির জ্বালানি উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
উষ্ণ ও শুকনো আবহাওয়া আলবার্টায় দাবানলের মৌসুম আগেই শুরু হয়ে যাওয়া এবং এর তীব্রতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। বুধবার পর্যন্ত আলবার্টার সংরক্ষিত অরণ্য এলাকায় ৯১টি আলাদা আগুনের শিখা জ্বলছিল। এর মধ্যে ২৭টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
এ সপ্তাহে শীতল এক বাতাস এই এলাকায় অস্বাভাবিক উচ্চ তাপমাত্রা কমাতে এবং আগুনের সঙ্গে লড়াইয়ে সাহায্য করে। বুধবার আলবার্টার সরকারি কর্মকর্তারা জানান, মাসের গোড়ার দিকে স্থানান্তর করা মানুষের সংখ্যা ৩০ হাজারে গিয়ে পৌঁছালেও সংখ্যাটা এখন ১২ হাজারে নেমে এসেছে।
তবে আলবার্টার পাবলিক সেইফটি মিনিস্টার মাইক এলিস জানিয়েছেন বৃষ্টির অভাব এবং এ সপ্তাহের শেষ দিকে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দাবানলটা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এদিকে শক্তিশালী শীতল বাতাস দাবানলের ধোঁয়া আশপাশের প্রদেশগুলোয় ছড়িয়ে দিচ্ছে। এতে পশ্চিম কানাডার বড় একটি অংশের বাতাসের মান খারাপ হয়ে পড়ছে।
‘এটা পরিষ্কার যে এই আগুনের শিখাগুলো থেকে তৈরি হওয়া ধোঁয়া স্বাস্থ্য ও দৃষ্টিসীমার জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে।’ বলেন এলিন। তিনি লোকজনকে বায়ু দূষণ থেকে বাঁচতে ঘরে থাকার অনুরোধ করেন।
ক্যালাগারিসহ কোনো কোনো শহরের বায়ুর মানের অবনতি ঘটে + ১০ এ পৌঁছেছে। যা এনভায়রনমেন্ট কানাডার বায়ু মান হেলথ ইনডেক্সে সবচেয়ে খারাপ বা নিচের অবস্থানে। খুব বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে এটি।
এনভায়রনমেন্ট কানাডার আবহাওয়াবিদ জেসি ওয়াগার জানান, ঝোড়ো হাওয়া ক্রমে আরও দুর্বল হয়ে এলেও বাতাসের মানের উন্নতি সম্ভবত সাময়িক একটি ব্যাপার হবে। কারণ হিসেবে তিনি অনেকগুলো দাবানলের উপস্থিতিকে দায়ী করে বলেন, ধোঁয়া যে কোনো দিকে উড়ে যেতে পারে।
বুধবার কলসালটেন্সি ফার্ম রিস্টাড এনার্জি জানায়, আলবার্টার মে মাসে ‘অয়েল সেন্ড’ তেল উৎপাদনের দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার ২৭ লাখ ব্যারেল উচ্চ মাত্রার বা চরম ঝুঁকিতে আছে দাবানালের কারণে।
কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আড়াই হাজারের বেশি অগ্নিনির্বাপণ কর্মীর পাশাপাশি কানাডার সেনা সদস্যরাও দাবানল নিয়ন্ত্রণে লড়াই করছেন। এদিকে প্রদেশের পক্ষ থেকে ২০ হাজার সরকারি কর্মচারীকে অনুরোধ করা হয়েছে, অগ্নিনির্বাপণে অভিজ্ঞতা থাকলে আগুনের শিখা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে। এক ই–মেইলের মাধ্যমে এই অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানায় সংবাদপত্র দ্য টরেন্টো স্টার।

কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপাশি কানাডার সবচেয়ে বেশি তেল উৎপাদনকারী প্রদেশটির জ্বালানি উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
উষ্ণ ও শুকনো আবহাওয়া আলবার্টায় দাবানলের মৌসুম আগেই শুরু হয়ে যাওয়া এবং এর তীব্রতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। বুধবার পর্যন্ত আলবার্টার সংরক্ষিত অরণ্য এলাকায় ৯১টি আলাদা আগুনের শিখা জ্বলছিল। এর মধ্যে ২৭টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
এ সপ্তাহে শীতল এক বাতাস এই এলাকায় অস্বাভাবিক উচ্চ তাপমাত্রা কমাতে এবং আগুনের সঙ্গে লড়াইয়ে সাহায্য করে। বুধবার আলবার্টার সরকারি কর্মকর্তারা জানান, মাসের গোড়ার দিকে স্থানান্তর করা মানুষের সংখ্যা ৩০ হাজারে গিয়ে পৌঁছালেও সংখ্যাটা এখন ১২ হাজারে নেমে এসেছে।
তবে আলবার্টার পাবলিক সেইফটি মিনিস্টার মাইক এলিস জানিয়েছেন বৃষ্টির অভাব এবং এ সপ্তাহের শেষ দিকে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দাবানলটা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এদিকে শক্তিশালী শীতল বাতাস দাবানলের ধোঁয়া আশপাশের প্রদেশগুলোয় ছড়িয়ে দিচ্ছে। এতে পশ্চিম কানাডার বড় একটি অংশের বাতাসের মান খারাপ হয়ে পড়ছে।
‘এটা পরিষ্কার যে এই আগুনের শিখাগুলো থেকে তৈরি হওয়া ধোঁয়া স্বাস্থ্য ও দৃষ্টিসীমার জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে।’ বলেন এলিন। তিনি লোকজনকে বায়ু দূষণ থেকে বাঁচতে ঘরে থাকার অনুরোধ করেন।
ক্যালাগারিসহ কোনো কোনো শহরের বায়ুর মানের অবনতি ঘটে + ১০ এ পৌঁছেছে। যা এনভায়রনমেন্ট কানাডার বায়ু মান হেলথ ইনডেক্সে সবচেয়ে খারাপ বা নিচের অবস্থানে। খুব বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে এটি।
এনভায়রনমেন্ট কানাডার আবহাওয়াবিদ জেসি ওয়াগার জানান, ঝোড়ো হাওয়া ক্রমে আরও দুর্বল হয়ে এলেও বাতাসের মানের উন্নতি সম্ভবত সাময়িক একটি ব্যাপার হবে। কারণ হিসেবে তিনি অনেকগুলো দাবানলের উপস্থিতিকে দায়ী করে বলেন, ধোঁয়া যে কোনো দিকে উড়ে যেতে পারে।
বুধবার কলসালটেন্সি ফার্ম রিস্টাড এনার্জি জানায়, আলবার্টার মে মাসে ‘অয়েল সেন্ড’ তেল উৎপাদনের দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার ২৭ লাখ ব্যারেল উচ্চ মাত্রার বা চরম ঝুঁকিতে আছে দাবানালের কারণে।
কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আড়াই হাজারের বেশি অগ্নিনির্বাপণ কর্মীর পাশাপাশি কানাডার সেনা সদস্যরাও দাবানল নিয়ন্ত্রণে লড়াই করছেন। এদিকে প্রদেশের পক্ষ থেকে ২০ হাজার সরকারি কর্মচারীকে অনুরোধ করা হয়েছে, অগ্নিনির্বাপণে অভিজ্ঞতা থাকলে আগুনের শিখা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে। এক ই–মেইলের মাধ্যমে এই অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানায় সংবাদপত্র দ্য টরেন্টো স্টার।

কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপাশি কানাডার সবচেয়ে বেশি তেল উৎপাদনকারী প্রদেশটির জ্বালানি উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
উষ্ণ ও শুকনো আবহাওয়া আলবার্টায় দাবানলের মৌসুম আগেই শুরু হয়ে যাওয়া এবং এর তীব্রতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। বুধবার পর্যন্ত আলবার্টার সংরক্ষিত অরণ্য এলাকায় ৯১টি আলাদা আগুনের শিখা জ্বলছিল। এর মধ্যে ২৭টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
এ সপ্তাহে শীতল এক বাতাস এই এলাকায় অস্বাভাবিক উচ্চ তাপমাত্রা কমাতে এবং আগুনের সঙ্গে লড়াইয়ে সাহায্য করে। বুধবার আলবার্টার সরকারি কর্মকর্তারা জানান, মাসের গোড়ার দিকে স্থানান্তর করা মানুষের সংখ্যা ৩০ হাজারে গিয়ে পৌঁছালেও সংখ্যাটা এখন ১২ হাজারে নেমে এসেছে।
তবে আলবার্টার পাবলিক সেইফটি মিনিস্টার মাইক এলিস জানিয়েছেন বৃষ্টির অভাব এবং এ সপ্তাহের শেষ দিকে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দাবানলটা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এদিকে শক্তিশালী শীতল বাতাস দাবানলের ধোঁয়া আশপাশের প্রদেশগুলোয় ছড়িয়ে দিচ্ছে। এতে পশ্চিম কানাডার বড় একটি অংশের বাতাসের মান খারাপ হয়ে পড়ছে।
‘এটা পরিষ্কার যে এই আগুনের শিখাগুলো থেকে তৈরি হওয়া ধোঁয়া স্বাস্থ্য ও দৃষ্টিসীমার জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে।’ বলেন এলিন। তিনি লোকজনকে বায়ু দূষণ থেকে বাঁচতে ঘরে থাকার অনুরোধ করেন।
ক্যালাগারিসহ কোনো কোনো শহরের বায়ুর মানের অবনতি ঘটে + ১০ এ পৌঁছেছে। যা এনভায়রনমেন্ট কানাডার বায়ু মান হেলথ ইনডেক্সে সবচেয়ে খারাপ বা নিচের অবস্থানে। খুব বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে এটি।
এনভায়রনমেন্ট কানাডার আবহাওয়াবিদ জেসি ওয়াগার জানান, ঝোড়ো হাওয়া ক্রমে আরও দুর্বল হয়ে এলেও বাতাসের মানের উন্নতি সম্ভবত সাময়িক একটি ব্যাপার হবে। কারণ হিসেবে তিনি অনেকগুলো দাবানলের উপস্থিতিকে দায়ী করে বলেন, ধোঁয়া যে কোনো দিকে উড়ে যেতে পারে।
বুধবার কলসালটেন্সি ফার্ম রিস্টাড এনার্জি জানায়, আলবার্টার মে মাসে ‘অয়েল সেন্ড’ তেল উৎপাদনের দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার ২৭ লাখ ব্যারেল উচ্চ মাত্রার বা চরম ঝুঁকিতে আছে দাবানালের কারণে।
কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আড়াই হাজারের বেশি অগ্নিনির্বাপণ কর্মীর পাশাপাশি কানাডার সেনা সদস্যরাও দাবানল নিয়ন্ত্রণে লড়াই করছেন। এদিকে প্রদেশের পক্ষ থেকে ২০ হাজার সরকারি কর্মচারীকে অনুরোধ করা হয়েছে, অগ্নিনির্বাপণে অভিজ্ঞতা থাকলে আগুনের শিখা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে। এক ই–মেইলের মাধ্যমে এই অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানায় সংবাদপত্র দ্য টরেন্টো স্টার।

কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপাশি কানাডার সবচেয়ে বেশি তেল উৎপাদনকারী প্রদেশটির জ্বালানি উৎপাদন বন্ধ হয়ে গিয়েছে।
উষ্ণ ও শুকনো আবহাওয়া আলবার্টায় দাবানলের মৌসুম আগেই শুরু হয়ে যাওয়া এবং এর তীব্রতা বাড়াতে ভূমিকা রেখেছে। বুধবার পর্যন্ত আলবার্টার সংরক্ষিত অরণ্য এলাকায় ৯১টি আলাদা আগুনের শিখা জ্বলছিল। এর মধ্যে ২৭টি নিয়ন্ত্রণের বাইরে রয়েছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
এ সপ্তাহে শীতল এক বাতাস এই এলাকায় অস্বাভাবিক উচ্চ তাপমাত্রা কমাতে এবং আগুনের সঙ্গে লড়াইয়ে সাহায্য করে। বুধবার আলবার্টার সরকারি কর্মকর্তারা জানান, মাসের গোড়ার দিকে স্থানান্তর করা মানুষের সংখ্যা ৩০ হাজারে গিয়ে পৌঁছালেও সংখ্যাটা এখন ১২ হাজারে নেমে এসেছে।
তবে আলবার্টার পাবলিক সেইফটি মিনিস্টার মাইক এলিস জানিয়েছেন বৃষ্টির অভাব এবং এ সপ্তাহের শেষ দিকে তাপমাত্রা বাড়ার পূর্বাভাস দাবানলটা আরও বিপজ্জনক হয়ে ওঠার আশঙ্কা তৈরি করছে।
এদিকে শক্তিশালী শীতল বাতাস দাবানলের ধোঁয়া আশপাশের প্রদেশগুলোয় ছড়িয়ে দিচ্ছে। এতে পশ্চিম কানাডার বড় একটি অংশের বাতাসের মান খারাপ হয়ে পড়ছে।
‘এটা পরিষ্কার যে এই আগুনের শিখাগুলো থেকে তৈরি হওয়া ধোঁয়া স্বাস্থ্য ও দৃষ্টিসীমার জন্য দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে।’ বলেন এলিন। তিনি লোকজনকে বায়ু দূষণ থেকে বাঁচতে ঘরে থাকার অনুরোধ করেন।
ক্যালাগারিসহ কোনো কোনো শহরের বায়ুর মানের অবনতি ঘটে + ১০ এ পৌঁছেছে। যা এনভায়রনমেন্ট কানাডার বায়ু মান হেলথ ইনডেক্সে সবচেয়ে খারাপ বা নিচের অবস্থানে। খুব বড় ঝুঁকির ইঙ্গিত দিচ্ছে এটি।
এনভায়রনমেন্ট কানাডার আবহাওয়াবিদ জেসি ওয়াগার জানান, ঝোড়ো হাওয়া ক্রমে আরও দুর্বল হয়ে এলেও বাতাসের মানের উন্নতি সম্ভবত সাময়িক একটি ব্যাপার হবে। কারণ হিসেবে তিনি অনেকগুলো দাবানলের উপস্থিতিকে দায়ী করে বলেন, ধোঁয়া যে কোনো দিকে উড়ে যেতে পারে।
বুধবার কলসালটেন্সি ফার্ম রিস্টাড এনার্জি জানায়, আলবার্টার মে মাসে ‘অয়েল সেন্ড’ তেল উৎপাদনের দৈনিক লক্ষ্যমাত্রার ২৭ লাখ ব্যারেল উচ্চ মাত্রার বা চরম ঝুঁকিতে আছে দাবানালের কারণে।
কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আড়াই হাজারের বেশি অগ্নিনির্বাপণ কর্মীর পাশাপাশি কানাডার সেনা সদস্যরাও দাবানল নিয়ন্ত্রণে লড়াই করছেন। এদিকে প্রদেশের পক্ষ থেকে ২০ হাজার সরকারি কর্মচারীকে অনুরোধ করা হয়েছে, অগ্নিনির্বাপণে অভিজ্ঞতা থাকলে আগুনের শিখা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে। এক ই–মেইলের মাধ্যমে এই অনুরোধ করা হয়েছে বলে জানায় সংবাদপত্র দ্য টরেন্টো স্টার।

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
১৭ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিক অংশগ্রহণ আরও জোরদার করতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ দিচ্ছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
১ দিন আগে
দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে।
আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা নির্দেশ করে) বা তার চেয়ে বেশি রেকর্ড করা হচ্ছে। দৈনিক গড় মান প্রায়ই ১৫০-এর ওপরে থাকছে, যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত। এই উদ্বেগজনক সংখ্যাগুলো বাসিন্দাদের জন্য একটি তাৎক্ষণিক এবং গুরুতর জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি তুলে ধরেছে।
অবশ্য শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ রোববার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার গড় বায়ুমান ২১৩। বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ চতুর্থ স্থানে আছে ঢাকা।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৬৮৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (৩৫৪), কুয়েতের কুয়েত সিটি (২৮৬), ভারতের কলকাতা (১৯৬), পাকিস্তানের করাচি (১৬১) এবং ইরাকের বাগদাদ (১৫৬)।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
এদিকে রাজধানী ঢাকার যে কয়টি এলাকায় আজ সকাল ৯টার দিকে ভয়াবহ মাত্রার বায়ুদূষণ রেকর্ড করা হয়েছে, সেগুলো হলো ইস্টার্ন হাউজিং ২২৬, দক্ষিণ পল্লবী ২২৭, কল্যাণপুর ২১৩, বেজ এজওয়াটার ২২৭, আইসিডিডিআরবি ২৫০, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ১৯৬, গোরান ১৯৪ এবং বেচারাম দেউড়ি ২২৯।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে।
আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা নির্দেশ করে) বা তার চেয়ে বেশি রেকর্ড করা হচ্ছে। দৈনিক গড় মান প্রায়ই ১৫০-এর ওপরে থাকছে, যা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে চিহ্নিত। এই উদ্বেগজনক সংখ্যাগুলো বাসিন্দাদের জন্য একটি তাৎক্ষণিক এবং গুরুতর জনস্বাস্থ্য ঝুঁকি তুলে ধরেছে।
অবশ্য শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ভারত উপমহাদেশের তিন প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ভারত ও বাংলাদেশের প্রধান শহরগুলো বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় শুরুর দশের মধ্যে অবস্থান করছে। এর মধ্যে আজ রোববার এই তালিকায় শীর্ষে আছে ভারতের দিল্লি। শহরটির অবস্থা আজ দুর্যোগপূর্ণ। আজ ঢাকার বাতাসেও দূষণ বেড়েছে। ঢাকার বাতাস আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের আজ সকাল ৯টার রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার গড় বায়ুমান ২১৩। বায়ুদূষণের শীর্ষ শহরগুলোর তালিকায় আজ চতুর্থ স্থানে আছে ঢাকা।
বায়ুদূষণের শীর্ষে থাকা ভারতের দিল্লির বায়ুমান আজ ৬৮৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো পাকিস্তানের লাহোর (৩৫৪), কুয়েতের কুয়েত সিটি (২৮৬), ভারতের কলকাতা (১৯৬), পাকিস্তানের করাচি (১৬১) এবং ইরাকের বাগদাদ (১৫৬)।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
এদিকে রাজধানী ঢাকার যে কয়টি এলাকায় আজ সকাল ৯টার দিকে ভয়াবহ মাত্রার বায়ুদূষণ রেকর্ড করা হয়েছে, সেগুলো হলো ইস্টার্ন হাউজিং ২২৬, দক্ষিণ পল্লবী ২২৭, কল্যাণপুর ২১৩, বেজ এজওয়াটার ২২৭, আইসিডিডিআরবি ২৫০, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ১৯৬, গোরান ১৯৪ এবং বেচারাম দেউড়ি ২২৯।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপা
১৮ মে ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিক অংশগ্রহণ আরও জোরদার করতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ দিচ্ছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
১ দিন আগে
দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কার্তিক মাসের বিদায় বেলায় সারা দেশে শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশের তাপমাত্রা কমেছে। কুয়াশাও জেঁকে বসেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রোববার সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল শনিবার সকালে ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, দিনের ব্যাপ্তি এখন কমছে। এর সঙ্গে তাপমাত্রাও কমে আসছে। আজ সকালে ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব অঞ্চলে হালকা শীত অনুভূত হয়েছে। উত্তরাঞ্চলে বেশ ভালো শীত পড়েছে। তবে চট্টগ্রাম অঞ্চলে তুলনামূলক কিছুটা গরম ছিল। সামনের দিনগুলোতে ক্রমান্বয়ে তাপমাত্রা কমতে থাকবে।
এদিকে আজ সকালে রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭২ শতাংশ।
রোববার সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে, তবে বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। এ সময় এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে হালকা বাতাস বয়ে যেতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও আশপাশ অঞ্চলে কোনো বৃষ্টি হয়নি। আজ সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১৫ মিনিটে, আর আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ১০ মিনিটে।

কার্তিক মাসের বিদায় বেলায় সারা দেশে শীতের আমেজ শুরু হয়েছে। বিশেষ করে উত্তরাঞ্চলসহ সারা দেশের তাপমাত্রা কমেছে। কুয়াশাও জেঁকে বসেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ রোববার সকাল ৬টায় সারা দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল শনিবার সকালে ছিল ১৭ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান আজ সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, দিনের ব্যাপ্তি এখন কমছে। এর সঙ্গে তাপমাত্রাও কমে আসছে। আজ সকালে ঢাকাসহ দেশের প্রায় সব অঞ্চলে হালকা শীত অনুভূত হয়েছে। উত্তরাঞ্চলে বেশ ভালো শীত পড়েছে। তবে চট্টগ্রাম অঞ্চলে তুলনামূলক কিছুটা গরম ছিল। সামনের দিনগুলোতে ক্রমান্বয়ে তাপমাত্রা কমতে থাকবে।
এদিকে আজ সকালে রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭২ শতাংশ।
রোববার সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের পরবর্তী ছয় ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে, তবে বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই। এ সময় এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে হালকা বাতাস বয়ে যেতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও আশপাশ অঞ্চলে কোনো বৃষ্টি হয়নি। আজ সূর্যাস্ত হবে ৫টা ১৫ মিনিটে, আর আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ১০ মিনিটে।

কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপা
১৮ মে ২০২৩
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিক অংশগ্রহণ আরও জোরদার করতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ দিচ্ছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
১ দিন আগে
দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
৩ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিকদের অংশগ্রহণ আরও জোরদার করার লক্ষ্যে স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগের জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ এই উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করছে।
আজ শনিবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা, বন্য প্রাণীর আবাসস্থল সংরক্ষণ, বন্য প্রাণী উদ্ধার এবং সচেতনতা কার্যক্রমে যারা ইতিমধ্যে কাজ করছেন বা আগ্রহী, তাঁদের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিবন্ধন ফরম পূরণের আহ্বান জানানো হয়েছে। সংগৃহীত তথ্য সরকারি কাজে ব্যবহৃত হবে।
স্বেচ্ছাসেবকেরা বন্য প্রাণী সংরক্ষণ, অবৈধ বন্য প্রাণী বাণিজ্য প্রতিরোধ, প্রাকৃতিক আবাসস্থল পুনরুদ্ধার এবং স্থানীয় জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারবেন।
বন অধিদপ্তর নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেবে। তাদের সরবরাহকৃত তথ্যের ভিত্তিতে পুরস্কার প্রদান বা বন্য প্রাণী সংরক্ষণে বিশেষ অবদানের জন্য পুরস্কারের বিষয়টিও বিবেচনা করা হবে।
নিবন্ধনের জন্য আগ্রহীরা অনলাইনে এই লিংকে ফরম পূরণ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে প্রয়োজনে বন সংরক্ষক, বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল, ঢাকার সঙ্গে মোবাইল নম্বর: ০১৯৯৯০০০০৪২ অথবা ই-মেইল: [email protected], [email protected]এ যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
পরিবেশবান্ধব বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে তরুণ সমাজ ও সাধারণ জনগণকে বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণের কর্মযাত্রায় সম্পৃক্ত করতে উদ্যোগটি নেওয়া হয়েছে। সরকার মনে করে, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য রক্ষায় নাগরিকদের সক্রিয় ভূমিকা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সবুজ পৃথিবী গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।

প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিকদের অংশগ্রহণ আরও জোরদার করার লক্ষ্যে স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগের জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ এই উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করছে।
আজ শনিবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা দীপংকর বর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা, বন্য প্রাণীর আবাসস্থল সংরক্ষণ, বন্য প্রাণী উদ্ধার এবং সচেতনতা কার্যক্রমে যারা ইতিমধ্যে কাজ করছেন বা আগ্রহী, তাঁদের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিবন্ধন ফরম পূরণের আহ্বান জানানো হয়েছে। সংগৃহীত তথ্য সরকারি কাজে ব্যবহৃত হবে।
স্বেচ্ছাসেবকেরা বন্য প্রাণী সংরক্ষণ, অবৈধ বন্য প্রাণী বাণিজ্য প্রতিরোধ, প্রাকৃতিক আবাসস্থল পুনরুদ্ধার এবং স্থানীয় জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারবেন।
বন অধিদপ্তর নিবন্ধিত স্বেচ্ছাসেবকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেবে। তাদের সরবরাহকৃত তথ্যের ভিত্তিতে পুরস্কার প্রদান বা বন্য প্রাণী সংরক্ষণে বিশেষ অবদানের জন্য পুরস্কারের বিষয়টিও বিবেচনা করা হবে।
নিবন্ধনের জন্য আগ্রহীরা অনলাইনে এই লিংকে ফরম পূরণ করতে পারবেন।
এ বিষয়ে প্রয়োজনে বন সংরক্ষক, বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চল, ঢাকার সঙ্গে মোবাইল নম্বর: ০১৯৯৯০০০০৪২ অথবা ই-মেইল: [email protected], [email protected]এ যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
পরিবেশবান্ধব বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে তরুণ সমাজ ও সাধারণ জনগণকে বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণের কর্মযাত্রায় সম্পৃক্ত করতে উদ্যোগটি নেওয়া হয়েছে। সরকার মনে করে, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্যের ভারসাম্য রক্ষায় নাগরিকদের সক্রিয় ভূমিকা ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ ও সবুজ পৃথিবী গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।

কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপা
১৮ মে ২০২৩
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
১৭ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগে
দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কার্তিক মাস বিদায় নিতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। এরপর আসবে হেমন্তকাল। প্রকৃতিতেও লেগেছে হেমন্তের ছোঁয়া। দেশের কোথাও কোথাও পড়ছে হালকা শীত। কোথাওবা পড়েছে হালকা কুয়াশা। আজ শুক্রবারের আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসেও সারা দেশে কুয়াশা পড়ার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সারা দেশের আজকের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এদিকে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, সারা দিন আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে গরমের অনুভূতিও আগের মতো থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের এই পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আর্দ্রতার পরিমাণ ৯৩ শতাংশ। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল শনিবার সূর্যোদয় হবে ৬টা ৯ মিনিটে।

কার্তিক মাস বিদায় নিতে আর মাত্র দিন সাতেক বাকি। এরপর আসবে হেমন্তকাল। প্রকৃতিতেও লেগেছে হেমন্তের ছোঁয়া। দেশের কোথাও কোথাও পড়ছে হালকা শীত। কোথাওবা পড়েছে হালকা কুয়াশা। আজ শুক্রবারের আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসেও সারা দেশে কুয়াশা পড়ার বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সারা দেশের আজকের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, আজ সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তবে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মধ্যরাত থেকে ভোরের দিকে সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
এদিকে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, সারা দিন আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে গরমের অনুভূতিও আগের মতো থাকতে পারে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের এই পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা ছিল ২৫ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আর্দ্রতার পরিমাণ ৯৩ শতাংশ। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৫ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় কোনো বৃষ্টি হয়নি।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল শনিবার সূর্যোদয় হবে ৬টা ৯ মিনিটে।

কানাডার আলবার্টার আকাশের বড় একটি অংশ গতকাল বুধবার ঢেকে যায় ধোঁয়ায়। এর মধ্যেই কানাডা ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অগ্নি নির্বাপণ কর্মীরা দাবানলের ফুঁসতে থাকা অগ্নিশিখাকে নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিকে দাবানলের কারণে উপদ্রুত এলাকার অনেক বাসিন্দাকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে, রেল যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটার পাশাপা
১৮ মে ২০২৩
রাজধানী ঢাকা দীর্ঘস্থায়ী এবং বিপজ্জনক বায়ুদূষণের সংকটে ভুগছে। বাতাসের গুণগত মান (একিউআই) নিয়মিতভাবে ‘অস্বাস্থ্যকর’ থেকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ শ্রেণিতে থাকছে। আইকিউএয়ারসহ বৈশ্বিক বায়ু পর্যবেক্ষণ সংস্থাগুলোর তথ্য অনুযায়ী, শহরের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) প্রায়ই ১৮০ (যা ‘অস্বাস্থ্যকর’ মাত্রা...
১৭ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আজকের সারা দেশের পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোথাও কোথাও ভোরের দিকে হালকা কুয়াশা পড়তে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে রাতের তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমতে পারে। দিনের তাপমাত্রাও সামান্য কমতে পারে।
১৭ ঘণ্টা আগে
প্রকৃতি ও বন্য প্রাণী রক্ষায় নাগরিক অংশগ্রহণ আরও জোরদার করতে স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ দিচ্ছে সরকার। এ জন্য নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ঢাকা অঞ্চলের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ এ উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে।
১ দিন আগে