এএফপি, প্যারিস
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির নাম এ২৩এ। এটির আকার প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার, যা কি না গ্রেটার লন্ডনের চেয়েও আয়তনে বড়। এই হিমশৈল আর এক জায়গায় থেমে নেই। তিন দশক ধরে অ্যান্টার্কটিকা মহাসাগরের তলদেশে আটকে থাকার পর উত্তরের উষ্ণ পানির দিকে যাত্রা করেছে এটি। এক অভিযাত্রী দল বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছে, বর্তমানে এলিফ্যান্ট দ্বীপ এবং দক্ষিণ অর্কনি দ্বীপের মধ্যে প্রবাহিত হচ্ছে এই হিমশৈল।
এই যাত্রাকে বিপজ্জনক মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁদের আশঙ্কা, সাগরের চলতি পথে গলে যেতে পারে হিমশৈলটির অধিকাংশ অংশ।
হিমশৈলটি প্রায় ৪০০ মিটার পুরু, যাতে প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন পানি জমে রয়েছে। যুক্তরাজ্যের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিকা সার্ভের অ্যান্ড্রু ফ্লেমিং বলেন, ২০২০ সালে স্যাটেলাইট চিত্র দেখে মনে হয়েছে, এটি আসলে সরে যেতে শুরু করেছে। এর পরের বছর বরফের শিকল থেকে মুক্ত হয়ে উত্তরের দিকে যাত্রা করেছে হিমশৈলটি।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ব্যাপকভাবে পড়তে শুরু করেছে অ্যান্টার্কটিকায়। গত বছরের শীতে সমুদ্রে বরফের পরিমাণ সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছেছে। নাটকীভাবে অঞ্চলটিতে বরফের পরিমাণ কমছে, যা আশঙ্কার বলে মনে করেছেন বিজ্ঞানীরা।
ঘণ্টায় গলছে ৩০ টন বরফ
এদিকে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গ্রিনল্যান্ডের প্রতি ঘণ্টায় গড়ে ৩০ টন বরফ গলছে বলে জানিয়েছে একটি গবেষণা, যা আগের সমীক্ষার তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি। বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, বরফগলা এই পানি সমুদ্রে মিশে যাচ্ছে। এর পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ হতে পারে। কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী উষ্ণতা বাড়ার কারণে গ্রিনল্যান্ডে ব্যাপক হারে বরফ গলছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হিমশৈলটির নাম এ২৩এ। এটির আকার প্রায় ৪ হাজার কিলোমিটার, যা কি না গ্রেটার লন্ডনের চেয়েও আয়তনে বড়। এই হিমশৈল আর এক জায়গায় থেমে নেই। তিন দশক ধরে অ্যান্টার্কটিকা মহাসাগরের তলদেশে আটকে থাকার পর উত্তরের উষ্ণ পানির দিকে যাত্রা করেছে এটি। এক অভিযাত্রী দল বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানিয়েছে, বর্তমানে এলিফ্যান্ট দ্বীপ এবং দক্ষিণ অর্কনি দ্বীপের মধ্যে প্রবাহিত হচ্ছে এই হিমশৈল।
এই যাত্রাকে বিপজ্জনক মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। তাঁদের আশঙ্কা, সাগরের চলতি পথে গলে যেতে পারে হিমশৈলটির অধিকাংশ অংশ।
হিমশৈলটি প্রায় ৪০০ মিটার পুরু, যাতে প্রায় এক ট্রিলিয়ন টন পানি জমে রয়েছে। যুক্তরাজ্যের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিকা সার্ভের অ্যান্ড্রু ফ্লেমিং বলেন, ২০২০ সালে স্যাটেলাইট চিত্র দেখে মনে হয়েছে, এটি আসলে সরে যেতে শুরু করেছে। এর পরের বছর বরফের শিকল থেকে মুক্ত হয়ে উত্তরের দিকে যাত্রা করেছে হিমশৈলটি।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ব্যাপকভাবে পড়তে শুরু করেছে অ্যান্টার্কটিকায়। গত বছরের শীতে সমুদ্রে বরফের পরিমাণ সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছেছে। নাটকীভাবে অঞ্চলটিতে বরফের পরিমাণ কমছে, যা আশঙ্কার বলে মনে করেছেন বিজ্ঞানীরা।
ঘণ্টায় গলছে ৩০ টন বরফ
এদিকে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে গ্রিনল্যান্ডের প্রতি ঘণ্টায় গড়ে ৩০ টন বরফ গলছে বলে জানিয়েছে একটি গবেষণা, যা আগের সমীক্ষার তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি। বিজ্ঞানীদের আশঙ্কা, বরফগলা এই পানি সমুদ্রে মিশে যাচ্ছে। এর পরিণতি অত্যন্ত ভয়াবহ হতে পারে। কয়েক দশক ধরে বিশ্বব্যাপী উষ্ণতা বাড়ার কারণে গ্রিনল্যান্ডে ব্যাপক হারে বরফ গলছে।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
৮ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগে