নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পরিস্থিতির উন্নয়নে বিজ্ঞপ্তিতে আইপিডি ১০টি সুপারিশ জানিয়েছে।
সুপারিশগুলো হলো নগরজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের উদ্যোগ নিতে নগর-পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা কমিশন গঠন; বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) বাস্তবায়নে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি (বিবিআরএ) অনতিবিলম্বে গঠন করা; মাটির ভূতাত্ত্বিক গঠন ও গুণাগুণ বিবেচনায় নিয়ে নগর এলাকার ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা ও মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন; ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে ভবনের শক্তি বৃদ্ধিকরণ ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভবন পুনর্নির্মাণ; নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত এলাকার ভবনসমূহের বৈশিষ্ট্য এবং এলাকাভিত্তিক ভিন্নতাকে বিবেচনায় নিয়ে ভূমিকম্প মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা কৌশল ও কর্মপন্থা নির্ধারণ; সরু রাস্তার পাশে এবং জলাশয়-জলাভূমির ওপর বহুতল ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দেওয়া, গ্যাস-ইলেকট্রিসিটিসহ বিভিন্ন পরিষেবা লাইনগুলোর নিয়মিত তদারকি ও রক্ষণাবেক্ষণ; দুর্যোগের সময় আপৎকালীন আশ্রয়ের জন্য এলাকাভিত্তিক পার্ক, উদ্যান, খেলার মাঠ, খোলা পরিসর তৈরি ও সংরক্ষণ করা; মহাপরিকল্পনা ও ইমারত বিধিমালা, অগ্নিনিরাপত্তা-সম্পর্কিত আইন প্রণয়নে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীস্বার্থে আপস না করে মানুষের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাধিকার দেওয়া; উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশন, পৌরসভার ভবন নির্মাণ ও পরিকল্পনা তদারকি সক্ষমতা বাড়ানো; ভূমিকম্প ঝুঁকি কমাতে কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করার পাশাপাশি রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে অনেক সংস্কার কমিশন করলেও দেশের পরিকল্পিত নগরায়ণ, টেকসই আবাসন ও ভবনের নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট-বিষয়ক কোনো কমিশন করেনি, বিষয়টিকে অনভিপ্রেত বলে মনে করে আইপিডি। বরং এটা আইপিডিসহ অনেকের কাছে বিস্ময়ের উদ্রেক করেছে যে আবাসন ব্যবসায়ীদের চাপে ঢাকা মহানগরীতে যত্রতত্র নির্বিচার বহুতল ভবন বানানোর স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ডের অনুমোদন করার জন্য সাতজন উপদেষ্টাকে নিয়ে ড্যাপ সংশোধনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে। অথচ ভূমিকম্প কিংবা যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের আশ্রয় নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় এলাকাভিত্তিক পার্ক, খেলার মাঠ, উদ্যান ও উন্মুক্ত স্থান কীভাবে নগরে বাড়ানো যায়, সেই আলোচনা সরকারি মহলে কোথাও শোনা যাচ্ছে না। বরং কাঁঠালবাগান ও তৎসংলগ্ন এলাকার জন্য দুর্যোগের সময়ে ঠাঁই নেওয়ার একমাত্র খোলা জায়গা পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষার্থে ১০০ দিনের বেশি চলমান সামাজিক আন্দোলনেও সরকার নির্লিপ্ত আচরণ করছে।
ঢাকা-চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশের অধিকাংশ বড়, মাঝারি ও ছোট শহরগুলো ভূমিকম্প দুর্যোগ মোকাবিলায় একেবারে অপ্রস্তুত বলে মনে করে ইনস্টিটিউট ফর প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (আইপিডি)। আজ শনিবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যায় আইপিডি থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
পরিস্থিতির উন্নয়নে বিজ্ঞপ্তিতে আইপিডি ১০টি সুপারিশ জানিয়েছে।
সুপারিশগুলো হলো নগরজীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের উদ্যোগ নিতে নগর-পরিকল্পনা ও ব্যবস্থাপনা কমিশন গঠন; বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) বাস্তবায়নে বাংলাদেশ বিল্ডিং রেগুলেটরি অথরিটি (বিবিআরএ) অনতিবিলম্বে গঠন করা; মাটির ভূতাত্ত্বিক গঠন ও গুণাগুণ বিবেচনায় নিয়ে নগর এলাকার ভূমি ব্যবহার পরিকল্পনা ও মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন; ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করে ভবনের শক্তি বৃদ্ধিকরণ ও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ভবন পুনর্নির্মাণ; নিম্নবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত এলাকার ভবনসমূহের বৈশিষ্ট্য এবং এলাকাভিত্তিক ভিন্নতাকে বিবেচনায় নিয়ে ভূমিকম্প মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা কৌশল ও কর্মপন্থা নির্ধারণ; সরু রাস্তার পাশে এবং জলাশয়-জলাভূমির ওপর বহুতল ভবন নির্মাণের অনুমোদন না দেওয়া, গ্যাস-ইলেকট্রিসিটিসহ বিভিন্ন পরিষেবা লাইনগুলোর নিয়মিত তদারকি ও রক্ষণাবেক্ষণ; দুর্যোগের সময় আপৎকালীন আশ্রয়ের জন্য এলাকাভিত্তিক পার্ক, উদ্যান, খেলার মাঠ, খোলা পরিসর তৈরি ও সংরক্ষণ করা; মহাপরিকল্পনা ও ইমারত বিধিমালা, অগ্নিনিরাপত্তা-সম্পর্কিত আইন প্রণয়নে ব্যবসায়িক গোষ্ঠীস্বার্থে আপস না করে মানুষের জীবন ও সম্পদ রক্ষায় সর্বোচ্চ প্রাধিকার দেওয়া; উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, সিটি করপোরেশন, পৌরসভার ভবন নির্মাণ ও পরিকল্পনা তদারকি সক্ষমতা বাড়ানো; ভূমিকম্প ঝুঁকি কমাতে কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করার পাশাপাশি রাষ্ট্রের বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়ে অনেক সংস্কার কমিশন করলেও দেশের পরিকল্পিত নগরায়ণ, টেকসই আবাসন ও ভবনের নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট-বিষয়ক কোনো কমিশন করেনি, বিষয়টিকে অনভিপ্রেত বলে মনে করে আইপিডি। বরং এটা আইপিডিসহ অনেকের কাছে বিস্ময়ের উদ্রেক করেছে যে আবাসন ব্যবসায়ীদের চাপে ঢাকা মহানগরীতে যত্রতত্র নির্বিচার বহুতল ভবন বানানোর স্বেচ্ছাচারী কর্মকাণ্ডের অনুমোদন করার জন্য সাতজন উপদেষ্টাকে নিয়ে ড্যাপ সংশোধনের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি গঠন করেছে। অথচ ভূমিকম্প কিংবা যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের আশ্রয় নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় এলাকাভিত্তিক পার্ক, খেলার মাঠ, উদ্যান ও উন্মুক্ত স্থান কীভাবে নগরে বাড়ানো যায়, সেই আলোচনা সরকারি মহলে কোথাও শোনা যাচ্ছে না। বরং কাঁঠালবাগান ও তৎসংলগ্ন এলাকার জন্য দুর্যোগের সময়ে ঠাঁই নেওয়ার একমাত্র খোলা জায়গা পান্থকুঞ্জ পার্ক রক্ষার্থে ১০০ দিনের বেশি চলমান সামাজিক আন্দোলনেও সরকার নির্লিপ্ত আচরণ করছে।
আজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
১ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
১ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
২ দিন আগেআজ দিনের তাপমাত্রা গতকালের তুলনায় সামান্য কমতে পারে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল ঢাকার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল ঢাকার কোথাও বৃষ্টিপাত হয়নি।
২ দিন আগে