আন্তর্জাতিক সিসা বিষক্রিয়া প্রতিরোধ সপ্তাহ উপলক্ষে ‘সিসাদূষণ সমাধানে, আমরা আছি একসাথে’ প্রতিপাদ্যে সচেতনতামূলক শোভাযাত্রা ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে সিসদূষণ প্রতিরোধের প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার হাতে শতাধিক ছাত্রছাত্রী, গার্লস গাইডের প্রতিনিধি, এনজিওকর্মী, যুব ক্লাব ও স্বেচ্ছাসেবক দল অংশ নেয়।
মানববন্ধনে পিওর আর্থের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মাহফুজার রহমান বলেন, ‘আমাদের সরকারের সঙ্গে মিলে কাজ করতে হবে। কারণ আমরা হলুদের মতো ভোগ্যপণ্যে সিসা খুঁজে পেয়েছি। আবার পুরোনো ব্যবহৃত সিসা-অ্যাসিড ব্যাটারির রিসাইক্লিং কারখানাগুলো সিসাদূষণের সবচেয়ে বড় উৎস। যেখানে নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি বাড়াতে হবে। অন্যদিকে, যুবসমাজ হচ্ছে ভবিষ্যতের সঙ্গে আমাদের সেতুবন্ধের মতো। তারা একসময় নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে যাবে। এই পরিবর্তনে তাদের সম্পৃক্ত করতে হবে, যাতে তারা সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হয়।’
কান্ট্রি ডিরেক্টর আরও বলেন, সিসাদূষিত দেশের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। দেশের প্রায় ৩ কোটি বাংলাদেশি শিশুর রক্তে উচ্চমাত্রার সিসা রয়েছে, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে শিশুদের জন্য ক্ষতিকর। এটি মস্তিষ্কের ক্ষতি করে এবং বুদ্ধিমত্তা কমিয়ে দেয়।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন এসডোর সাধারণ সম্পাদক ও পরিবেশবিদ ড. শাহরিয়ার হোসেন, আইসিডিডিআর,বির প্রকল্প সমন্বয়কারী ড. মাহবুবুর রহমান এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশের কনসালট্যান্ট দিদারুল আলম।
মানববন্ধনের আয়োজন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব হেলথ সার্ভিসেস (ডিজিএইচএস), ইউনিসেফ, আইসিডিডিআর,বি এবং আইইডিসিআরের সহযোগিতায় পিওর আর্থ বাংলাদেশ ও এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এসডো)।
আন্তর্জাতিক সিসা বিষক্রিয়া প্রতিরোধ সপ্তাহ উপলক্ষে ‘সিসাদূষণ সমাধানে, আমরা আছি একসাথে’ প্রতিপাদ্যে সচেতনতামূলক শোভাযাত্রা ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাবে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে সিসদূষণ প্রতিরোধের প্ল্যাকার্ড ও ব্যানার হাতে শতাধিক ছাত্রছাত্রী, গার্লস গাইডের প্রতিনিধি, এনজিওকর্মী, যুব ক্লাব ও স্বেচ্ছাসেবক দল অংশ নেয়।
মানববন্ধনে পিওর আর্থের কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. মাহফুজার রহমান বলেন, ‘আমাদের সরকারের সঙ্গে মিলে কাজ করতে হবে। কারণ আমরা হলুদের মতো ভোগ্যপণ্যে সিসা খুঁজে পেয়েছি। আবার পুরোনো ব্যবহৃত সিসা-অ্যাসিড ব্যাটারির রিসাইক্লিং কারখানাগুলো সিসাদূষণের সবচেয়ে বড় উৎস। যেখানে নিয়ন্ত্রণ ও নজরদারি বাড়াতে হবে। অন্যদিকে, যুবসমাজ হচ্ছে ভবিষ্যতের সঙ্গে আমাদের সেতুবন্ধের মতো। তারা একসময় নেতৃস্থানীয় পর্যায়ে যাবে। এই পরিবর্তনে তাদের সম্পৃক্ত করতে হবে, যাতে তারা সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হয়।’
কান্ট্রি ডিরেক্টর আরও বলেন, সিসাদূষিত দেশের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান চতুর্থ। দেশের প্রায় ৩ কোটি বাংলাদেশি শিশুর রক্তে উচ্চমাত্রার সিসা রয়েছে, যা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে শিশুদের জন্য ক্ষতিকর। এটি মস্তিষ্কের ক্ষতি করে এবং বুদ্ধিমত্তা কমিয়ে দেয়।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন এসডোর সাধারণ সম্পাদক ও পরিবেশবিদ ড. শাহরিয়ার হোসেন, আইসিডিডিআর,বির প্রকল্প সমন্বয়কারী ড. মাহবুবুর রহমান এবং ইউনিসেফ বাংলাদেশের কনসালট্যান্ট দিদারুল আলম।
মানববন্ধনের আয়োজন করে ডিরেক্টরেট জেনারেল অব হেলথ সার্ভিসেস (ডিজিএইচএস), ইউনিসেফ, আইসিডিডিআর,বি এবং আইইডিসিআরের সহযোগিতায় পিওর আর্থ বাংলাদেশ ও এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (এসডো)।
বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স—একিউআইয়ের আজ সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১৭১, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ২য়। গতকাল সোমবার একই সময়ের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৩১, অবস্থান ছিল ৭ম।
১৯ ঘণ্টা আগেআজ দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল এই এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২১ দশমিক ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে ১০ মিলিমিটার।
২ দিন আগেবাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস।
২ দিন আগেদই দিন ধরে দেশের বিভিন্ন স্থানে কম-বেশি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় সারা দেশের তাপমাত্রা আজ কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ সোমবার, আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকালের বুলেটিন অনুযায়ী, আজ আট বিভাগেই অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বা বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সারা দেশে
৩ দিন আগে