বাংলা চলচ্চিত্রের নক্ষত্র শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন ওরফে সালমান শাহর ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর পৃথিবী ছেড়ে চলে যান এই জনপ্রিয় নায়ক। রেখে যান অগণিত ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষী।
মাত্র চার বছরের ক্যারিয়ারে জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থান দখল করেছিলেন তিনি। রহস্যজনক মৃত্যুর এত বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো জানা সম্ভব হয়নি এর আসল কারণ। তাঁর মৃত্যু আজও ভক্তদের মনে বিষাদ ছড়ায়, আজও তাঁরা জানতে চান, নায়কের সেই প্রস্থান কি আসলেই ছিল আত্মহত্যা? নাকি পরিকল্পিত খুন?
তিনি আত্মহত্যা করেছেন—এই মর্মে কয়েকবার তদন্ত সংস্থা তাদের প্রতিবেদনও দাখিল করেছে আদালতে। যদিও তাঁর মা নীলা চৌধুরী এখনো সালমানের মৃত্যুকে আত্মহত্যা মানতে নারাজ। তাঁর মতে, খুন করা হয়েছে এ সুপারস্টারকে।
মৃত্যুবার্ষিকীতে দেশব্যাপী দোয়া, মিলাদ, কোরআন খতমসহ বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করেছে সালমানের পরিবার ও তাঁর ভক্ত-অনুরাগীরা।
সালমান শাহর জন্ম ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর নানাবাড়ি সিলেটের দাড়িয়াপাড়ায়। তাঁর অভিনয়জীবন শুরু হয় বিটিভিতে শিশুশিল্পী হিসেবে। কিশোর বয়সে তিনি ছিলেন কণ্ঠশিল্পী।
১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমায় অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে আগমন হয় সালমানের। প্রথম ছবিতেই সারা দেশের মানুষের মন জয় করে নিলেন তাঁর অভিনয়, ব্যক্তিত্ব আর সুদর্শন চেহারা দিয়ে।
অল্প কিছুদিন হলেও একাই রাজত্ব করে গেছেন তিনি। চার বছরে উপহার দিয়েছেন ব্যবসাসফল ২৭টি চলচ্চিত্র। সালমান শাহ অভিনীত ছবিগুলো হচ্ছে–‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ (১৯৯৩), ‘তুমি আমার’, ‘অন্তরে অন্তরে’, ‘সুজন সখী’, ‘বিক্ষোভ’, ‘স্নেহ’, ‘প্রেম যুদ্ধ’ (১৯৯৪), ‘কন্যাদান’, ‘দেনমোহর’, ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘আঞ্জুমান’, ‘মহামিলন’, ‘আশা ভালোবাসা’ (১৯৯৫), ‘বিচার হবে’, ‘এই ঘর এই সংসার’, ‘প্রিয়জন’, ‘তোমাকে চাই’, ‘স্বপ্নের পৃথিবী’, ‘সত্যের মৃত্যু নেই’, ‘জীবন সংসার’, ‘মায়ের অধিকার’, ‘চাওয়া থেকে পাওয়া’ (১৯৯৬), ‘প্রেমপিয়াসী’, ‘স্বপ্নের নায়ক’, ‘শুধু তুমি’, ‘আনন্দ অশ্রু’ ও ‘বুকের ভেতর আগুন’ (১৯৯৭)।
এসব সিনেমায় সালমানের নায়িকা ছিলেন মৌসুমী, শাবনূর, লিমা, শাবনাজ, বৃষ্টি, শাহনাজ, শ্যামা প্রমুখ। ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমায় সালমানের সঙ্গে মৌসুমীর অভিনয় এবং এই জুটি পরিচিত হলেও শাবনূরের সঙ্গে তাঁর জুটি বেশি দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে।
এ ছাড়া টিভি নাটকেও অভিনয় করেছেন সালমান শাহ। এর মধ্যে রয়েছে ‘আকাশ ছোঁয়া’, ‘দেয়াল’, ‘সব পাখি ঘরে ফিরে’, ‘সৈকতে সারস’, ‘পাথর সময়’, ‘ইতিকথা’, ‘নয়ন’ উল্লেখযোগ্য।
বাংলা চলচ্চিত্রের নক্ষত্র শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন ওরফে সালমান শাহর ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর পৃথিবী ছেড়ে চলে যান এই জনপ্রিয় নায়ক। রেখে যান অগণিত ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষী।
মাত্র চার বছরের ক্যারিয়ারে জনপ্রিয়তার শীর্ষস্থান দখল করেছিলেন তিনি। রহস্যজনক মৃত্যুর এত বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো জানা সম্ভব হয়নি এর আসল কারণ। তাঁর মৃত্যু আজও ভক্তদের মনে বিষাদ ছড়ায়, আজও তাঁরা জানতে চান, নায়কের সেই প্রস্থান কি আসলেই ছিল আত্মহত্যা? নাকি পরিকল্পিত খুন?
তিনি আত্মহত্যা করেছেন—এই মর্মে কয়েকবার তদন্ত সংস্থা তাদের প্রতিবেদনও দাখিল করেছে আদালতে। যদিও তাঁর মা নীলা চৌধুরী এখনো সালমানের মৃত্যুকে আত্মহত্যা মানতে নারাজ। তাঁর মতে, খুন করা হয়েছে এ সুপারস্টারকে।
মৃত্যুবার্ষিকীতে দেশব্যাপী দোয়া, মিলাদ, কোরআন খতমসহ বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করেছে সালমানের পরিবার ও তাঁর ভক্ত-অনুরাগীরা।
সালমান শাহর জন্ম ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর নানাবাড়ি সিলেটের দাড়িয়াপাড়ায়। তাঁর অভিনয়জীবন শুরু হয় বিটিভিতে শিশুশিল্পী হিসেবে। কিশোর বয়সে তিনি ছিলেন কণ্ঠশিল্পী।
১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমায় অভিনয়ের মধ্য দিয়ে চলচ্চিত্রে আগমন হয় সালমানের। প্রথম ছবিতেই সারা দেশের মানুষের মন জয় করে নিলেন তাঁর অভিনয়, ব্যক্তিত্ব আর সুদর্শন চেহারা দিয়ে।
অল্প কিছুদিন হলেও একাই রাজত্ব করে গেছেন তিনি। চার বছরে উপহার দিয়েছেন ব্যবসাসফল ২৭টি চলচ্চিত্র। সালমান শাহ অভিনীত ছবিগুলো হচ্ছে–‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ (১৯৯৩), ‘তুমি আমার’, ‘অন্তরে অন্তরে’, ‘সুজন সখী’, ‘বিক্ষোভ’, ‘স্নেহ’, ‘প্রেম যুদ্ধ’ (১৯৯৪), ‘কন্যাদান’, ‘দেনমোহর’, ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘আঞ্জুমান’, ‘মহামিলন’, ‘আশা ভালোবাসা’ (১৯৯৫), ‘বিচার হবে’, ‘এই ঘর এই সংসার’, ‘প্রিয়জন’, ‘তোমাকে চাই’, ‘স্বপ্নের পৃথিবী’, ‘সত্যের মৃত্যু নেই’, ‘জীবন সংসার’, ‘মায়ের অধিকার’, ‘চাওয়া থেকে পাওয়া’ (১৯৯৬), ‘প্রেমপিয়াসী’, ‘স্বপ্নের নায়ক’, ‘শুধু তুমি’, ‘আনন্দ অশ্রু’ ও ‘বুকের ভেতর আগুন’ (১৯৯৭)।
এসব সিনেমায় সালমানের নায়িকা ছিলেন মৌসুমী, শাবনূর, লিমা, শাবনাজ, বৃষ্টি, শাহনাজ, শ্যামা প্রমুখ। ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমায় সালমানের সঙ্গে মৌসুমীর অভিনয় এবং এই জুটি পরিচিত হলেও শাবনূরের সঙ্গে তাঁর জুটি বেশি দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে।
এ ছাড়া টিভি নাটকেও অভিনয় করেছেন সালমান শাহ। এর মধ্যে রয়েছে ‘আকাশ ছোঁয়া’, ‘দেয়াল’, ‘সব পাখি ঘরে ফিরে’, ‘সৈকতে সারস’, ‘পাথর সময়’, ‘ইতিকথা’, ‘নয়ন’ উল্লেখযোগ্য।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
৪ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
৪ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
৪ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৪ ঘণ্টা আগে