ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারে ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন প্রখ্যাত অভিনেত্রী ও রাজনীতিক গৌতমী তাড়িমাল্লা। আজ সোমবার নিজের ‘অকল্পনীয় সংকটময়’ পরিস্থিতি এবং দল থেকে কোনো ধরনের সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ করে দল ত্যাগের ঘোষণা দেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, তাড়িমাল্লার অভিযোগ, এ সময়ে দল বা দলের নেতারা তাঁকে কোনো ধরনের সহযোগিতা না করে বরং এ পরিস্থিতির জন্য দায়ী ব্যক্তিকে সমর্থন করছে।
দলের সঙ্গে প্রায় ২৫ বছরের দীর্ঘ সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন তাড়িমাল্লা। তিনি বলেন, ২০২১ সালে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের সময় তাঁকে টিকিট দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হলেও শেষ মুহূর্তে কথা রাখেনি বিজেপি। তবুও তিনি বিজেপির সঙ্গে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন।
পদত্যাগপত্রে তাড়িমাল্লা লিখেছেন, ‘আজ অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত মন এবং তীব্র হতাশা নিয়ে জানাচ্ছি, আমি ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্যপদ ত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। দেশ গঠনে অংশ নেওয়ার জন্য ২৫ বছর আগে আমি এ দলে যোগ দিয়েছিলাম। জীবনে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও আমি এ প্রতিশ্রুতিকে সম্মান করেছি। এরপরও আজ আমি জীবনের অকল্পনীয় সংকট মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আছি এবং দেখছি দল ও নেতা–কর্মীদের কেউই আমার পাশে নেই। বরং আমি জানতে পেরেছি, দলের অনেকে সক্রিয়ভাবে ওই ব্যক্তিকে সাহায্য করছেন যিনি আমার বিশ্বাস ভঙ্গ করেছেন এবং আমার আজীবনের উপার্জন হাতিয়ে প্রতারণা করেছেন।’
মাত্র ১৭ বছর বয়স থেকে ক্যারিয়ার শুরু করেন গৌতমী তাড়িমাল্লা। সিনেমা, টেলিভিশন, রেডিও এবং ডিজিটাল মিডিয়ায় তাঁর ক্যারিয়ার প্রায় ৩৭ বছরের। সম্প্রতি তাড়িমাল্লা জানতে পেরেছেন, সি আলাগাপ্পান নামের এক ব্যক্তি তাঁর এত বছরের আয়–উপার্জন, সম্পদ এবং কাগজপত্র আত্মসাৎ করেছেন।
তাড়িমাল্লা পদত্যাগপত্রে বলেন, প্রায় ২০ বছর আগে সম্পত্তি বিক্রির জন্য তিনি আলাগাপ্পানকে কাগজপত্র দিয়েছিলেন। কয়েক দিন আগে জানতে পারেন, আলাগাপ্পান সেই সম্পদ আত্মসাৎ করেছেন।
অর্থ–সম্পদ এবং কাগজপত্র উদ্ধার করার জন্য আলাগাপ্পান এবং তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তাড়িমাল্লা। তবে, আলাগাপ্পানকে আইনের আওতায় আনতে বাধা দিচ্ছেন বিজেপিরই কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা–কর্মী—এমন অভিযোগ গৌতমীর।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারে ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন প্রখ্যাত অভিনেত্রী ও রাজনীতিক গৌতমী তাড়িমাল্লা। আজ সোমবার নিজের ‘অকল্পনীয় সংকটময়’ পরিস্থিতি এবং দল থেকে কোনো ধরনের সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ করে দল ত্যাগের ঘোষণা দেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, তাড়িমাল্লার অভিযোগ, এ সময়ে দল বা দলের নেতারা তাঁকে কোনো ধরনের সহযোগিতা না করে বরং এ পরিস্থিতির জন্য দায়ী ব্যক্তিকে সমর্থন করছে।
দলের সঙ্গে প্রায় ২৫ বছরের দীর্ঘ সম্পর্ক ছিন্ন করেছেন তাড়িমাল্লা। তিনি বলেন, ২০২১ সালে রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের সময় তাঁকে টিকিট দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হলেও শেষ মুহূর্তে কথা রাখেনি বিজেপি। তবুও তিনি বিজেপির সঙ্গে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিলেন।
পদত্যাগপত্রে তাড়িমাল্লা লিখেছেন, ‘আজ অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত মন এবং তীব্র হতাশা নিয়ে জানাচ্ছি, আমি ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্যপদ ত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। দেশ গঠনে অংশ নেওয়ার জন্য ২৫ বছর আগে আমি এ দলে যোগ দিয়েছিলাম। জীবনে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়লেও আমি এ প্রতিশ্রুতিকে সম্মান করেছি। এরপরও আজ আমি জীবনের অকল্পনীয় সংকট মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আছি এবং দেখছি দল ও নেতা–কর্মীদের কেউই আমার পাশে নেই। বরং আমি জানতে পেরেছি, দলের অনেকে সক্রিয়ভাবে ওই ব্যক্তিকে সাহায্য করছেন যিনি আমার বিশ্বাস ভঙ্গ করেছেন এবং আমার আজীবনের উপার্জন হাতিয়ে প্রতারণা করেছেন।’
মাত্র ১৭ বছর বয়স থেকে ক্যারিয়ার শুরু করেন গৌতমী তাড়িমাল্লা। সিনেমা, টেলিভিশন, রেডিও এবং ডিজিটাল মিডিয়ায় তাঁর ক্যারিয়ার প্রায় ৩৭ বছরের। সম্প্রতি তাড়িমাল্লা জানতে পেরেছেন, সি আলাগাপ্পান নামের এক ব্যক্তি তাঁর এত বছরের আয়–উপার্জন, সম্পদ এবং কাগজপত্র আত্মসাৎ করেছেন।
তাড়িমাল্লা পদত্যাগপত্রে বলেন, প্রায় ২০ বছর আগে সম্পত্তি বিক্রির জন্য তিনি আলাগাপ্পানকে কাগজপত্র দিয়েছিলেন। কয়েক দিন আগে জানতে পারেন, আলাগাপ্পান সেই সম্পদ আত্মসাৎ করেছেন।
অর্থ–সম্পদ এবং কাগজপত্র উদ্ধার করার জন্য আলাগাপ্পান এবং তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন তাড়িমাল্লা। তবে, আলাগাপ্পানকে আইনের আওতায় আনতে বাধা দিচ্ছেন বিজেপিরই কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা–কর্মী—এমন অভিযোগ গৌতমীর।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫