মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলায় লাবনী আক্তার (১৮) নামের এক গৃহবধূকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার পর থেকে তাঁর স্বামী গা ঢাকা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। গত মঙ্গলবার রাতে উপজেলার গোড়াই টেকিপাড়া এলাকার একটি ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গত বুধবার লাবনীর ভাই রায়হান মিয়া মির্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
লাবনী আক্তার গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ছোট নারিচাগারি গ্রামের লাল মিয়ার মেয়ে। তাঁর স্বামীর নাম গোলাম মোস্তফা বাপ্পির (২৩)। তিনি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার আখিরাপাড়া গ্রামের নাজিম উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্র জানায়, চার মাস আগে প্রেম করে লাবনীকে বিয়ে করেন বাপ্পি। বিয়ের কিছুদিন পর তাঁরা বাপ্পির বড় ভাইয়ের বাড়িতে গিয়ে থাকেন। কিছুদিন আগে তাঁরা চাকরির জন্য মির্জাপুরে আসেন এবং এক আত্মীয়ের মাধ্যমে গোড়াই এলাকায় একটি কারখানায় চাকরি নেন। এরপর এই দম্পতি গোড়াই টেকিপাড়া এলাকার তোতা মিয়ার বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস করতে থাকেন। কিছুদিনের মধ্যেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নানা বিষয়ে কলহ দেখা দেয়। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পানি আনতে দেরি হওয়ার অভিযোগে লাবনীকে মারধর করেন বাপ্পি। পরে রাতে তিনি লাবনীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন বলে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়। এ ব্যাপারে নিহতের ভাই মির্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযোগে বলা হয়, বিয়ের পর থেকে লাবনীকে নানাভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করেন বাপ্পি। মঙ্গলবার রাতে মারপিটের পর তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
মির্জাপুরের দেওহাটা ফাঁড়ির উপপরিদর্শক আইয়ুব খান জানান, গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় লাবনীর মরদেহ উদ্ধার করেন। সুরতহাল রিপোর্ট ও ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ঘটনার পর লাবনীর স্বামী বাপ্পি গা ঢাকা দিয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলায় লাবনী আক্তার (১৮) নামের এক গৃহবধূকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার পর থেকে তাঁর স্বামী গা ঢাকা দিয়েছেন বলে জানা গেছে। গত মঙ্গলবার রাতে উপজেলার গোড়াই টেকিপাড়া এলাকার একটি ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গত বুধবার লাবনীর ভাই রায়হান মিয়া মির্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
লাবনী আক্তার গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ছোট নারিচাগারি গ্রামের লাল মিয়ার মেয়ে। তাঁর স্বামীর নাম গোলাম মোস্তফা বাপ্পির (২৩)। তিনি গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার আখিরাপাড়া গ্রামের নাজিম উদ্দিনের ছেলে।
পুলিশ সূত্র জানায়, চার মাস আগে প্রেম করে লাবনীকে বিয়ে করেন বাপ্পি। বিয়ের কিছুদিন পর তাঁরা বাপ্পির বড় ভাইয়ের বাড়িতে গিয়ে থাকেন। কিছুদিন আগে তাঁরা চাকরির জন্য মির্জাপুরে আসেন এবং এক আত্মীয়ের মাধ্যমে গোড়াই এলাকায় একটি কারখানায় চাকরি নেন। এরপর এই দম্পতি গোড়াই টেকিপাড়া এলাকার তোতা মিয়ার বাড়ি ভাড়া নিয়ে বসবাস করতে থাকেন। কিছুদিনের মধ্যেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নানা বিষয়ে কলহ দেখা দেয়। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পানি আনতে দেরি হওয়ার অভিযোগে লাবনীকে মারধর করেন বাপ্পি। পরে রাতে তিনি লাবনীকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন বলে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়। এ ব্যাপারে নিহতের ভাই মির্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযোগে বলা হয়, বিয়ের পর থেকে লাবনীকে নানাভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করেন বাপ্পি। মঙ্গলবার রাতে মারপিটের পর তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
মির্জাপুরের দেওহাটা ফাঁড়ির উপপরিদর্শক আইয়ুব খান জানান, গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় লাবনীর মরদেহ উদ্ধার করেন। সুরতহাল রিপোর্ট ও ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ঘটনার পর লাবনীর স্বামী বাপ্পি গা ঢাকা দিয়েছেন। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫