টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মধুপুরে পল্লি চিকিৎসককে দিয়ে গর্ভপাত ঘটাতে গিয়ে এক কলেজছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মরদেহ টাঙ্গাইল থেকে উদ্ধার করে সোমবার (২৬ জুন) রাতে মধুপুর থানায় এনেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত দুইজন পল্লি চিকিৎসকসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
কলেজছাত্রীর খালু জানান, রোববার (২৫ জুন) বিকেলে তার ছোট বোনকে নিয়ে দিগপাইত বাজারে আসেন ওই ছাত্রী। সেখানে বান্ধবীর বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে বোনকে বাড়ি পাঠিয়ে দেন। সোমবার সকালে টাঙ্গাইল পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয় তিনি মারা গেছেন। তাঁর মরদেহ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রয়েছে।
মধুপুর থানা-পুলিশ সূত্র জানায়, কলেজছাত্রীর সঙ্গে কোনো এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। একপর্যায়ে তিনি সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়েন। গর্ভের ভ্রূণ নষ্ট করার জন্য মধুপুরের জামালপুর রোডে হাসপাতালের পশ্চিমে এক পল্লি চিকিৎসকের চেম্বারে যোগাযোগ করেন তিনি। সেখানে রোববার রাতে গর্ভপাত ঘটাতে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তাঁর অবস্থার অবনতি হয়। অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে টাঙ্গাইল হাসপাতালের উদ্দেশে পাঠালে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়।
অ্যাম্বুলেন্স চালক ও তাঁর সহযোগীরা কলেজছাত্রীর লাশ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়।
পুলিশ পরে অনুসন্ধান চালিয়ে অবৈধ গর্ভপাতে জড়িত পল্লি চিকিৎসক ফাতেমা বেগম ও ছালেহা বেগম এবং অ্যাম্বুলেন্স চালক সাগর মিয়াকে আটক করেছে।
মধুপুর থানার উপপরিদর্শক মো. আমির হোসেন জানান, এই ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে কলেজছাত্রীর সঙ্গে আসা ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের আইনে গর্ভপাত বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অবৈধ। অবশ্য মাসিক সঞ্চালনের (মিনস্ট্রুয়াল রেগুলেশন বা এমআর) নামে বিভিন্ন ক্লিনিকে গর্ভপাত চলছে। বাংলাদেশে ১৮৬০-এর দণ্ডবিধি অনুযায়ী, প্ররোচিত গর্ভপাতকে আইনবহির্ভূত হিসেবে গণ্য করা হয়, যদি না পরিস্থিতি নারীর জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়।
টাঙ্গাইলের মধুপুরে পল্লি চিকিৎসককে দিয়ে গর্ভপাত ঘটাতে গিয়ে এক কলেজছাত্রীর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর মরদেহ টাঙ্গাইল থেকে উদ্ধার করে সোমবার (২৬ জুন) রাতে মধুপুর থানায় এনেছে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত দুইজন পল্লি চিকিৎসকসহ তিনজনকে আটক করা হয়েছে।
কলেজছাত্রীর খালু জানান, রোববার (২৫ জুন) বিকেলে তার ছোট বোনকে নিয়ে দিগপাইত বাজারে আসেন ওই ছাত্রী। সেখানে বান্ধবীর বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে বোনকে বাড়ি পাঠিয়ে দেন। সোমবার সকালে টাঙ্গাইল পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয় তিনি মারা গেছেন। তাঁর মরদেহ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রয়েছে।
মধুপুর থানা-পুলিশ সূত্র জানায়, কলেজছাত্রীর সঙ্গে কোনো এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। একপর্যায়ে তিনি সন্তানসম্ভবা হয়ে পড়েন। গর্ভের ভ্রূণ নষ্ট করার জন্য মধুপুরের জামালপুর রোডে হাসপাতালের পশ্চিমে এক পল্লি চিকিৎসকের চেম্বারে যোগাযোগ করেন তিনি। সেখানে রোববার রাতে গর্ভপাত ঘটাতে গিয়ে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তাঁর অবস্থার অবনতি হয়। অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে টাঙ্গাইল হাসপাতালের উদ্দেশে পাঠালে পথেই তাঁর মৃত্যু হয়।
অ্যাম্বুলেন্স চালক ও তাঁর সহযোগীরা কলেজছাত্রীর লাশ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে রেখে পালিয়ে যায়।
পুলিশ পরে অনুসন্ধান চালিয়ে অবৈধ গর্ভপাতে জড়িত পল্লি চিকিৎসক ফাতেমা বেগম ও ছালেহা বেগম এবং অ্যাম্বুলেন্স চালক সাগর মিয়াকে আটক করেছে।
মধুপুর থানার উপপরিদর্শক মো. আমির হোসেন জানান, এই ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। আটককৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে কলেজছাত্রীর সঙ্গে আসা ব্যক্তিদের চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশের আইনে গর্ভপাত বেশির ভাগ ক্ষেত্রে অবৈধ। অবশ্য মাসিক সঞ্চালনের (মিনস্ট্রুয়াল রেগুলেশন বা এমআর) নামে বিভিন্ন ক্লিনিকে গর্ভপাত চলছে। বাংলাদেশে ১৮৬০-এর দণ্ডবিধি অনুযায়ী, প্ররোচিত গর্ভপাতকে আইনবহির্ভূত হিসেবে গণ্য করা হয়, যদি না পরিস্থিতি নারীর জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫