গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের হাইসিকিউরিটি কারাগারে ডাকাতি ও ধর্ষণ মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত এক কয়েদির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। রোববার (৮ জানুয়ারি) রাত ১০টায় ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দণ্ড কার্যকর করা হয়।
দণ্ড কার্যকর হওয়া কয়েদির নাম সাইফুল ইসলাম (রফিক) ওরফে সাইদুল ইসলাম রফিক (৫০)। তিনি বগুড়া জেলার সদর থানার মালতিনগরের নামাপাড়া এলাকার মোজাম ফকিরের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের হাইসিকিউরিটি কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা।
তিনি আরও জানান, রোববার রাত ২২টায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার হাইসিকিউরিটি পার্ট-৪-এ, মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া কয়েদি সাইফুল ইসলাম (রফিক) ওরফে সাইদুল ইসলাম রফিককে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছেন জল্লাদ শাহজাহান ভুঁইয়া। পরে মৃত্যু নিশ্চিত করেন গাজীপুরের সিভিল সার্জন ডা. খায়রুজ্জামান।
জেল সুপার আরও জানান, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সময় আরও উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. হুমায়ুন কবির, গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার রেজুয়ান আহামেদ, গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াসিউজ্জামান চৌধুরী, সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাসহ অন্যরা।
তিনি জানান, উক্ত কয়েদির বিরুদ্ধে ২০০৪ সালে বগুড়ায় ডাকাতি ও ধর্ষণ করার অপরাধে বগুড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু হয়। এ মামলায় বিচারিক আদালত তাঁর মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রদান করেন। পরে তিনি ওই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে প্রথমে আপিল ও পরে রিভিউ আবেদন করেন। আদালতে সেগুলো খারিজ হলে তিনি মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন। পরে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর প্রাণভিক্ষার আবেদন নামঞ্জুর করা হয়। পরে কারাবিধি অনুযায়ী রোববার তাঁর দণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
সুব্রত কুমার বালা আরও জানান, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে মরদেহ স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর ভাই মো. রোকন ও মো. মেহেদী হাসান মরদেহ তাঁদের গ্রামের বাড়িতে নিয়ে রওনা হয়েছেন।
গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের হাইসিকিউরিটি কারাগারে ডাকাতি ও ধর্ষণ মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত এক কয়েদির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। রোববার (৮ জানুয়ারি) রাত ১০টায় ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দণ্ড কার্যকর করা হয়।
দণ্ড কার্যকর হওয়া কয়েদির নাম সাইফুল ইসলাম (রফিক) ওরফে সাইদুল ইসলাম রফিক (৫০)। তিনি বগুড়া জেলার সদর থানার মালতিনগরের নামাপাড়া এলাকার মোজাম ফকিরের ছেলে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের হাইসিকিউরিটি কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা।
তিনি আরও জানান, রোববার রাত ২২টায় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার হাইসিকিউরিটি পার্ট-৪-এ, মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া কয়েদি সাইফুল ইসলাম (রফিক) ওরফে সাইদুল ইসলাম রফিককে ফাঁসি দিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছেন জল্লাদ শাহজাহান ভুঁইয়া। পরে মৃত্যু নিশ্চিত করেন গাজীপুরের সিভিল সার্জন ডা. খায়রুজ্জামান।
জেল সুপার আরও জানান, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার সময় আরও উপস্থিত ছিলেন গাজীপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. হুমায়ুন কবির, গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার রেজুয়ান আহামেদ, গাজীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ওয়াসিউজ্জামান চৌধুরী, সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালাসহ অন্যরা।
তিনি জানান, উক্ত কয়েদির বিরুদ্ধে ২০০৪ সালে বগুড়ায় ডাকাতি ও ধর্ষণ করার অপরাধে বগুড়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু হয়। এ মামলায় বিচারিক আদালত তাঁর মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রদান করেন। পরে তিনি ওই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে প্রথমে আপিল ও পরে রিভিউ আবেদন করেন। আদালতে সেগুলো খারিজ হলে তিনি মহামান্য রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন। পরে ২০২১ সালের ৩ নভেম্বর প্রাণভিক্ষার আবেদন নামঞ্জুর করা হয়। পরে কারাবিধি অনুযায়ী রোববার তাঁর দণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
সুব্রত কুমার বালা আরও জানান, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার পর মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে মরদেহ স্বজনদের কাছে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর ভাই মো. রোকন ও মো. মেহেদী হাসান মরদেহ তাঁদের গ্রামের বাড়িতে নিয়ে রওনা হয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫