মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পারিবারিক কলহের জেরে বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্দে। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের আগধল্যা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম আনোয়ার হোসেন ওরফে দুখু মিয়া (৫৫)। এ ঘটনার পর অভিযুক্ত ছেলে লিটন মিয়া পালিয়ে গেলেও তাঁর স্ত্রী রাশেদাকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দুখু মিয়ার স্ত্রীর সঙ্গে ছেলের স্ত্রী রাশেদা বেগমের প্রায় ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকত। বুধবার শাশুড়ি-ছেলের স্ত্রীর মধ্যে পাটশোলা নিয়ে প্রথমে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। এরই জেরে শশুর দুখু মিয়া তাঁর স্ত্রীর পক্ষ নিয়ে ছেলের বৌর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। শশুর ছেলের বৌর হাতাহাতির এ দৃশ্য বাড়ির অপর পাশ থেকে ছেলে লিটন দেখতে পেয়ে বৈঠা নিয়ে এসে তাঁর বাবাকে এলোপাথাড়ি পেটাতে থাকেন। এতে শরীরে ও মাথায় আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই দুখু মিয়ার মৃত্যু হয়।
ঘটনার সময় উপস্থিত পাশের বাড়ির রওশনারা বেগম ও মজনু মিয়া জানান, কথা-কাটাকাটির পর ছেলের স্ত্রীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন দুখু মিয়া। তাঁদের হাতাহাতির এই দৃশ্য দেখে বাড়ির পাশের ডুবার ওপাশে থাকা ছেলে লিটন সাতরে বাড়িতে এসে বৈঠা দিয়ে তাঁর বাবাকে এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকেন। বৈঠার আঘাত মাথায় লাগলে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার পর লিটন দৌঁড়ে পালিয়ে যান। খবর পেয়ে মির্জাপুর থানা-পুলিশ এসে ছেলের স্ত্রীকে আটক করে।
এ বিষয়ে মির্জাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল বাশার জানান, বাবা ছেলে পেশায় দিনমজুর। মাঝে মধ্যে তাঁদের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগে থাকত। বুধবার পারিবারিক কলহের জের ধরে ছেলে তাঁর বাবাকে বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন।
মির্জাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিম জানান, মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল করা হয়েছে। ছেলে লিটনকে আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পারিবারিক কলহের জেরে বাবাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে ছেলের বিরুদ্দে। আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের আগধল্যা গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম আনোয়ার হোসেন ওরফে দুখু মিয়া (৫৫)। এ ঘটনার পর অভিযুক্ত ছেলে লিটন মিয়া পালিয়ে গেলেও তাঁর স্ত্রী রাশেদাকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, দুখু মিয়ার স্ত্রীর সঙ্গে ছেলের স্ত্রী রাশেদা বেগমের প্রায় ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকত। বুধবার শাশুড়ি-ছেলের স্ত্রীর মধ্যে পাটশোলা নিয়ে প্রথমে কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। এরই জেরে শশুর দুখু মিয়া তাঁর স্ত্রীর পক্ষ নিয়ে ছেলের বৌর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন। শশুর ছেলের বৌর হাতাহাতির এ দৃশ্য বাড়ির অপর পাশ থেকে ছেলে লিটন দেখতে পেয়ে বৈঠা নিয়ে এসে তাঁর বাবাকে এলোপাথাড়ি পেটাতে থাকেন। এতে শরীরে ও মাথায় আঘাত পেয়ে ঘটনাস্থলেই দুখু মিয়ার মৃত্যু হয়।
ঘটনার সময় উপস্থিত পাশের বাড়ির রওশনারা বেগম ও মজনু মিয়া জানান, কথা-কাটাকাটির পর ছেলের স্ত্রীর সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন দুখু মিয়া। তাঁদের হাতাহাতির এই দৃশ্য দেখে বাড়ির পাশের ডুবার ওপাশে থাকা ছেলে লিটন সাতরে বাড়িতে এসে বৈঠা দিয়ে তাঁর বাবাকে এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকেন। বৈঠার আঘাত মাথায় লাগলে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনার পর লিটন দৌঁড়ে পালিয়ে যান। খবর পেয়ে মির্জাপুর থানা-পুলিশ এসে ছেলের স্ত্রীকে আটক করে।
এ বিষয়ে মির্জাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল বাশার জানান, বাবা ছেলে পেশায় দিনমজুর। মাঝে মধ্যে তাঁদের মধ্যে পারিবারিক কলহ লেগে থাকত। বুধবার পারিবারিক কলহের জের ধরে ছেলে তাঁর বাবাকে বৈঠা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেন।
মির্জাপুর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আবু সালেহ মাসুদ করিম জানান, মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল করা হয়েছে। ছেলে লিটনকে আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫