কালীগঞ্জ (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কালীগঞ্জ থেকে ইভানা রোজারিও (২২) ও হৃদয় গমেজ (২৫) নামের দুজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁরা দুজন প্রেমিক-প্রেমিকা বলে জানা গেছে। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে হৃদয় গমেজের বাড়ি থেকে তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশের ধারণা, ইভানা রোজারিওকে হত্যার পর হৃদয় গমেজ আত্মহত্যা করেছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে গতকাল রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন কালীগঞ্জ থানার ওসি মো. আনিসুর রহমার।
জানা যায়, বুধবার সকালে হৃদয় গমেজের মা স্থানীয় ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে যান জমি রেজিস্ট্রি করতে। ফাঁকা বাড়িতে প্রেমিকা ইভানা রোজারিওকে ডেকে আনেন হৃদয়। সন্ধ্যা ৭টার দিকে হৃদয়ের মা বাড়ি ফিরে ঘরের দরজা বন্ধ দেখতে পান। পরে জানালা দিয়ে দেখেন ঘরের মেঝেতে দুজনের মরদেহ পড়ে আছে। হৃদয়ের মায়ের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। পরে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। ঘটনাটি গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের সাতানীপাড়া গ্রামের।
হৃদয় গমেজ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের সাতানীপাড়া গ্রামের মৃত সমর গমেজের ছেলে। ইভানা একই উপজেলার তুমলিয়া ইউনিয়নের বান্দাখোলা গ্রামের স্বপন রোজারিওর মেয়ে।
ওসি জানান, সকালে হৃদয়ের মা বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলে কোনো এক সময় ইভানাকে বাড়ি ডেকে আনা হয়। সকাল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে কোনো এক সময়ে প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে হৃদয় নিজেই নিজের পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করে আত্মহত্যা করেন।
ওসি বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘরের দরজা বন্ধ পেয়ে দেয়াল টপকে ঘরে প্রবেশ করে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করি। এ সময় হৃদয়ের পেটে ছুরিকাঘাত ও হাতে ছুরি ছিল। আর ইভানার গলায় ছুরিকাঘাত ছিল। ঘরের মেঝেতে ইভার ওপর হৃদয়ের মরদেহ পড়ে ছিল। দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল, যা পরিবার মেনে না নেওয়ায় তাঁরা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওসি আনিসুর রহমান আরও বলেন, দুটি মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গাজীপুরের কালীগঞ্জ থেকে ইভানা রোজারিও (২২) ও হৃদয় গমেজ (২৫) নামের দুজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাঁরা দুজন প্রেমিক-প্রেমিকা বলে জানা গেছে। গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে হৃদয় গমেজের বাড়ি থেকে তাঁদের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পুলিশের ধারণা, ইভানা রোজারিওকে হত্যার পর হৃদয় গমেজ আত্মহত্যা করেছেন। ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে গতকাল রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন কালীগঞ্জ থানার ওসি মো. আনিসুর রহমার।
জানা যায়, বুধবার সকালে হৃদয় গমেজের মা স্থানীয় ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে যান জমি রেজিস্ট্রি করতে। ফাঁকা বাড়িতে প্রেমিকা ইভানা রোজারিওকে ডেকে আনেন হৃদয়। সন্ধ্যা ৭টার দিকে হৃদয়ের মা বাড়ি ফিরে ঘরের দরজা বন্ধ দেখতে পান। পরে জানালা দিয়ে দেখেন ঘরের মেঝেতে দুজনের মরদেহ পড়ে আছে। হৃদয়ের মায়ের চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। পরে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। ঘটনাটি গাজীপুরের কালীগঞ্জ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের সাতানীপাড়া গ্রামের।
হৃদয় গমেজ উপজেলার বক্তারপুর ইউনিয়নের সাতানীপাড়া গ্রামের মৃত সমর গমেজের ছেলে। ইভানা একই উপজেলার তুমলিয়া ইউনিয়নের বান্দাখোলা গ্রামের স্বপন রোজারিওর মেয়ে।
ওসি জানান, সকালে হৃদয়ের মা বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেলে কোনো এক সময় ইভানাকে বাড়ি ডেকে আনা হয়। সকাল থেকে সন্ধ্যার মধ্যে কোনো এক সময়ে প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে হৃদয় নিজেই নিজের পেটে ছুরি দিয়ে আঘাত করে আত্মহত্যা করেন।
ওসি বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘরের দরজা বন্ধ পেয়ে দেয়াল টপকে ঘরে প্রবেশ করে দুজনের মরদেহ উদ্ধার করি। এ সময় হৃদয়ের পেটে ছুরিকাঘাত ও হাতে ছুরি ছিল। আর ইভানার গলায় ছুরিকাঘাত ছিল। ঘরের মেঝেতে ইভার ওপর হৃদয়ের মরদেহ পড়ে ছিল। দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল, যা পরিবার মেনে না নেওয়ায় তাঁরা এ ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ওসি আনিসুর রহমান আরও বলেন, দুটি মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫