কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারে পাঁচ পর্যটককে ছিনতাইয়ের ঘটনায় মামলায় তিন রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে টুরিস্ট পুলিশ। গত শুক্রবার রাতে কক্সবাজার শহরের বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মো. আপেল মাহমুদ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, গত শুক্রবার সকালে পর্যটন ছাতা মার্কেট এলাকায় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উখিয়া রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের কুতুপালং ৫ নম্বর ক্যাম্পের বি-ব্লকের মো. নুর কামাল (১৯) এবং একই এলাকার মো. ফারুক (২০) ও মো. নুরুল ইসলাম (১৯)।
ছিনতাইয়ের শিকার পর্যটকেরা হলেন, কুমিল্লা শহরের ডিসামন এলাকার মোমিন মিয়ার ছেলে আসিফ মিয়া (২২) এবং একই এলাকার তাঁর বন্ধু মো. সায়মন (১৮), মো. সুমন (৩৯), মো. হৃদয় (২০) ও মো. ইয়াছিন (৩৩)।
পুলিশ জানিয়েছে, গত শুক্রবার সকালে কুমিল্লা থেকে বাস যোগে পাঁচ বন্ধু কক্সবাজার বেড়াতে আসেন। তাঁরা বাস থেকে নেমে লাবণী পয়েন্ট সমুদ্র সৈকতে যান। পথিমধ্যে পর্যটন ছাতা মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে ৪–৫ জনের একদল ছিনতাইকারী তাঁদের গতিরোধ করেন। এ সময় অস্ত্রের মুখে পর্যটকদের কাছ থেকে মানিব্যাগ ও মোবাইলসহ অন্যান্য মালামাল ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা।
অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক আপেল মাহমুদ আরও বলেন, ঘটনার পরপরই ভুক্তভোগী পর্যটকেরা সৈকতে কর্তব্যরত টুরিস্ট পুলিশ সদস্যদের কাছে বিষয়টি অবহিত করেন। এর পরপরই জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করে পুলিশ। শুক্রবার গভীর রাতে পুলিশ শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছিনতাইয়ে জড়িত রোহিঙ্গা যুবকদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। এ ঘটনায় চারজন রোহিঙ্গা যুবক ছিল জড়িত
গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা করে কক্সবাজার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানান আপেল মাহমুদ।
কক্সবাজারে পাঁচ পর্যটককে ছিনতাইয়ের ঘটনায় মামলায় তিন রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করেছে টুরিস্ট পুলিশ। গত শুক্রবার রাতে কক্সবাজার শহরের বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ শনিবার টুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মো. আপেল মাহমুদ মোবাইল ফোনে আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে, গত শুক্রবার সকালে পর্যটন ছাতা মার্কেট এলাকায় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উখিয়া রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের কুতুপালং ৫ নম্বর ক্যাম্পের বি-ব্লকের মো. নুর কামাল (১৯) এবং একই এলাকার মো. ফারুক (২০) ও মো. নুরুল ইসলাম (১৯)।
ছিনতাইয়ের শিকার পর্যটকেরা হলেন, কুমিল্লা শহরের ডিসামন এলাকার মোমিন মিয়ার ছেলে আসিফ মিয়া (২২) এবং একই এলাকার তাঁর বন্ধু মো. সায়মন (১৮), মো. সুমন (৩৯), মো. হৃদয় (২০) ও মো. ইয়াছিন (৩৩)।
পুলিশ জানিয়েছে, গত শুক্রবার সকালে কুমিল্লা থেকে বাস যোগে পাঁচ বন্ধু কক্সবাজার বেড়াতে আসেন। তাঁরা বাস থেকে নেমে লাবণী পয়েন্ট সমুদ্র সৈকতে যান। পথিমধ্যে পর্যটন ছাতা মার্কেট এলাকায় পৌঁছালে ৪–৫ জনের একদল ছিনতাইকারী তাঁদের গতিরোধ করেন। এ সময় অস্ত্রের মুখে পর্যটকদের কাছ থেকে মানিব্যাগ ও মোবাইলসহ অন্যান্য মালামাল ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা।
অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক আপেল মাহমুদ আরও বলেন, ঘটনার পরপরই ভুক্তভোগী পর্যটকেরা সৈকতে কর্তব্যরত টুরিস্ট পুলিশ সদস্যদের কাছে বিষয়টি অবহিত করেন। এর পরপরই জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে অভিযান শুরু করে পুলিশ। শুক্রবার গভীর রাতে পুলিশ শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ছিনতাইয়ে জড়িত রোহিঙ্গা যুবকদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। এ ঘটনায় চারজন রোহিঙ্গা যুবক ছিল জড়িত
গ্রেপ্তার আসামিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা করে কক্সবাজার আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানান আপেল মাহমুদ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫