নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
দেশের সবচেয়ে বড় শহুরে জলাধার চট্টগ্রামের ফয়’স লেক। ঐতিহ্যবাহী এই লেকটির আয়তন কাগজকলমে ৩৩৬ একর। কিন্তু এর মধ্যে প্রায় ২০০ একর দখল হয়ে গেছে। লেকের ১০টি পাহাড় ঘিরে গড়ে উঠেছে প্রায় ৫ হাজার অবৈধ বসতি। সবুজের বুকে যেন পাকা, সেমিপাকা, আর কাঁচা ঘরের ধূসর বস্তি, যেখানে বসবাস ৩০ হাজার মানুষের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক ব্যক্তির ছত্রচ্ছায়ায় ফয়’স লেকে গড়ে উঠেছে অবৈধ বসতি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। সমানতালে চলছে মাদক, অস্ত্রের ব্যবসা, পাহাড় কাটা এবং দখলবাজি। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার এই স্থানটি হয়ে উঠেছে সন্ত্রাসী আর অপরাধীদের এক অভয়ারণ্য।
পরিবেশ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম মহানগর পরিচালক নুরুল্লাহ নুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বেশ কয়েকবার উচ্ছেদের জন্য নোটিশ দিয়েছি, এ বছর জুনেও আমরা উচ্ছেদে গিয়েছিলাম। কিন্তু আদালতের একটি নির্দেশনা আছে, পুনর্বাসন না করে তাদের উচ্ছেদ করা যাবে না। এ কারণে আমরা চাইলেও পারছি না। এ সুযোগে বসতি বাড়ছে।’
ফয়’স লেকের পুরো জায়গাটির মালিক বাংলাদেশ রেলওয়ে। ২০০৫ সালে ৫০ বছরের জন্য লেকের ৩৩৬ একর জায়গা কনকর্ড গ্রুপের কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানিকে ইজারা দেয় রেল কর্তৃপক্ষ। বছরে ৩৭ লাখ টাকা ইজারামূল্য পরিশোধ করে তারা। কিন্তু ভূমিকর নিয়ে বিরোধ, চুক্তির শর্ত ভঙ্গ, পরিবেশ নষ্ট করার অপরাধে ২০১৭ সালে ইজারার চুক্তি বাতিল করে রেল কর্তৃপক্ষ। এর বিরুদ্ধে সে বছর আদালতে যায় কনকর্ড। তখন থেকেই প্রায় চার বছর আদালতের স্থগিতাদেশের মধ্যেই ব্যবসা পরিচালনা করছে কনকর্ড।
ফয়’স লেক অ্যামিউজম্যান্ট পার্কের ডেপুটি ম্যানেজার বিশ্বজিৎ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখন বড়জোর ৭০ থেকে ৮০ একর জায়গায় কার্যক্রম পরিচালনা করি। বাকিটা অন্যদের দখলে। আমরা রেলকে বিষয়টি জানিয়েছি। তাদেরই ব্যবস্থা নেওয়ার কথা।’
আর রেলওয়ের বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা মাহবুবুল করিম বলেন, ‘আমাদের ৩৩৬ একর জায়গা আছে সেখানে, অথচ ২০০ একরই বেদখল, মামলার কারণে আমরা এগোতে পারছি না।’
সরেজমিনে দেখা যায়, ফয়’স লেকের পানির অংশটুকু ছাড়া বাকি পাহাড়ি অংশ প্রায় দখল হয়ে গেছে। চারপাশে অন্তত ১০টি পাহাড়ে গড়ে উঠেছে অবৈধ বসতি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দখল হয়েছে ১ নম্বর ঝিল, ২ নম্বর ঝিল ও ৩ নম্বর ঝিলের পাহাড়গুলো।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ২০২১ সালের জুন মাসের হিসাবে দেখা গেছে, এই তিনটি ঝিলেই অন্তত ৩০ হাজার মানুষ বসবাস করে।
কথা হয়, ১ নম্বর ঝিলের দখলদার মহল্লা কমিটির সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ১৯৯৪ সালে জায়গাটি দখল করেছি, আমাদের কোনো কাগজপত্র নেই। এখানে সব বাসিন্দারই একই অবস্থা। তবে স্ট্যাম্পের ওপর জায়গা হাতবদল হয়। মূল জায়গার মালিক রেলওয়ে। আপনি সাংবাদিক তাই সত্য কথা বললাম। আপনার মতো করে লিখবেন।’
মুনীর নামে আরেকজন বলেন, ‘জায়গা দখল করতে এখানে ৫০ হাজার থেকে কয়েক লাখ টাকা দিতে হয়। কিন্তু কাদের দিতে হয়, তা আমি বলতে পারব না। আপনি খবর বের করে নেন।’
আকবার শাহ থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, স্থানীয় সন্ত্রাসী নুরুল আলম নুরু, তাঁর ভাই জয়নালসহ অন্তত চারটি গ্রুপ এখানে সক্রিয়। এর মধ্যে নুরুর বিরুদ্ধে পাহাড় কাটা, মাদক ব্যবসা, কাঠ পাচারসহ ২৮টি মামলা আছে। তিনি বর্তমানে কারাগারে। তবে তাঁর বড় একটি গ্যাং আছে পাহাড়ে। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায় বিগত সরকার ও বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড় দখল করে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ঘর বানানোর ইট, লোহা, বালু এমনকি কাজের শ্রমিকও নিয়ন্ত্রণে রাখেন এঁরা। সরেজমিনে জানা যায়, দখলদারদের অনেকেই স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিমের অনুসারী।
জসিমের বিরুদ্ধে কয়েক বছর আগে পাহাড় কাটার অভিযোগে মামলা হয়েছিল বলে জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক নুরুল্লাহ নূরী।
পাহাড় কাটা ও দখলের বিষয়ে জানতে জাইলে অভিযোগ অস্বীকার করেন কাউন্সিলর জসিম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি উল্টো যারা পাহাড় কাটছে তাদের তালিকা তৈরি করছি। প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরকে পাহাড়ে অবৈধ বসতি যারা করছে তাদের তালিকা প্রণয়নেও আমি সহযোগিতা করেছি।’
আর কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুবল চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা মামলার কারণে গত তিন বছর ফয়’স লেকের প্রায় তিন কোটি টাকা ভূমিকর পাচ্ছি না। তা ছাড়া জায়গাটিতে উচ্ছেদ অভিযানে রেল আমাদের সহযোগিতা চায়নি। আমাদের কাছে সহযোগিতা চাইলে অবশ্যই করব।’
কিন্তু রেল পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘ফয়’স লেক নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কনকর্ডের সঙ্গে আমাদের মামলা চলছে। তবে সম্প্রতি একটি সমঝোতা হয়েছে। তারা মামলা তুলে নেবে বলে জানিয়েছে। আমরা শিগগিরই সেখানে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে আমাদের জায়গা বুঝে নেব।’
দেশের সবচেয়ে বড় শহুরে জলাধার চট্টগ্রামের ফয়’স লেক। ঐতিহ্যবাহী এই লেকটির আয়তন কাগজকলমে ৩৩৬ একর। কিন্তু এর মধ্যে প্রায় ২০০ একর দখল হয়ে গেছে। লেকের ১০টি পাহাড় ঘিরে গড়ে উঠেছে প্রায় ৫ হাজার অবৈধ বসতি। সবুজের বুকে যেন পাকা, সেমিপাকা, আর কাঁচা ঘরের ধূসর বস্তি, যেখানে বসবাস ৩০ হাজার মানুষের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, স্থানীয় কয়েকজন প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক ব্যক্তির ছত্রচ্ছায়ায় ফয়’স লেকে গড়ে উঠেছে অবৈধ বসতি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। সমানতালে চলছে মাদক, অস্ত্রের ব্যবসা, পাহাড় কাটা এবং দখলবাজি। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার এই স্থানটি হয়ে উঠেছে সন্ত্রাসী আর অপরাধীদের এক অভয়ারণ্য।
পরিবেশ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম মহানগর পরিচালক নুরুল্লাহ নুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বেশ কয়েকবার উচ্ছেদের জন্য নোটিশ দিয়েছি, এ বছর জুনেও আমরা উচ্ছেদে গিয়েছিলাম। কিন্তু আদালতের একটি নির্দেশনা আছে, পুনর্বাসন না করে তাদের উচ্ছেদ করা যাবে না। এ কারণে আমরা চাইলেও পারছি না। এ সুযোগে বসতি বাড়ছে।’
ফয়’স লেকের পুরো জায়গাটির মালিক বাংলাদেশ রেলওয়ে। ২০০৫ সালে ৫০ বছরের জন্য লেকের ৩৩৬ একর জায়গা কনকর্ড গ্রুপের কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানিকে ইজারা দেয় রেল কর্তৃপক্ষ। বছরে ৩৭ লাখ টাকা ইজারামূল্য পরিশোধ করে তারা। কিন্তু ভূমিকর নিয়ে বিরোধ, চুক্তির শর্ত ভঙ্গ, পরিবেশ নষ্ট করার অপরাধে ২০১৭ সালে ইজারার চুক্তি বাতিল করে রেল কর্তৃপক্ষ। এর বিরুদ্ধে সে বছর আদালতে যায় কনকর্ড। তখন থেকেই প্রায় চার বছর আদালতের স্থগিতাদেশের মধ্যেই ব্যবসা পরিচালনা করছে কনকর্ড।
ফয়’স লেক অ্যামিউজম্যান্ট পার্কের ডেপুটি ম্যানেজার বিশ্বজিৎ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা এখন বড়জোর ৭০ থেকে ৮০ একর জায়গায় কার্যক্রম পরিচালনা করি। বাকিটা অন্যদের দখলে। আমরা রেলকে বিষয়টি জানিয়েছি। তাদেরই ব্যবস্থা নেওয়ার কথা।’
আর রেলওয়ের বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা মাহবুবুল করিম বলেন, ‘আমাদের ৩৩৬ একর জায়গা আছে সেখানে, অথচ ২০০ একরই বেদখল, মামলার কারণে আমরা এগোতে পারছি না।’
সরেজমিনে দেখা যায়, ফয়’স লেকের পানির অংশটুকু ছাড়া বাকি পাহাড়ি অংশ প্রায় দখল হয়ে গেছে। চারপাশে অন্তত ১০টি পাহাড়ে গড়ে উঠেছে অবৈধ বসতি। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি দখল হয়েছে ১ নম্বর ঝিল, ২ নম্বর ঝিল ও ৩ নম্বর ঝিলের পাহাড়গুলো।
পরিবেশ অধিদপ্তরের ২০২১ সালের জুন মাসের হিসাবে দেখা গেছে, এই তিনটি ঝিলেই অন্তত ৩০ হাজার মানুষ বসবাস করে।
কথা হয়, ১ নম্বর ঝিলের দখলদার মহল্লা কমিটির সাধারণ সম্পাদক দুলাল হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি ১৯৯৪ সালে জায়গাটি দখল করেছি, আমাদের কোনো কাগজপত্র নেই। এখানে সব বাসিন্দারই একই অবস্থা। তবে স্ট্যাম্পের ওপর জায়গা হাতবদল হয়। মূল জায়গার মালিক রেলওয়ে। আপনি সাংবাদিক তাই সত্য কথা বললাম। আপনার মতো করে লিখবেন।’
মুনীর নামে আরেকজন বলেন, ‘জায়গা দখল করতে এখানে ৫০ হাজার থেকে কয়েক লাখ টাকা দিতে হয়। কিন্তু কাদের দিতে হয়, তা আমি বলতে পারব না। আপনি খবর বের করে নেন।’
আকবার শাহ থানা-পুলিশের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, স্থানীয় সন্ত্রাসী নুরুল আলম নুরু, তাঁর ভাই জয়নালসহ অন্তত চারটি গ্রুপ এখানে সক্রিয়। এর মধ্যে নুরুর বিরুদ্ধে পাহাড় কাটা, মাদক ব্যবসা, কাঠ পাচারসহ ২৮টি মামলা আছে। তিনি বর্তমানে কারাগারে। তবে তাঁর বড় একটি গ্যাং আছে পাহাড়ে। স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের ছত্রচ্ছায়ায় বিগত সরকার ও বর্তমান সরকারের আমলে পাহাড় দখল করে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, ঘর বানানোর ইট, লোহা, বালু এমনকি কাজের শ্রমিকও নিয়ন্ত্রণে রাখেন এঁরা। সরেজমিনে জানা যায়, দখলদারদের অনেকেই স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর জহুরুল আলম জসিমের অনুসারী।
জসিমের বিরুদ্ধে কয়েক বছর আগে পাহাড় কাটার অভিযোগে মামলা হয়েছিল বলে জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক নুরুল্লাহ নূরী।
পাহাড় কাটা ও দখলের বিষয়ে জানতে জাইলে অভিযোগ অস্বীকার করেন কাউন্সিলর জসিম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি উল্টো যারা পাহাড় কাটছে তাদের তালিকা তৈরি করছি। প্রশাসন ও পরিবেশ অধিদপ্তরকে পাহাড়ে অবৈধ বসতি যারা করছে তাদের তালিকা প্রণয়নেও আমি সহযোগিতা করেছি।’
আর কাট্টলী সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) সুবল চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা মামলার কারণে গত তিন বছর ফয়’স লেকের প্রায় তিন কোটি টাকা ভূমিকর পাচ্ছি না। তা ছাড়া জায়গাটিতে উচ্ছেদ অভিযানে রেল আমাদের সহযোগিতা চায়নি। আমাদের কাছে সহযোগিতা চাইলে অবশ্যই করব।’
কিন্তু রেল পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘ফয়’স লেক নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কনকর্ডের সঙ্গে আমাদের মামলা চলছে। তবে সম্প্রতি একটি সমঝোতা হয়েছে। তারা মামলা তুলে নেবে বলে জানিয়েছে। আমরা শিগগিরই সেখানে অবৈধ বসতি উচ্ছেদ করে আমাদের জায়গা বুঝে নেব।’
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৭ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
২০ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
২০ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫