নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা : হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সরকার জাতীয় কমিটি গঠন করবে। হজ ও ওমরাহ এজেন্সিকে শর্ত মেনে নিবন্ধন নিতে হবে। আর কোনো হজ ও ওমরাহ এজেন্সি সৌদি আরবে গিয়ে অপরাধ করলেও বাংলাদেশে সেই অপরাধের বিচার করার বিধান রেখে ‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিল-২০২১’ সংসদে পাস হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বিলটির প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে বিলের ওপর জনমত যাচাই–বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলোর নিষ্পত্তি করেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিদ্যমান হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা নীতিমালাকে আইনে প্রণীত করতেই স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে বিলটি আনা হলো। এর আগে গত ৪ এপ্রিল বিলটি সংসদে তোলেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী। পরে বিলটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে কোনো সংবিধিবদ্ধ আইন নেই। নির্বাহী আদেশ, নীতিমালা, পরিপত্র ইত্যাদি দ্বারা এ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এ বিষয়ে সংবিধিবদ্ধ আইন ও বিধিবিধানের প্রয়োজন দীর্ঘদিন যাবৎ অনুভূত হচ্ছে।
বিলে বলা হয়েছে, হজের চুক্তি এখানে হওয়ার পরে কেউ সৌদি আরবে গিয়ে ঠকালে ওই অপরাধ বাংলাদেশে হয়েছে বলে গণ্য করে এই আইন অনুযায়ী বিচার করা হবে। নিবন্ধন পেতে হলে হজ এজেন্সিকে তিন বছর এবং ওমরাহ এজেন্সিকে দুই বছরের ট্রাভেল এজেন্সি পরিচালনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বিলে বলা হয়েছে, হজ এজেন্সিগুলো অনিয়ম করলে তাদের নিবন্ধন বাতিলের পাশাপাশি সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। আর ওমরাহ এজেন্সি অনিয়ম করলে তারা নিবন্ধন হারানোর সঙ্গে সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার মুখে পড়বে। এছাড়া জামানত বাজেয়াপ্ত, নিবন্ধন স্থগিত, সতর্কীকরণ ও তিরস্কারের শাস্তি রয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, কোনো এজেন্সি পরপর দুবার তিরস্কৃত হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার নিবন্ধন দুই বছরের জন্য স্থগিত হয়ে যাবে। কোনো এজেন্সির নিবন্ধন বাতিল হলে ওই এজেন্সির অংশীদার বা স্বত্বাধিকারীরা পরে কখনো হজ বা ওমরাহ এজেন্সির নিবন্ধন পাবে না। অন্য কোনো এজেন্সির কাজেও সম্পৃক্ত হতে পারবে না।
এতে বলা হয়েছে, হজ এজেন্সিগুলো স্বত্ব পরিবর্তন করতে চাইলে নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। হজ ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সম্পৃক্ত মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অন্যান্য সরকারি সংস্থার দায়দায়িত্ব আইনি বিধিবিধান দ্বার সুস্পষ্ট করা হলে তা হজ ব্যবস্থাপনাকে আরও দক্ষ ও গতিশীল করতে সহায়ক হবে।
ঢাকা : হজ ব্যবস্থাপনার জন্য সরকার জাতীয় কমিটি গঠন করবে। হজ ও ওমরাহ এজেন্সিকে শর্ত মেনে নিবন্ধন নিতে হবে। আর কোনো হজ ও ওমরাহ এজেন্সি সৌদি আরবে গিয়ে অপরাধ করলেও বাংলাদেশে সেই অপরাধের বিচার করার বিধান রেখে ‘হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিল-২০২১’ সংসদে পাস হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বিলটির প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে বিলের ওপর জনমত যাচাই–বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলোর নিষ্পত্তি করেন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী। বিদ্যমান হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা নীতিমালাকে আইনে প্রণীত করতেই স্বাধীনতার ৫০ বছর পরে বিলটি আনা হলো। এর আগে গত ৪ এপ্রিল বিলটি সংসদে তোলেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী। পরে বিলটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য ধর্ম মন্ত্রণালয়–সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।
বিলের উদ্দেশ্য ও কারণ সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে হজ ও ওমরাহ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে কোনো সংবিধিবদ্ধ আইন নেই। নির্বাহী আদেশ, নীতিমালা, পরিপত্র ইত্যাদি দ্বারা এ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এ বিষয়ে সংবিধিবদ্ধ আইন ও বিধিবিধানের প্রয়োজন দীর্ঘদিন যাবৎ অনুভূত হচ্ছে।
বিলে বলা হয়েছে, হজের চুক্তি এখানে হওয়ার পরে কেউ সৌদি আরবে গিয়ে ঠকালে ওই অপরাধ বাংলাদেশে হয়েছে বলে গণ্য করে এই আইন অনুযায়ী বিচার করা হবে। নিবন্ধন পেতে হলে হজ এজেন্সিকে তিন বছর এবং ওমরাহ এজেন্সিকে দুই বছরের ট্রাভেল এজেন্সি পরিচালনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বিলে বলা হয়েছে, হজ এজেন্সিগুলো অনিয়ম করলে তাদের নিবন্ধন বাতিলের পাশাপাশি সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। আর ওমরাহ এজেন্সি অনিয়ম করলে তারা নিবন্ধন হারানোর সঙ্গে সর্বোচ্চ ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানার মুখে পড়বে। এছাড়া জামানত বাজেয়াপ্ত, নিবন্ধন স্থগিত, সতর্কীকরণ ও তিরস্কারের শাস্তি রয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, কোনো এজেন্সি পরপর দুবার তিরস্কৃত হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার নিবন্ধন দুই বছরের জন্য স্থগিত হয়ে যাবে। কোনো এজেন্সির নিবন্ধন বাতিল হলে ওই এজেন্সির অংশীদার বা স্বত্বাধিকারীরা পরে কখনো হজ বা ওমরাহ এজেন্সির নিবন্ধন পাবে না। অন্য কোনো এজেন্সির কাজেও সম্পৃক্ত হতে পারবে না।
এতে বলা হয়েছে, হজ এজেন্সিগুলো স্বত্ব পরিবর্তন করতে চাইলে নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। হজ ব্যবস্থাপনার সঙ্গে সম্পৃক্ত মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও অন্যান্য সরকারি সংস্থার দায়দায়িত্ব আইনি বিধিবিধান দ্বার সুস্পষ্ট করা হলে তা হজ ব্যবস্থাপনাকে আরও দক্ষ ও গতিশীল করতে সহায়ক হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫