নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
নবীগঞ্জে সরকারি খাস খতিয়ানের গোপাট দখল করে ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী চক্রের বিরুদ্ধে। গত বুধবার উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের সুজাপুরের বাসিন্দারা এ বিষয়ে নবীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগপত্র ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুজাপুর মৌজার জেএল নম্বর ১৬৪ খতিয়ানের গোপাট দখল করে ঘর নির্মাণকাজ শুরু করেন এ গ্রামের বাসিন্দা সজীব মিয়া। তাঁকে গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে গোপাট দখল করে ঘর নির্মাণ না করার জন্য নিষেধ করা হয়। তবে গ্রামবাসীর নিষেধ উপেক্ষা করে সজীব ঘর নির্মাণকাজ অব্যাহত রাখেন। পরে খাস খতিয়ানের গোপাট দখল করে ঘর নির্মাণের ঘটনায় গ্রামবাসীর পক্ষে থেকে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়। পাইকপাড়া গ্রামের ওয়াহিদুজ্জামান মাসুদ ও পূর্বতিমিরপুর গ্রামের মো. আজিজুর রহমান অভিযোগপত্র দেন।
অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা সহকারী কমিশনার উত্তম কুমার দাশ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সদর ইউনিয়নের উপসহকারী ভূমি কর্মকর্তাকে বন্ধ করতে নির্দেশ দেন। পরে এ কর্মকর্তা বুধবার ঘর নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দেন।
জানা যায়, উপজেলার পাইকপাড়া, বদরদি, মুরাদপুর, তিমিরপুর, সুজাপুর ও ঘোনাপাড়ার গ্রামবাসী এ গোপাট ভূমি হিসেবেই দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করে আসছেন। উল্লিখিত গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের হালের গরু, ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলার চলাচলের একমাত্র জমি এটি। ২০১৫ সালে জসিম উদ্দিন ও নূরুল হক গং এই গোপাট অবৈধভাবে বেড়া দিয়ে টিনের ঘর বানিয়ে গ্রামবাসীর চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেন।
পরে এলাকাবাসী উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি বরাবর একটি লিখিত আবেদন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫ সালের ১৩ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) স্বাক্ষরিত নোটিশে ৩০ দিনের মধ্যে অবৈধ দখল করা জায়গা ছাড়ার নির্দেশ দেয়। নির্দেশ অমান্য করেন দখলদারেরা।
২০১৬ সালের ৫ অক্টোবর জেলা প্রশাসক কার্যালয় সরকারি জায়গা উচ্ছেদের নির্দেশ দেয়। আদেশের পাঁচ দিন পর নোটিশের মাধ্যমে অনিবার্য কারণ দেখিয়ে উচ্ছেদ কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। বলা হয় উচ্ছেদের তারিখ পরবর্তীকালে জানানো হবে।
এদিকে দীর্ঘদিন ধরে সরকারি জায়গা থেকে উচ্ছেদের ব্যাপারে বারবার অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার না পাওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত সজীব মিয়ার মোবাইল ফোন করলেও রিসিভ করেননি।
নবীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) উত্তম কুমার দাশ বলেন, ‘বিষয়টি আমি জেনেছি, প্রাথমিকভাবে ঘর নির্মাণের কাজ বন্ধ করা হয়েছে। অবশ্যই সরকারি জায়গা দখলমুক্ত করতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নবীগঞ্জে সরকারি খাস খতিয়ানের গোপাট দখল করে ঘর নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী চক্রের বিরুদ্ধে। গত বুধবার উপজেলার বাউসা ইউনিয়নের সুজাপুরের বাসিন্দারা এ বিষয়ে নবীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগপত্র ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুজাপুর মৌজার জেএল নম্বর ১৬৪ খতিয়ানের গোপাট দখল করে ঘর নির্মাণকাজ শুরু করেন এ গ্রামের বাসিন্দা সজীব মিয়া। তাঁকে গ্রামবাসীর পক্ষ থেকে গোপাট দখল করে ঘর নির্মাণ না করার জন্য নিষেধ করা হয়। তবে গ্রামবাসীর নিষেধ উপেক্ষা করে সজীব ঘর নির্মাণকাজ অব্যাহত রাখেন। পরে খাস খতিয়ানের গোপাট দখল করে ঘর নির্মাণের ঘটনায় গ্রামবাসীর পক্ষে থেকে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) বরাবর লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়। পাইকপাড়া গ্রামের ওয়াহিদুজ্জামান মাসুদ ও পূর্বতিমিরপুর গ্রামের মো. আজিজুর রহমান অভিযোগপত্র দেন।
অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা সহকারী কমিশনার উত্তম কুমার দাশ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সদর ইউনিয়নের উপসহকারী ভূমি কর্মকর্তাকে বন্ধ করতে নির্দেশ দেন। পরে এ কর্মকর্তা বুধবার ঘর নির্মাণের কাজ বন্ধ করে দেন।
জানা যায়, উপজেলার পাইকপাড়া, বদরদি, মুরাদপুর, তিমিরপুর, সুজাপুর ও ঘোনাপাড়ার গ্রামবাসী এ গোপাট ভূমি হিসেবেই দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করে আসছেন। উল্লিখিত গ্রামের কয়েক হাজার মানুষের হালের গরু, ট্রাক্টর ও পাওয়ার টিলার চলাচলের একমাত্র জমি এটি। ২০১৫ সালে জসিম উদ্দিন ও নূরুল হক গং এই গোপাট অবৈধভাবে বেড়া দিয়ে টিনের ঘর বানিয়ে গ্রামবাসীর চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে দেন।
পরে এলাকাবাসী উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি বরাবর একটি লিখিত আবেদন করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৫ সালের ১৩ ডিসেম্বর হবিগঞ্জ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) স্বাক্ষরিত নোটিশে ৩০ দিনের মধ্যে অবৈধ দখল করা জায়গা ছাড়ার নির্দেশ দেয়। নির্দেশ অমান্য করেন দখলদারেরা।
২০১৬ সালের ৫ অক্টোবর জেলা প্রশাসক কার্যালয় সরকারি জায়গা উচ্ছেদের নির্দেশ দেয়। আদেশের পাঁচ দিন পর নোটিশের মাধ্যমে অনিবার্য কারণ দেখিয়ে উচ্ছেদ কার্যক্রম স্থগিত করা হয়। বলা হয় উচ্ছেদের তারিখ পরবর্তীকালে জানানো হবে।
এদিকে দীর্ঘদিন ধরে সরকারি জায়গা থেকে উচ্ছেদের ব্যাপারে বারবার অভিযোগ দিয়েও প্রতিকার না পাওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত সজীব মিয়ার মোবাইল ফোন করলেও রিসিভ করেননি।
নবীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) উত্তম কুমার দাশ বলেন, ‘বিষয়টি আমি জেনেছি, প্রাথমিকভাবে ঘর নির্মাণের কাজ বন্ধ করা হয়েছে। অবশ্যই সরকারি জায়গা দখলমুক্ত করতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫