অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক বাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করছে ভুটানের কৃষি খাত। ভারত-বাংলাদেশের মতো প্রধান অংশীদার ছাড়াও আরও ১৭টি দেশে কৃষিপণ্য রপ্তানি করছে দেশটি। আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে ভুটানের প্রধান হাতিয়ার দেশটিতে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত কর্ডিসেপস। এটি হলো একধরনের ভেষজ ছত্রাক বা মাশরুম, যা নানা রোগের নিরাময়কারী বলে ধারণা করা হয়।
তবে থাইল্যান্ড এখন ভুটানের কৃষিপণ্য রপ্তানির অন্যতম প্রধান গন্তব্য হয়ে উঠেছে। গত বছর দেশটি ভুটান থেকে ৮৩ দশমিক ২১ মিলিয়ন নিউট্রাম মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে। এটি ভুটানের দুটি ঐতিহ্যবাহী বাজার (ভারত ও বাংলাদেশ) বাদে অন্যান্য দেশে মোট কৃষি রপ্তানির ৪২ দশমিক ৮২ শতাংশ। এই রপ্তানি পণ্যগুলোর মধ্যে নয়টি প্রাথমিক এবং নয়টি প্রক্রিয়াজাত পণ্য রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে প্রধান কর্ডিসেপস।
কর্ডিসেপস বাংলাদেশে খুব একটা পরিচিত না হলেও বিশ্বব্যাপী এই ছত্রাকের বিপুল চাহিদা রয়েছে। বিরল হওয়ায় এর দামও অনেক। ভুটান ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস–এর ২০২৪ সালের হিসাব অনুযায়ী, গত বছর শুধু এই কর্ডিসেপস রপ্তানি করেই ৪ দশমিক ২৩ কোটি মার্কিন ডলার আয় করেছে ভুটান।
ভুটানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম কুয়েনসেলের তথ্যমতে, গত বছর বাংলাদেশ ও ভারত ছাড়া আরও ১৭টি দেশে কৃষিপণ্য রপ্তানি করেছে ভুটান। এসব দেশের মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, জাপান, মালয়েশিয়া, নেপাল, রাশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।
ভুটানের অন্যতম প্রধান রপ্তানি গন্তব্য হয়ে উঠেছে থাইল্যান্ড। এরপর ভুটানের কৃষিপণ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা জাপান। গত বছর দেশটিতে ৩০ দশমিক ৪০ মিলিয়ন নিউট্রাম (ভুটানি মুদ্রা) কৃষিপণ্য রপ্তানি করেছে ভুটান। জাপানে রপ্তানি করা চারটি প্রধান পণ্যের মধ্যে ছিল কর্ডিসেপস, মাসুতাকে মাশরুম, বাজরা ও প্রাকৃতিক মধু।
এরপর রয়েছে নেপাল, যারা মূলত ধূপকাঠি ও গ্রিন টি আমদানি করেছে, যার পরিমাণ ১৫ দশমিক ০৪ টন এবং মোট মূল্য ৩ দশমিক ২৭ মিলিয়ন নিউট্রাম।
একই সময়ে অন্যান্য দেশ সম্মিলিতভাবে ভুটান থেকে মোট ৫০ দশমিক ৯১ মিলিয়ন নিউট্রাম মূল্যের কর্ডিসেপস মাশরুম আমদানি করেছে। সব মিলিয়ে ভুটান ১৩টি দেশে ৪৫টি রপ্তানিকারকের মাধ্যমে ২১ ধরনের প্রাথমিক কৃষিপণ্য রপ্তানি করেছে, যেগুলোর মধ্যে কর্ডিসেপস ছিল প্রধান। এই রপ্তানি থেকে গত বছর দেশটির আয় হয়েছে মোট ৯৯ দশমিক ২৪ মিলিয়ন নিউট্রাম।
কর্ডিসেপস ছাড়াও পরিমাণের দিক থেকে উল্লেখযোগ্য অন্যান্য রপ্তানি পণ্যের মধ্যে ছিল মাসুতাকে মাশরুম, মসলা, সুপারি এবং হ্যাজেলনাট (একধরনের বাদাম)।
ভারত ও বাংলাদেশ বাদে অন্যান্য বাজারে ভুটান ১৪ ধরনের প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রপ্তানি করেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য তিনটি ছিল আদাগুঁড়া, মরিচগুঁড়া ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য। এই তিনটি পণ্য থেকে আয় হয়েছে ৬ দশমিক ৮২ মিলিয়ন নিউট্রাম, আর রপ্তানি করা পরিমাণ ছিল ৮ দশমিক ৭৬ টন।
তবে এই আশাব্যঞ্জক রপ্তানি সত্ত্বেও ভুটানের এখনো বাণিজ্য ঘাটতি উল্লেখযোগ্য। ২০২৪ সালে ভারত ছাড়া অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভুটানের মোট রপ্তানি ছিল ১২ হাজার ৫১ মিলিয়ন নিউট্রাম, যেখানে দেশটি আমদানি করেছে ১৯ হাজার ৮৬১ মিলিয়ন নিউট্রাম সমমূল্যের পণ্য। ফলে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৮১০ মিলিয়ন নিউট্রাম।
আন্তর্জাতিক বাজারে শক্ত অবস্থান তৈরি করছে ভুটানের কৃষি খাত। ভারত-বাংলাদেশের মতো প্রধান অংশীদার ছাড়াও আরও ১৭টি দেশে কৃষিপণ্য রপ্তানি করছে দেশটি। আন্তর্জাতিক বাজার ধরতে ভুটানের প্রধান হাতিয়ার দেশটিতে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত কর্ডিসেপস। এটি হলো একধরনের ভেষজ ছত্রাক বা মাশরুম, যা নানা রোগের নিরাময়কারী বলে ধারণা করা হয়।
তবে থাইল্যান্ড এখন ভুটানের কৃষিপণ্য রপ্তানির অন্যতম প্রধান গন্তব্য হয়ে উঠেছে। গত বছর দেশটি ভুটান থেকে ৮৩ দশমিক ২১ মিলিয়ন নিউট্রাম মূল্যের পণ্য আমদানি করেছে। এটি ভুটানের দুটি ঐতিহ্যবাহী বাজার (ভারত ও বাংলাদেশ) বাদে অন্যান্য দেশে মোট কৃষি রপ্তানির ৪২ দশমিক ৮২ শতাংশ। এই রপ্তানি পণ্যগুলোর মধ্যে নয়টি প্রাথমিক এবং নয়টি প্রক্রিয়াজাত পণ্য রয়েছে, যেগুলোর মধ্যে প্রধান কর্ডিসেপস।
কর্ডিসেপস বাংলাদেশে খুব একটা পরিচিত না হলেও বিশ্বব্যাপী এই ছত্রাকের বিপুল চাহিদা রয়েছে। বিরল হওয়ায় এর দামও অনেক। ভুটান ট্রেড স্ট্যাটিসটিকস–এর ২০২৪ সালের হিসাব অনুযায়ী, গত বছর শুধু এই কর্ডিসেপস রপ্তানি করেই ৪ দশমিক ২৩ কোটি মার্কিন ডলার আয় করেছে ভুটান।
ভুটানের স্থানীয় সংবাদমাধ্যম কুয়েনসেলের তথ্যমতে, গত বছর বাংলাদেশ ও ভারত ছাড়া আরও ১৭টি দেশে কৃষিপণ্য রপ্তানি করেছে ভুটান। এসব দেশের মধ্যে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, জাপান, মালয়েশিয়া, নেপাল, রাশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও সংযুক্ত আরব আমিরাত।
ভুটানের অন্যতম প্রধান রপ্তানি গন্তব্য হয়ে উঠেছে থাইল্যান্ড। এরপর ভুটানের কৃষিপণ্যের দ্বিতীয় বৃহত্তম ক্রেতা জাপান। গত বছর দেশটিতে ৩০ দশমিক ৪০ মিলিয়ন নিউট্রাম (ভুটানি মুদ্রা) কৃষিপণ্য রপ্তানি করেছে ভুটান। জাপানে রপ্তানি করা চারটি প্রধান পণ্যের মধ্যে ছিল কর্ডিসেপস, মাসুতাকে মাশরুম, বাজরা ও প্রাকৃতিক মধু।
এরপর রয়েছে নেপাল, যারা মূলত ধূপকাঠি ও গ্রিন টি আমদানি করেছে, যার পরিমাণ ১৫ দশমিক ০৪ টন এবং মোট মূল্য ৩ দশমিক ২৭ মিলিয়ন নিউট্রাম।
একই সময়ে অন্যান্য দেশ সম্মিলিতভাবে ভুটান থেকে মোট ৫০ দশমিক ৯১ মিলিয়ন নিউট্রাম মূল্যের কর্ডিসেপস মাশরুম আমদানি করেছে। সব মিলিয়ে ভুটান ১৩টি দেশে ৪৫টি রপ্তানিকারকের মাধ্যমে ২১ ধরনের প্রাথমিক কৃষিপণ্য রপ্তানি করেছে, যেগুলোর মধ্যে কর্ডিসেপস ছিল প্রধান। এই রপ্তানি থেকে গত বছর দেশটির আয় হয়েছে মোট ৯৯ দশমিক ২৪ মিলিয়ন নিউট্রাম।
কর্ডিসেপস ছাড়াও পরিমাণের দিক থেকে উল্লেখযোগ্য অন্যান্য রপ্তানি পণ্যের মধ্যে ছিল মাসুতাকে মাশরুম, মসলা, সুপারি এবং হ্যাজেলনাট (একধরনের বাদাম)।
ভারত ও বাংলাদেশ বাদে অন্যান্য বাজারে ভুটান ১৪ ধরনের প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য রপ্তানি করেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য তিনটি ছিল আদাগুঁড়া, মরিচগুঁড়া ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্য। এই তিনটি পণ্য থেকে আয় হয়েছে ৬ দশমিক ৮২ মিলিয়ন নিউট্রাম, আর রপ্তানি করা পরিমাণ ছিল ৮ দশমিক ৭৬ টন।
তবে এই আশাব্যঞ্জক রপ্তানি সত্ত্বেও ভুটানের এখনো বাণিজ্য ঘাটতি উল্লেখযোগ্য। ২০২৪ সালে ভারত ছাড়া অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভুটানের মোট রপ্তানি ছিল ১২ হাজার ৫১ মিলিয়ন নিউট্রাম, যেখানে দেশটি আমদানি করেছে ১৯ হাজার ৮৬১ মিলিয়ন নিউট্রাম সমমূল্যের পণ্য। ফলে বাণিজ্য ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৭ হাজার ৮১০ মিলিয়ন নিউট্রাম।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৩ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, তাঁর দেশে আবারও বিশ শতকের ত্রিশ দশকের মতো মহামন্দা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে, মার্কিন আদালত যদি তাঁর ব্যাপক শুল্ক আরোপের ক্ষমতা আরোপের ক্ষমতা খর্ব করে তাহলে এই বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে