আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
নানান ধরনের গুজব আর অনিশ্চয়তায় শনির দশায় পড়েছে পুঁজিবাজার। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ২০০ কোটির ঘরে নেমেছে, যা ৪ মাস ২০ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন। এক মাস যাবৎ এমন লেনদেনের খরায় ধুঁকছে পুঁজিবাজার। এতে করে গত ১৬ কর্মদিবসে ৯ হাজার কোটি টাকা এবং সপ্তাহের প্রথম তিন কর্মদিবসে ৪ হাজার কোটি টাকার পুঁজি হারিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে এই সময়ে বাজার ছেড়েছেন লাখের বেশি বিনিয়োগকারী।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অর্থনৈতিক মন্দার পর রাজনৈতিক অস্থিরতায় আবারও আস্থার সংকটে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। গত রবি, সোম ও বুধবারের পতন গুজব প্ররোচিত হলেও এক মাস ধরে বাজারে মন্দাবস্থার কারণ শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কথা ভেবে নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা। পোর্টফোলিওতে নগদ টাকা রেখে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন তাঁরা। এর সঙ্গে চড়া মূল্যস্ফীতি মানুষের সঞ্চয় ক্ষমতা কমিয়ে বিনিয়োগ হ্রাস করেছে। এর প্রভাব সার্বিক অর্থনীতির সঙ্গে পুঁজিবাজারেও পড়েছে।
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার মিউচুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ থেকে উৎসে কর কাটা, সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইট হ্যাকিংয়ের চেষ্টা, প্রভাবশালী একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশের নিষেধাজ্ঞা, সামনে রিজার্ভ কমে যেতে পারে ইত্যাদি গুজবে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। বুধবার দিনের লেনদেন শুরুর আগেই ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশসহ (আইসিবি) সরকারি-বেসরকারি ২২ প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে ভারতীয় হ্যাকাররা—এমন খবরও ছড়িয়ে পড়ে। বিনিয়োগকৃত অর্থ হ্যাকারদের দখলে চলে যেতে পারে, এই ভয়ে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির ধুম পড়ে, যা অব্যাহত ছিল দিনের লেনদেনের শেষ সময় পর্যন্ত। এতে দিন শেষে বিনিয়োগকারীদের বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৭১ হাজার ৪৩৯ কোটি ১৫ লাখ ৭৪ হাজার টাকা, যা নতুন সপ্তাহের শুরুতে ছিল ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৪৯৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। চলতি মাসের ১৬ দিনে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি উধাও হয়েছে ৯ হাজার ৮৩৯ কোটি ৪৭ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
বিনিয়োগকারী মাসুম জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে কখন কী ঘটবে—এই আতঙ্ক, নানা রকম গুজবে বিনিয়োগের ইচ্ছা মরে যায়। এ জন্য অনেকেই এখন আর ব্রোকারেজ হাউসে আসেন না।
ওই তিন দিনের পতনকে স্বাভাবিক মনে করেন না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, এটা একেবারেই স্বাভাবিক বলা যায় না। স্বাভাবিক হলে ৮-১০ পয়েন্ট করে কমত।
এ পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার পরপরই মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকারেজ হাউস এবং বিভিন্ন ব্যাংকের প্রতিনিধিদের সঙ্গে পৃথক দুটি বৈঠক করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। বিএসইসির বৈঠকের সংবাদে বৃহস্পতিবার বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়ে লেনদেন হয়, ফলে সূচক বাড়ে।
বিদায়ী সপ্তাহে গুজবের কারণে পতন হলেও এক মাস ধরে লেনদেন খরায় পুড়ছে পুঁজিবাজার। গত ১৮ জুলাই ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৪ কোটি টাকার বেশি। এরপর টানা ২১ কর্মদিবস ১ হাজার কোটি টাকা লেনদেন দেখেননি বিনিয়োগকারীরা। আর গত ১০ কর্মদিবসে ধারাবাহিকভাবে লেনদেন হয়েছে ৫০০ কোটি টাকার নিচে।
মন্দাবস্থার কারণে এই সময়ে বহু বিনিয়োগকারী বাজার ছেড়েছেন। শেয়ারের জিম্মাদার প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশের (সিডিবিএল) তথ্যমতে, চলতি বছরের জুন শেষে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ১৮ লাখ ৬০ হাজার ৭৭৪টি। ১৬ আগস্ট সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৪৫ হাজার ৩৪৬টি। অর্থাৎ দেড় মাসের ব্যবধানে বিও হিসাব কমেছে বা পুঁজিবাজার ছেড়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৪২৮ জন বিনিয়োগকারী।
পুঁজিবাজারের সার্বিক লেনদেনের বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্লোর প্রাইস লেনদেন না হওয়ার একটা কারণ। অনেক ভালো শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। সেই ফান্ডগুলো রিলিজ হলে লেনদেন আরও বাড়ত। অন্যদিকে, সামনে নির্বাচন কেমন হবে, রাজনৈতিক কারণে পরিস্থিতি কেমন দাঁড়াবে—এসব নিয়ে মানুষ বিচলিত।
পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘কিছু দুষ্টলোকের কারণে গত দু-তিন দিন সূচকের পতন হয়েছে। তবে আজকে (বৃহস্পতিবার) ইতিবাচক ধারায় লেনদেন হয়েছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করছি, দু-তিন দিনের ব্যাপার, পুঁজিবাজার ভালো হবে।’
নানান ধরনের গুজব আর অনিশ্চয়তায় শনির দশায় পড়েছে পুঁজিবাজার। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন ২০০ কোটির ঘরে নেমেছে, যা ৪ মাস ২০ দিনের মধ্যে সর্বনিম্ন। এক মাস যাবৎ এমন লেনদেনের খরায় ধুঁকছে পুঁজিবাজার। এতে করে গত ১৬ কর্মদিবসে ৯ হাজার কোটি টাকা এবং সপ্তাহের প্রথম তিন কর্মদিবসে ৪ হাজার কোটি টাকার পুঁজি হারিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। ফলে এই সময়ে বাজার ছেড়েছেন লাখের বেশি বিনিয়োগকারী।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অর্থনৈতিক মন্দার পর রাজনৈতিক অস্থিরতায় আবারও আস্থার সংকটে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। গত রবি, সোম ও বুধবারের পতন গুজব প্ররোচিত হলেও এক মাস ধরে বাজারে মন্দাবস্থার কারণ শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস এবং অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কথা ভেবে নতুন বিনিয়োগে যাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা। পোর্টফোলিওতে নগদ টাকা রেখে বাজার পর্যবেক্ষণ করছেন তাঁরা। এর সঙ্গে চড়া মূল্যস্ফীতি মানুষের সঞ্চয় ক্ষমতা কমিয়ে বিনিয়োগ হ্রাস করেছে। এর প্রভাব সার্বিক অর্থনীতির সঙ্গে পুঁজিবাজারেও পড়েছে।
সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার মিউচুয়াল ফান্ডের লভ্যাংশ থেকে উৎসে কর কাটা, সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইট হ্যাকিংয়ের চেষ্টা, প্রভাবশালী একাধিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে বিভিন্ন দেশের নিষেধাজ্ঞা, সামনে রিজার্ভ কমে যেতে পারে ইত্যাদি গুজবে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। বুধবার দিনের লেনদেন শুরুর আগেই ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশসহ (আইসিবি) সরকারি-বেসরকারি ২২ প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট হ্যাক করেছে ভারতীয় হ্যাকাররা—এমন খবরও ছড়িয়ে পড়ে। বিনিয়োগকৃত অর্থ হ্যাকারদের দখলে চলে যেতে পারে, এই ভয়ে বিনিয়োগকারীদের শেয়ার বিক্রির ধুম পড়ে, যা অব্যাহত ছিল দিনের লেনদেনের শেষ সময় পর্যন্ত। এতে দিন শেষে বিনিয়োগকারীদের বাজার মূলধন দাঁড়ায় ৭ লাখ ৭১ হাজার ৪৩৯ কোটি ১৫ লাখ ৭৪ হাজার টাকা, যা নতুন সপ্তাহের শুরুতে ছিল ৭ লাখ ৭৫ হাজার ৪৯৯ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। চলতি মাসের ১৬ দিনে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি উধাও হয়েছে ৯ হাজার ৮৩৯ কোটি ৪৭ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।
বিনিয়োগকারী মাসুম জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশে কখন কী ঘটবে—এই আতঙ্ক, নানা রকম গুজবে বিনিয়োগের ইচ্ছা মরে যায়। এ জন্য অনেকেই এখন আর ব্রোকারেজ হাউসে আসেন না।
ওই তিন দিনের পতনকে স্বাভাবিক মনে করেন না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, এটা একেবারেই স্বাভাবিক বলা যায় না। স্বাভাবিক হলে ৮-১০ পয়েন্ট করে কমত।
এ পরিস্থিতিতে বৃহস্পতিবার পুঁজিবাজারে লেনদেন শুরু হওয়ার পরপরই মার্চেন্ট ব্যাংক, ব্রোকারেজ হাউস এবং বিভিন্ন ব্যাংকের প্রতিনিধিদের সঙ্গে পৃথক দুটি বৈঠক করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি। বিএসইসির বৈঠকের সংবাদে বৃহস্পতিবার বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়ে লেনদেন হয়, ফলে সূচক বাড়ে।
বিদায়ী সপ্তাহে গুজবের কারণে পতন হলেও এক মাস ধরে লেনদেন খরায় পুড়ছে পুঁজিবাজার। গত ১৮ জুলাই ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৪৪ কোটি টাকার বেশি। এরপর টানা ২১ কর্মদিবস ১ হাজার কোটি টাকা লেনদেন দেখেননি বিনিয়োগকারীরা। আর গত ১০ কর্মদিবসে ধারাবাহিকভাবে লেনদেন হয়েছে ৫০০ কোটি টাকার নিচে।
মন্দাবস্থার কারণে এই সময়ে বহু বিনিয়োগকারী বাজার ছেড়েছেন। শেয়ারের জিম্মাদার প্রতিষ্ঠান সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি অব বাংলাদেশের (সিডিবিএল) তথ্যমতে, চলতি বছরের জুন শেষে বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ১৮ লাখ ৬০ হাজার ৭৭৪টি। ১৬ আগস্ট সেই সংখ্যা কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ লাখ ৪৫ হাজার ৩৪৬টি। অর্থাৎ দেড় মাসের ব্যবধানে বিও হিসাব কমেছে বা পুঁজিবাজার ছেড়েছেন ১ লাখ ১৫ হাজার ৪২৮ জন বিনিয়োগকারী।
পুঁজিবাজারের সার্বিক লেনদেনের বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডিবিএ) সভাপতি রিচার্ড ডি রোজারিও আজকের পত্রিকাকে বলেন, ফ্লোর প্রাইস লেনদেন না হওয়ার একটা কারণ। অনেক ভালো শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। সেই ফান্ডগুলো রিলিজ হলে লেনদেন আরও বাড়ত। অন্যদিকে, সামনে নির্বাচন কেমন হবে, রাজনৈতিক কারণে পরিস্থিতি কেমন দাঁড়াবে—এসব নিয়ে মানুষ বিচলিত।
পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে চাইলে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘কিছু দুষ্টলোকের কারণে গত দু-তিন দিন সূচকের পতন হয়েছে। তবে আজকে (বৃহস্পতিবার) ইতিবাচক ধারায় লেনদেন হয়েছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করছি, দু-তিন দিনের ব্যাপার, পুঁজিবাজার ভালো হবে।’
সভায় স্বাগত বক্তব্যে ডিসিসিআইয়ের ঊর্ধ্বতন সহসভাপতি রাজিব এইচ চৌধুরী বলেন, অর্থনীতির দ্রুতবর্ধনশীল ও সম্ভাবনাময় হালাল খাতের বৈশ্বিক বাজার আগামী ২০৩৪ সালের মধ্যে ৯ দশমিক ৪৫ ট্রিলিয়ন ডলারে উন্নীত হতে পারে। অথচ বাংলাদেশ মাত্র ৮৫০ মিলিয়ন ডলারের হালাল পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশির ভাগ কৃষিভিত্তিক। হালাল
৯ ঘণ্টা আগেরপ্তানি করে না—এমন প্রতিষ্ঠান পাঁচটি শর্ত পূরণের মাধ্যমে প্রকৃত রপ্তানিকারকের কাছে পণ্য বা সেবা সরবরাহ করলে তা ‘প্রচ্ছন্ন রপ্তানি’ হিসেবে গণ্য হবে। সে ক্ষেত্রে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট প্রযোজ্য হবে না বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
১০ ঘণ্টা আগেরিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান অনিল আম্বানির ঘনিষ্ঠ সহযোগী এবং রিলায়েন্স পাওয়ার লিমিটেডের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা অশোক কুমার পাল গ্রেপ্তার হয়েছেন। ১৭ হাজার কোটি রুপির বেশি ব্যাংকঋণ জালিয়াতি এবং অর্থ পাচারের অভিযোগে আজ শনিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)।
১৮ ঘণ্টা আগেচীনের পণ্য আমদানিতে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বর্তমানে কার্যকর থাকা ৩০ শতাংশ শুল্কের ওপর এটি যোগ হবে। এর ফলে চীনা পণ্যের ওপর কার্যকর শুল্কের হার প্রায় ১৩০ শতাংশে পৌঁছাতে পারে। আগামী ১ নভেম্বর বা তার আগেই এই নতুন শুল্ক কার্যকর হতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগে