নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের অন্যতম বেসামরিক বিমান পরিবহন সংস্থা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে সপ্তাহে ছয় দিন ঢাকা থেকে মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে ফ্লাইট পরিচালনা করবে। যাত্রীর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় শীতকালীন সময়সূচিতে মালদ্বীপপ্রবাসী ও পর্যটকদের ভ্রমণ পরিকল্পনা সাবলীল করার জন্য বৃহস্পতিবার ছাড়া সপ্তাহের ছয় দিন ঢাকা থেকে মালে ফ্লাইট পরিচালনা করবে সংস্থাটি।
আজ শনিবার ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. কামরুল ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশের প্রথম এয়ারলাইনস হিসেবে ইউএস-বাংলা প্রবাসী বাংলাদেশিদের সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা-মালে রুটে বোয়িং ৭৩৭-৮০০ দিয়ে সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে। বর্তমানে এই রুটে চারটি ফ্লাইট চলছে।
আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে প্রতি সোম, মঙ্গল ও শনিবার সকাল ৯টা এবং বুধ, শুক্র ও রোববার ঢাকা থেকে সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা থেকে মালদ্বীপের রাজধানী মালের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট। আবার প্রতি সোম, মঙ্গল ও শনিবার মালদ্বীপের স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ২০ মিনিটে এবং বুধ, শুক্র ও রোববার দুপুর ১টা ৫ মিনিটে মালের ভেলেনা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে উড্ডয়ন করবে।
টিকিট রিজার্ভেশন-সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৬ অথবা ১৩৬০৫ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বর্তমানে ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজ বহরে মোট ১৬টি এয়ারক্রাফট আছে, যার মধ্যে ৬টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০, ৭টি এটিআর ৭২-৬০০ এবং ৩টি ড্যাশ ৮-কিউ ৪০০ এয়ারক্রাফট।
মালদ্বীপ ছাড়াও ইউএস-বাংলা চেন্নাই, কলকাতা, ব্যাংকক, কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর, গুয়াংজু, শারজাহ, দুবাই, মাসকাট ও দোহা ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ সব রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা।
দেশের অন্যতম বেসামরিক বিমান পরিবহন সংস্থা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে সপ্তাহে ছয় দিন ঢাকা থেকে মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে ফ্লাইট পরিচালনা করবে। যাত্রীর চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় শীতকালীন সময়সূচিতে মালদ্বীপপ্রবাসী ও পর্যটকদের ভ্রমণ পরিকল্পনা সাবলীল করার জন্য বৃহস্পতিবার ছাড়া সপ্তাহের ছয় দিন ঢাকা থেকে মালে ফ্লাইট পরিচালনা করবে সংস্থাটি।
আজ শনিবার ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. কামরুল ইসলাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২১ সালের ১৯ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশের প্রথম এয়ারলাইনস হিসেবে ইউএস-বাংলা প্রবাসী বাংলাদেশিদের সেবা দেওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা-মালে রুটে বোয়িং ৭৩৭-৮০০ দিয়ে সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করে। বর্তমানে এই রুটে চারটি ফ্লাইট চলছে।
আগামী ৩১ অক্টোবর থেকে প্রতি সোম, মঙ্গল ও শনিবার সকাল ৯টা এবং বুধ, শুক্র ও রোববার ঢাকা থেকে সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে ঢাকা থেকে মালদ্বীপের রাজধানী মালের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাবে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট। আবার প্রতি সোম, মঙ্গল ও শনিবার মালদ্বীপের স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ২০ মিনিটে এবং বুধ, শুক্র ও রোববার দুপুর ১টা ৫ মিনিটে মালের ভেলেনা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ঢাকার উদ্দেশে উড্ডয়ন করবে।
টিকিট রিজার্ভেশন-সংক্রান্ত যেকোনো তথ্যের জন্য ০১৭৭৭৭৭৭৮০০-৬ অথবা ১৩৬০৫ নম্বরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, বর্তমানে ইউএস-বাংলার উড়োজাহাজ বহরে মোট ১৬টি এয়ারক্রাফট আছে, যার মধ্যে ৬টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০, ৭টি এটিআর ৭২-৬০০ এবং ৩টি ড্যাশ ৮-কিউ ৪০০ এয়ারক্রাফট।
মালদ্বীপ ছাড়াও ইউএস-বাংলা চেন্নাই, কলকাতা, ব্যাংকক, কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর, গুয়াংজু, শারজাহ, দুবাই, মাসকাট ও দোহা ফ্লাইট পরিচালনা করছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণ সব রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
২৭ মিনিট আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৩৬ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, তাঁর দেশে আবারও বিশ শতকের ত্রিশ দশকের মতো মহামন্দা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে, মার্কিন আদালত যদি তাঁর ব্যাপক শুল্ক আরোপের ক্ষমতা আরোপের ক্ষমতা খর্ব করে তাহলে এই বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে