ঈদ উপলক্ষে সামর্থ্যবানেরা প্রতি বছর জাকাত-ফিতরার মাধ্যমে সার্মথ্যহীনদের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ পান। গত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে অর্থ সহায়তা পাঠানোর প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে বিকাশের মাধ্যমে। এবারও বিকাশ গ্রাহকেরা ঘরে বসে ২৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে পছন্দের প্রতিষ্ঠানে অনুদান পাঠাতে পারছেন যেকোনো সময়। এছাড়া বছরজুড়েই অনুদান দিয়ে বিভিন্ন মানবহিতৈষী কার্যক্রমেও যুক্ত থাকছেন বিকাশ গ্রাহকেরা।
বর্তমানে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন, মাস্তুল ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশন, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন, প্রথম আলো ট্রাস্ট, অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন, অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, সাজিদা ফাউন্ডেশন, শক্তি ফাউন্ডেশন, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম, ব্র্যাক, সেন্টার ফর জাকাত ম্যানেজমেন্ট, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন, এসওএস চিলড্রেন ভিলেজ বাংলাদেশ, আইসিডিডিআরবি, ন্যাশনাল লিভার ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ, এসো সবাই, মজার ইশকুল, ফিলিস্তিন দূতাবাস ঢাকা, মির্জাপুর এক্স-ক্যাডেটস অ্যাসোসিয়েশন, ফুড ফর অল-খুকুমণি ফাউন্ডেশন, জাগো ফাউন্ডেশন, হিউম্যান এইড বাংলাদেশ, তাসাউফ ফাউন্ডেশন এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে অনুদান দিতে পারছেন বিকাশ গ্রাহকেরা।
গ্রাহকদের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনুদানকে একত্রিত করে এই সামাজিক সংগঠনগুলো সমাজের প্রান্তিক শ্রেণির জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।
অনুদান দিতে গ্রাহককে বিকাশ অ্যাপের ‘অন্যান্য সেবাসমূহ’ অংশ থেকে ‘ডোনেশান’ আইকন নির্বাচন করতে হবে। যে প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দিতে চান তা নির্বাচন করে নাম, ইমেইল আইডি ও অনুদানের পরিমান দিয়ে সাবমিট করতে হবে। গ্রাহক চাইলে “পরিচয় দিতে অনিচ্ছুক” অপশন নির্বাচন করে নিজের পরিচয় গোপনও রাখতে পারেন। পরের ধাপে পিন নম্বর দিয়ে অনুদান কার্যক্রম শেষ করার পর একটি প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পেয়ে যান গ্রাহক।
অনুদানের জন্য নির্বাচিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করে তার পরের স্ক্রিন থেকে জেনে নেওয়ার সুযোগও রয়েছে। আবার অনুদানের অর্থ ব্যয়ের তথ্য সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হলে শেষ স্ক্রিনে প্রদত্ত ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারছেন আগ্রহী দাতারা। বিকাশ অ্যাপের পাশাপাশি গ্রাহক চাইলে ওয়েবসাইট থেকেও পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে অনুদান বিকাশ করতে পারেন এবং এই সেবার বিস্তারিত জানতে পারেন।
সুবিধাবঞ্চিতদের নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য অনুদান সংগ্রহের অনবদ্য প্ল্যাটফর্ম হয়ে বিকাশ এখন তাঁদের সহযোগীতে পরিণত হয়েছে। দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুদান সংগ্রহ আরও সহজ করতে এবং গ্রাহকদের ঘরে বসেই অনুদান দেওয়ার সক্ষমতা বাড়াতে এই উদ্যোগ নেয় বিকাশ। উল্লেখ্য, দাতা-গ্রহীতাদের প্রযুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত করতে এবং অনুদান দেওয়াকে আরও সহজ করতে ২০২০ সালে বিকাশ অ্যাপে যুক্ত হয় ‘ডোনেশান’ আইকন।
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যেকোনো সময় কয়েকটি ক্লিকেই বিকাশের সঙ্গে যুক্ত দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে জাকাত বা ফিতরা থেকে শুরু করে ছিন্নমূল, দিনমজুর ও অতিদরিদ্র পরিবারের জন্য খাদ্য, শিক্ষা ও চিকিৎসা সহায়তা, সমাজসেবামূলক কাজ, স্বেচ্ছা অনুদান ইত্যাদি খুব সহজেই পৌঁছে দিতে পারছেন সামর্থ্যবানেরা। মানুষের জীবনের পরিবর্তন, সমাজ পরিবর্তনের এমন সব মহতী উদ্যোগে যুক্ত থাকার সুযোগ করে দিয়েছে বিকাশের মাধ্যমে এই অনুদান দেওয়ার ব্যবস্থা।
ঈদ উপলক্ষে সামর্থ্যবানেরা প্রতি বছর জাকাত-ফিতরার মাধ্যমে সার্মথ্যহীনদের পাশে দাঁড়ানোর সুযোগ পান। গত কয়েক বছর ধরে বিভিন্ন দাতব্য প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে অর্থ সহায়তা পাঠানোর প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে বিকাশের মাধ্যমে। এবারও বিকাশ গ্রাহকেরা ঘরে বসে ২৬টি প্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে পছন্দের প্রতিষ্ঠানে অনুদান পাঠাতে পারছেন যেকোনো সময়। এছাড়া বছরজুড়েই অনুদান দিয়ে বিভিন্ন মানবহিতৈষী কার্যক্রমেও যুক্ত থাকছেন বিকাশ গ্রাহকেরা।
বর্তমানে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন, মাস্তুল ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশন, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন, প্রথম আলো ট্রাস্ট, অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন, অ্যাকশনএইড বাংলাদেশ, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, সাজিদা ফাউন্ডেশন, শক্তি ফাউন্ডেশন, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম, ব্র্যাক, সেন্টার ফর জাকাত ম্যানেজমেন্ট, ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন, এসওএস চিলড্রেন ভিলেজ বাংলাদেশ, আইসিডিডিআরবি, ন্যাশনাল লিভার ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশ, এসো সবাই, মজার ইশকুল, ফিলিস্তিন দূতাবাস ঢাকা, মির্জাপুর এক্স-ক্যাডেটস অ্যাসোসিয়েশন, ফুড ফর অল-খুকুমণি ফাউন্ডেশন, জাগো ফাউন্ডেশন, হিউম্যান এইড বাংলাদেশ, তাসাউফ ফাউন্ডেশন এবং মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে অনুদান দিতে পারছেন বিকাশ গ্রাহকেরা।
গ্রাহকদের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অনুদানকে একত্রিত করে এই সামাজিক সংগঠনগুলো সমাজের প্রান্তিক শ্রেণির জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।
অনুদান দিতে গ্রাহককে বিকাশ অ্যাপের ‘অন্যান্য সেবাসমূহ’ অংশ থেকে ‘ডোনেশান’ আইকন নির্বাচন করতে হবে। যে প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দিতে চান তা নির্বাচন করে নাম, ইমেইল আইডি ও অনুদানের পরিমান দিয়ে সাবমিট করতে হবে। গ্রাহক চাইলে “পরিচয় দিতে অনিচ্ছুক” অপশন নির্বাচন করে নিজের পরিচয় গোপনও রাখতে পারেন। পরের ধাপে পিন নম্বর দিয়ে অনুদান কার্যক্রম শেষ করার পর একটি প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পেয়ে যান গ্রাহক।
অনুদানের জন্য নির্বাচিত প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করে তার পরের স্ক্রিন থেকে জেনে নেওয়ার সুযোগও রয়েছে। আবার অনুদানের অর্থ ব্যয়ের তথ্য সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হলে শেষ স্ক্রিনে প্রদত্ত ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারছেন আগ্রহী দাতারা। বিকাশ অ্যাপের পাশাপাশি গ্রাহক চাইলে ওয়েবসাইট থেকেও পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে অনুদান বিকাশ করতে পারেন এবং এই সেবার বিস্তারিত জানতে পারেন।
সুবিধাবঞ্চিতদের নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য অনুদান সংগ্রহের অনবদ্য প্ল্যাটফর্ম হয়ে বিকাশ এখন তাঁদের সহযোগীতে পরিণত হয়েছে। দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুদান সংগ্রহ আরও সহজ করতে এবং গ্রাহকদের ঘরে বসেই অনুদান দেওয়ার সক্ষমতা বাড়াতে এই উদ্যোগ নেয় বিকাশ। উল্লেখ্য, দাতা-গ্রহীতাদের প্রযুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত করতে এবং অনুদান দেওয়াকে আরও সহজ করতে ২০২০ সালে বিকাশ অ্যাপে যুক্ত হয় ‘ডোনেশান’ আইকন।
দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে যেকোনো সময় কয়েকটি ক্লিকেই বিকাশের সঙ্গে যুক্ত দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে জাকাত বা ফিতরা থেকে শুরু করে ছিন্নমূল, দিনমজুর ও অতিদরিদ্র পরিবারের জন্য খাদ্য, শিক্ষা ও চিকিৎসা সহায়তা, সমাজসেবামূলক কাজ, স্বেচ্ছা অনুদান ইত্যাদি খুব সহজেই পৌঁছে দিতে পারছেন সামর্থ্যবানেরা। মানুষের জীবনের পরিবর্তন, সমাজ পরিবর্তনের এমন সব মহতী উদ্যোগে যুক্ত থাকার সুযোগ করে দিয়েছে বিকাশের মাধ্যমে এই অনুদান দেওয়ার ব্যবস্থা।
আজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
১৮ মিনিট আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
২৭ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সতর্ক করে বলেছেন, তাঁর দেশে আবারও বিশ শতকের ত্রিশ দশকের মতো মহামন্দা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে, মার্কিন আদালত যদি তাঁর ব্যাপক শুল্ক আরোপের ক্ষমতা আরোপের ক্ষমতা খর্ব করে তাহলে এই বিপর্যয় দেখা দিতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে